ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বস্তাপ্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা বেশি দিয়েও ঝিনাইদহে চাহিদামতো সার মিলছে না। এতে ব্যাহত হচ্ছে আমন আবাদ কার্যক্রম। এদিকে সার-সংকটের কথা বিক্রেতারা স্বীকার করলেও কৃষি বিভাগ বলছে, তেমন সংকট নেই।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে। ইতিমধ্যেই রোপণ শেষ হয়েছে ৮০ হাজার ৭৯৮ হেক্টর জমিতে। সম্প্রতি ইউরিয়া সারের দাম বাড়িয়ে ৫০ কেজির বস্তা নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া পটাশ সারের সরকারনির্ধারিত দাম ৬৫০, টিএসপি ১ হাজার ও ডিএপি ৭০০ টাকা বস্তা।
সদর উপজেলার চুটলিয়া গ্রামে দেখা যায়, খেতে কাজ করছেন কৃষক। তাঁরা জানান, স্থানীয় দোকান থেকে বাড়তি দামে প্রয়োজনের অর্ধেক সার কিনে জমিতে ছিটাচ্ছেন। এ সময় তাঁরা ইউরিয়া, ফসফেট, পটাশ, ডিএপিসহ অন্যান্য সারের তীব্র সংকটের কথা জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
কৃষক ওলিয়ার লষ্কর বলেন, ‘আমরা সার মোটেই পাচ্ছি না। ইউরিয়া যদিও দুই এক বস্তা পাচ্ছি, তাও দাম বেশি। ১৩-১৪ শ টাকা করে যে যা পাচ্ছে তাই বিক্রি করছে। আর ফসফেট, পটাশ তো পাওয়াই যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় ধানের আবাদ করব কীভাবে? আগে জানলে আবাদই করতাম না। এত টাকা খরচ করে যদি ধানের আবাদ না করতে পারি, খাব কি? এ ছাড়া তো আমাদের আর কোনো আয় নেই।’
সার বিক্রেতারা জানান, বর্তমান চাহিদা অনুপাতে সরকারিভাবে যে বরাদ্দ হচ্ছে, তা পর্যাপ্ত না। যেখানে লাগবে ১০ কেজি সেখানে কৃষক পাচ্ছেন ৫ কেজি। বাইরে থেকে সার আসছে না, এ কারণে পটাশ ও ফসফেটের সংকট। ইউরিয়া মোটামুটি পাওয়া যাচ্ছে।
ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আজগর আলী বলেন, ‘ইউরিয়া সারের ঘাটতি নেই। শুধু পটাশের ঘাটতি আছে। বরাদ্দের তুলনায় অর্ধেক সার পেয়েছি। বিএডিসির গুদামে সার সরবরাহ দিতে না পারায় আমাদের এ সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। এরপরও অন্যভাবে সার সংগ্রহ করে চাহিদা পূরণ করছি।’
সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বস্তাপ্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা বেশি দিয়েও ঝিনাইদহে চাহিদামতো সার মিলছে না। এতে ব্যাহত হচ্ছে আমন আবাদ কার্যক্রম। এদিকে সার-সংকটের কথা বিক্রেতারা স্বীকার করলেও কৃষি বিভাগ বলছে, তেমন সংকট নেই।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৪ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে। ইতিমধ্যেই রোপণ শেষ হয়েছে ৮০ হাজার ৭৯৮ হেক্টর জমিতে। সম্প্রতি ইউরিয়া সারের দাম বাড়িয়ে ৫০ কেজির বস্তা নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার টাকা। এ ছাড়া পটাশ সারের সরকারনির্ধারিত দাম ৬৫০, টিএসপি ১ হাজার ও ডিএপি ৭০০ টাকা বস্তা।
সদর উপজেলার চুটলিয়া গ্রামে দেখা যায়, খেতে কাজ করছেন কৃষক। তাঁরা জানান, স্থানীয় দোকান থেকে বাড়তি দামে প্রয়োজনের অর্ধেক সার কিনে জমিতে ছিটাচ্ছেন। এ সময় তাঁরা ইউরিয়া, ফসফেট, পটাশ, ডিএপিসহ অন্যান্য সারের তীব্র সংকটের কথা জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
কৃষক ওলিয়ার লষ্কর বলেন, ‘আমরা সার মোটেই পাচ্ছি না। ইউরিয়া যদিও দুই এক বস্তা পাচ্ছি, তাও দাম বেশি। ১৩-১৪ শ টাকা করে যে যা পাচ্ছে তাই বিক্রি করছে। আর ফসফেট, পটাশ তো পাওয়াই যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় ধানের আবাদ করব কীভাবে? আগে জানলে আবাদই করতাম না। এত টাকা খরচ করে যদি ধানের আবাদ না করতে পারি, খাব কি? এ ছাড়া তো আমাদের আর কোনো আয় নেই।’
সার বিক্রেতারা জানান, বর্তমান চাহিদা অনুপাতে সরকারিভাবে যে বরাদ্দ হচ্ছে, তা পর্যাপ্ত না। যেখানে লাগবে ১০ কেজি সেখানে কৃষক পাচ্ছেন ৫ কেজি। বাইরে থেকে সার আসছে না, এ কারণে পটাশ ও ফসফেটের সংকট। ইউরিয়া মোটামুটি পাওয়া যাচ্ছে।
ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আজগর আলী বলেন, ‘ইউরিয়া সারের ঘাটতি নেই। শুধু পটাশের ঘাটতি আছে। বরাদ্দের তুলনায় অর্ধেক সার পেয়েছি। বিএডিসির গুদামে সার সরবরাহ দিতে না পারায় আমাদের এ সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। এরপরও অন্যভাবে সার সংগ্রহ করে চাহিদা পূরণ করছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫