মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাষিরা পেঁয়াজের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এখন মাঠে মাঠে পড়েছে পেঁয়াজের চারা রোপণের ধুম। কৃষকেরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ পেঁয়াজের চারা রোপণের কাজ করেছেন। এ বছর পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের খরচ পূর্বের থেকে দুই থেকে তিন গুণ কমেছে।
সরেজমিন উপজেলার যদুবয়রা, বাগুলাট, পান্টি, চাপড়া ও চাঁদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে দেখা গেছে, বিভিন্ন মাঠে ১৫ থেকে ২০ জন দলবদ্ধভাবে পেঁয়াজের চারা রোপণ করছেন। একজন লোহার ছোট লাঙল দিয়ে সারি কাটছেন আর অন্যরা সেই সারিতে চারা রোপণ করছেন।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গেল বছর পেঁয়াজের খোলা বীজ প্রতিকেজি ৬ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও এ বছর তা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকায়। আর পেঁয়াজের চারা গেল বছর প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
আরও জানা গেছে, বীজ, চারা, সার, পরিচর্যাসহ এবার বিঘা প্রতি পেঁয়াজ উৎপাদনে কৃষকের খরচ হবে ২৮ থেকে ৩২ হাজার টাকা। এ বছর মাঠেমাঠে বিদেশি কিং জাতীয় চারা রোপণ করা হচ্ছে। এ জাতের পেঁয়াজ বিঘায় ৪৫ থেকে ৬০ মণ উৎপন্ন হয়। যার বাজার মূল্য ৪০ থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকা হতে পারে।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘তিন বিঘা জমির জন্য বীজ কিনেছিলাম দুই কেজি ১৬ হাজার টাকা দিয়ে। এবার চারা ভালো হয়েছে। আশা করছি গত বছরের চেয়ে অর্ধেক খরচে পেঁয়াজ ঘরে তুলতে পারব।’
একই গ্রামের কৃষক আকমল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ চাষে খরচ কমেছে দ্বিগুণের বেশি। বিঘা প্রতি খরচ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। দেড় বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করেছি। প্রায় নয় হাজার টাকার চারা লেগেছে। বরইচারা গ্রামের কৃষক সাইদুল ইসলাম বলেন, পেঁয়াজই কৃষকের সবচেয়ে লাভজনক ফসল। এবারও তিনবিঘা জমিতে চারা লাগিয়েছি। ভালো দাম ও ফলন পাব আশা করছি।’
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন কৃষক বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে এবার সময়মতো বীজ পেয়েছি। তাঁদের দিকনির্দেশনায় চারা ভালো হয়েছে। এখন রোপণের কাজ চলছে। এবারও ভালো ফলন হবে।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট কৃষিজমির পরিমাণ ১৮ হাজার ২৪০ হেক্টর। গত বছর পেঁয়াজের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ৯৯০ হেক্টর এবং পেঁয়াজ চাষ হয়েছিল ৫ হাজার ৫৯০ হেক্টরে। যা কৃষিজমির ১৯ শতাংশেরও বেশি। এ বছরও লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৫৯০ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, ‘এ অঞ্চলের মাটি পেঁয়াজ চাষে উপযোগী। কৃষি কর্মকর্তারা সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছে। আশা করছি এবারও ভালো ফলন ও কৃষকেরা ন্যায্য দাম পাবেন।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাষিরা পেঁয়াজের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এখন মাঠে মাঠে পড়েছে পেঁয়াজের চারা রোপণের ধুম। কৃষকেরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ পেঁয়াজের চারা রোপণের কাজ করেছেন। এ বছর পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের খরচ পূর্বের থেকে দুই থেকে তিন গুণ কমেছে।
সরেজমিন উপজেলার যদুবয়রা, বাগুলাট, পান্টি, চাপড়া ও চাঁদপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে দেখা গেছে, বিভিন্ন মাঠে ১৫ থেকে ২০ জন দলবদ্ধভাবে পেঁয়াজের চারা রোপণ করছেন। একজন লোহার ছোট লাঙল দিয়ে সারি কাটছেন আর অন্যরা সেই সারিতে চারা রোপণ করছেন।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গেল বছর পেঁয়াজের খোলা বীজ প্রতিকেজি ৬ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও এ বছর তা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকায়। আর পেঁয়াজের চারা গেল বছর প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
আরও জানা গেছে, বীজ, চারা, সার, পরিচর্যাসহ এবার বিঘা প্রতি পেঁয়াজ উৎপাদনে কৃষকের খরচ হবে ২৮ থেকে ৩২ হাজার টাকা। এ বছর মাঠেমাঠে বিদেশি কিং জাতীয় চারা রোপণ করা হচ্ছে। এ জাতের পেঁয়াজ বিঘায় ৪৫ থেকে ৬০ মণ উৎপন্ন হয়। যার বাজার মূল্য ৪০ থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকা হতে পারে।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘তিন বিঘা জমির জন্য বীজ কিনেছিলাম দুই কেজি ১৬ হাজার টাকা দিয়ে। এবার চারা ভালো হয়েছে। আশা করছি গত বছরের চেয়ে অর্ধেক খরচে পেঁয়াজ ঘরে তুলতে পারব।’
একই গ্রামের কৃষক আকমল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ চাষে খরচ কমেছে দ্বিগুণের বেশি। বিঘা প্রতি খরচ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। দেড় বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করেছি। প্রায় নয় হাজার টাকার চারা লেগেছে। বরইচারা গ্রামের কৃষক সাইদুল ইসলাম বলেন, পেঁয়াজই কৃষকের সবচেয়ে লাভজনক ফসল। এবারও তিনবিঘা জমিতে চারা লাগিয়েছি। ভালো দাম ও ফলন পাব আশা করছি।’
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন কৃষক বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে এবার সময়মতো বীজ পেয়েছি। তাঁদের দিকনির্দেশনায় চারা ভালো হয়েছে। এখন রোপণের কাজ চলছে। এবারও ভালো ফলন হবে।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট কৃষিজমির পরিমাণ ১৮ হাজার ২৪০ হেক্টর। গত বছর পেঁয়াজের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ৯৯০ হেক্টর এবং পেঁয়াজ চাষ হয়েছিল ৫ হাজার ৫৯০ হেক্টরে। যা কৃষিজমির ১৯ শতাংশেরও বেশি। এ বছরও লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৫৯০ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, ‘এ অঞ্চলের মাটি পেঁয়াজ চাষে উপযোগী। কৃষি কর্মকর্তারা সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছে। আশা করছি এবারও ভালো ফলন ও কৃষকেরা ন্যায্য দাম পাবেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪