শেখ শাহরিয়ার
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান না বিষয়, কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
ড. ফেরদৌস জামান: বিশ্ববিদ্যালয় মানসম্মত হলেই হলো, সেটা বিশেষ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। একজন শিক্ষার্থী যদি ঠিকমতো পড়াশোনা করে, লক্ষ্য স্থির করে এগোয়, তবে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ধরা যাক, কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টার্গেট করে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাঙ্ক্ষিত বিষয় পেল না। এমন একটি বিষয় পেল, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে যার সফলতার হার কম। এ ক্ষেত্রে ভর্তির সিদ্ধান্ত না নেওয়াই ভালো; বরং র্যাঙ্কিংয়ের দিক থেকে উল্লিখিত বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কম এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি কাঙ্ক্ষিত, যুগোপযোগী বা চাহিদাসম্পন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ হয়, তাহলে অবশ্যই সেখানে পড়া উচিত। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী আছেন, যাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট কিংবা এ ধরনের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের বাইরে পড়াশোনা করেও উন্নত দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন এবং ভালো প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে চাকরি পেয়েছেন। আমার পরিচিত অনেক শিক্ষার্থী প্রথম সারির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েও ভালো রেজাল্ট করে স্কলারশিপ নিয়ে উন্নত দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করেছেন, পোস্ট ডক্টরেট করেছেন। তাঁদের অনেকে দেশি-বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও হয়েছেন।
পছন্দের বিষয়ে পড়ার সুযোগ না পেলে কী করা উচিত?
ড. ফেরদৌস জামান: অনেকেরই স্বপ্ন থাকে, তিনি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করবেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে চান্স পায় না। এ ক্ষেত্রে তার মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত বিষয় মেধাক্রমে না পেলে অন্য কোনো বিষয়ে পড়া যাবে না, এমনটি নয়। অনেক শিক্ষার্থীর বেলায় দেখেছি, ইয়ার লস দিয়েও তারা কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু তাদের অনেকেই দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দিয়েও লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। এতে কী হলো, জীবন থেকে মূল্যবান একটি বছর চলে গেল! সুতরাং আমার মনে হয়, প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে মেধাক্রমে যে বিষয়ে চান্স পায়, সে বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা উচিত। ভালোভাবে পড়াশোনা করলে যেকোনো বিষয়ে পড়েই জীবনে উন্নতি করা যায়, ভালো অবস্থানে যাওয়া যায়।
বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
ড. ফেরদৌস জামান: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এটি থাকাটাই ভালো। একজন শিক্ষার্থী কোনো কারণে একবার ভর্তি পরীক্ষায় খারাপ করতে পারে। অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে, অন্য কোনো সমস্যা হতে পারে। এসব কারণে তার দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অপশন বন্ধ করা উচিত নয়। মেডিকেল কলেজসহ বেশ কিছু উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুবিধাটা এখনো বহাল আছে। মেডিকেল কলেজগুলোতে যারা দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়, তাদের একটি নির্দিষ্ট মার্কস কর্তন করা হয়। আমার বিবেচনায় এটি সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়। একজন শিক্ষার্থী একবার না পারলে আরেকবার চেষ্টা করতেই পারে। তাকে এই সুবিধাটা দেওয়া উচিত।
বিষয় নির্বাচনের সময় কী কী দিক বিবেচনা করা উচিত?
ড. ফেরদৌস জামান: যুগের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, চাহিদা আছে বা ভবিষ্যতে সম্ভাবনা আছে, এমন বিষয় নির্বাচন করা উচিত। যেমন এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। আমরা বলে থাকি, ‘ওয়ার্ল্ড গ্লোবাল ভিলেজ’। তাই তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা করলে ভবিষ্যৎ ভালো হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে তথ্যপ্রযুক্তি নিয়েই পড়তে হবে, এমনটি নয়। যে যে বিষয়েই পড়াশোনা করুক না কেন, তথ্যপ্রযুক্তির ওপর জোর দিতে হবে। যারা বিজনেস স্টাডিজে পড়ে, কলা বা মানবিকের কোনো বিষয়ে পড়ে, কিংবা বিজ্ঞানের অন্য কোনো বিষয়ে পড়ে, তাদেরও তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান থাকাটা জরুরি।
সমুদ্রে যেমন সাবধানে পা ফেলতে হয়, বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে প্রতিটি পদক্ষেপ চিন্তাভাবনা করে দিতে হয়। অন্যথায় সে চোরাবালিতে হারিয়ে যেতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন যারা প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তাদের উদ্দেশ্যে আপনার দিকনির্দেশনা।
ড. ফেরদৌস জামান: সমুদ্রের মতোই বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের ব্যাপকতা অনেক। এখানে যদি কেউ সচেতনভাবে না চলে, ঠিকমতো জীবনের হাল না ধরে, তার টার্গেট যদি ঠিক না থাকে, হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে হবে। হাল ছেড়ে দিলে চলবে না, লক্ষ্য স্থির রেখে এগোতে হবে। সমুদ্রে যেমন সাবধানে পা ফেলতে হয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রতিটি পদক্ষেপ চিন্তাভাবনা করে দিতে হয়। অন্যথায় সে চোরাবালিতে হারিয়ে যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন সঠিকভাবে শেষ করতে পারলে যেমন ভালো কিছু করার সুযোগ থাকে, বিপরীত হলে খারাপ হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। এখানে জোয়ারে গা ভাসালে সে হারিয়ে যাবে। তাই অনেক চিন্তাভাবনা করে, টার্গেট ঠিক রেখে এগোতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান না বিষয়, কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
ড. ফেরদৌস জামান: বিশ্ববিদ্যালয় মানসম্মত হলেই হলো, সেটা বিশেষ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। একজন শিক্ষার্থী যদি ঠিকমতো পড়াশোনা করে, লক্ষ্য স্থির করে এগোয়, তবে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ধরা যাক, কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টার্গেট করে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাঙ্ক্ষিত বিষয় পেল না। এমন একটি বিষয় পেল, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে যার সফলতার হার কম। এ ক্ষেত্রে ভর্তির সিদ্ধান্ত না নেওয়াই ভালো; বরং র্যাঙ্কিংয়ের দিক থেকে উল্লিখিত বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে কম এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি কাঙ্ক্ষিত, যুগোপযোগী বা চাহিদাসম্পন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ হয়, তাহলে অবশ্যই সেখানে পড়া উচিত। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী আছেন, যাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট কিংবা এ ধরনের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের বাইরে পড়াশোনা করেও উন্নত দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন এবং ভালো প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে চাকরি পেয়েছেন। আমার পরিচিত অনেক শিক্ষার্থী প্রথম সারির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েও ভালো রেজাল্ট করে স্কলারশিপ নিয়ে উন্নত দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করেছেন, পোস্ট ডক্টরেট করেছেন। তাঁদের অনেকে দেশি-বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও হয়েছেন।
পছন্দের বিষয়ে পড়ার সুযোগ না পেলে কী করা উচিত?
ড. ফেরদৌস জামান: অনেকেরই স্বপ্ন থাকে, তিনি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করবেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে চান্স পায় না। এ ক্ষেত্রে তার মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত বিষয় মেধাক্রমে না পেলে অন্য কোনো বিষয়ে পড়া যাবে না, এমনটি নয়। অনেক শিক্ষার্থীর বেলায় দেখেছি, ইয়ার লস দিয়েও তারা কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পড়তে চেয়েছে। কিন্তু তাদের অনেকেই দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দিয়েও লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। এতে কী হলো, জীবন থেকে মূল্যবান একটি বছর চলে গেল! সুতরাং আমার মনে হয়, প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে মেধাক্রমে যে বিষয়ে চান্স পায়, সে বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা উচিত। ভালোভাবে পড়াশোনা করলে যেকোনো বিষয়ে পড়েই জীবনে উন্নতি করা যায়, ভালো অবস্থানে যাওয়া যায়।
বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
ড. ফেরদৌস জামান: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এটি থাকাটাই ভালো। একজন শিক্ষার্থী কোনো কারণে একবার ভর্তি পরীক্ষায় খারাপ করতে পারে। অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে, অন্য কোনো সমস্যা হতে পারে। এসব কারণে তার দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অপশন বন্ধ করা উচিত নয়। মেডিকেল কলেজসহ বেশ কিছু উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুবিধাটা এখনো বহাল আছে। মেডিকেল কলেজগুলোতে যারা দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়, তাদের একটি নির্দিষ্ট মার্কস কর্তন করা হয়। আমার বিবেচনায় এটি সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়। একজন শিক্ষার্থী একবার না পারলে আরেকবার চেষ্টা করতেই পারে। তাকে এই সুবিধাটা দেওয়া উচিত।
বিষয় নির্বাচনের সময় কী কী দিক বিবেচনা করা উচিত?
ড. ফেরদৌস জামান: যুগের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, চাহিদা আছে বা ভবিষ্যতে সম্ভাবনা আছে, এমন বিষয় নির্বাচন করা উচিত। যেমন এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। আমরা বলে থাকি, ‘ওয়ার্ল্ড গ্লোবাল ভিলেজ’। তাই তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা করলে ভবিষ্যৎ ভালো হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে তথ্যপ্রযুক্তি নিয়েই পড়তে হবে, এমনটি নয়। যে যে বিষয়েই পড়াশোনা করুক না কেন, তথ্যপ্রযুক্তির ওপর জোর দিতে হবে। যারা বিজনেস স্টাডিজে পড়ে, কলা বা মানবিকের কোনো বিষয়ে পড়ে, কিংবা বিজ্ঞানের অন্য কোনো বিষয়ে পড়ে, তাদেরও তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান থাকাটা জরুরি।
সমুদ্রে যেমন সাবধানে পা ফেলতে হয়, বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে প্রতিটি পদক্ষেপ চিন্তাভাবনা করে দিতে হয়। অন্যথায় সে চোরাবালিতে হারিয়ে যেতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন যারা প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তাদের উদ্দেশ্যে আপনার দিকনির্দেশনা।
ড. ফেরদৌস জামান: সমুদ্রের মতোই বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের ব্যাপকতা অনেক। এখানে যদি কেউ সচেতনভাবে না চলে, ঠিকমতো জীবনের হাল না ধরে, তার টার্গেট যদি ঠিক না থাকে, হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে হবে। হাল ছেড়ে দিলে চলবে না, লক্ষ্য স্থির রেখে এগোতে হবে। সমুদ্রে যেমন সাবধানে পা ফেলতে হয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রতিটি পদক্ষেপ চিন্তাভাবনা করে দিতে হয়। অন্যথায় সে চোরাবালিতে হারিয়ে যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন সঠিকভাবে শেষ করতে পারলে যেমন ভালো কিছু করার সুযোগ থাকে, বিপরীত হলে খারাপ হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। এখানে জোয়ারে গা ভাসালে সে হারিয়ে যাবে। তাই অনেক চিন্তাভাবনা করে, টার্গেট ঠিক রেখে এগোতে হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫