মোহাম্মদ রফিক
আজ ভারতের বিপক্ষে নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিতে পারলে বাংলাদেশ জিতবে। জিতলে ইনশা আল্লাহ সেমিফাইনাল খেলবে। শক্তিমত্তা তুলনা করলে ওরা অনেক এগিয়ে। এখানে আমি বলব, বাংলাদেশের যদি জিততে হয়, ওদের ভুল করিয়ে জিততে হবে।
জিম্বাবুয়ের ম্যাচের মতো আজও ৮ ব্যাটার নিয়ে খেললে পাঁচজনের তো বোলিং করা লাগবে। বাকি থাকে তিনজন। তিনজন বোলিং করলে আরও ৮ ওভার থাকবে, ওই ৮ ওভার কে কে করবে? সব দিক দিয়েই ভাবতে হবে। ৫ বিশেষজ্ঞ বোলার লাগবে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড ৫ বোলারই নামিয়েছে। ওই রকম যদি আপনার ৫ বোলার থাকে, বিশ্বাস থাকতে হবে, এই যে ৫ জন নিয়েছি, তাদের দিয়েই ২০ ওভার শেষ করব। আর যখনই বেশি অপশন থাকে, তখনই একটা ঝামেলার সৃষ্টি হয়।
ভারতসহ এশিয়ার দলগুলো স্পিন খুব ভালো খেলে। আর ওখানে ফাস্ট বোলিং সহায়ক উইকেট থাকে। ফাস্ট বোলারের মাঝে যদি স্পিনার আনেন, দেখা যাবে দল হিসেবে ওদের সুযোগ দিয়ে দিয়েছেন। ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে দেখবেন রান আছে, উইকেটে এক্সট্রা বাউন্স হচ্ছে, তখন ওরা ভুল করতে পারে।
এখন কিন্তু ১৭০, ১৮০, ১৮৫ রান করতে দেখা যাচ্ছে। এই স্কোর একটা ভালো ফাইটিং স্কোর। কিন্তু আমরা সেটা করতে পারছি না। যদি করা যায়, প্রতিপক্ষ দলে যত বড় ব্যাটারই থাকুক, তারা হাবুডুবু খাবে। এখানে বোলিং ও ফিল্ডিং ভালো করতে হবে। ব্যাটারদের কৌশল হবে পুরো ২০ ওভার উইকেটে থাকা। না হলে পারবেন না, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অলআউট হয়ে গেছে বাংলাদেশ। ২০টা ওভার খেলতে হবে, স্কোর যেটাই হোক।
রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও সূর্যকুমারদের বিপক্ষে বাংলাদেশের বোলারদের কৌশল বললে, যেভাবে তারা বোলিং করছে, সেভাবেই করুক। ভারত যত বেশি ভুল করবে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা তত বাড়বে। যদি বাংলাদেশ ভুল বেশি করে, তাহলে হেরে যাবে। বাংলাদেশের পেসাররা ভালো করছে। এটা যদি ধরে রাখে বা ধারাবাহিকতা থাকে, দল আরও ভালো করবে। অ্যাডিলেডে স্বাভাবিকভাবেই ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারানোর স্মৃতি আছে। কিন্তু ওই সময়টা চলে গেছে। আগের কথা ভেবে লাভ নেই, এখনকার বাস্তব চিন্তা করতে হবে।
ম্যাচটা দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ যদি চান, বাংলাদেশও ভালো পজিশনে চলে আসবে। বৃষ্টির বিষয়টা পরে। বৃষ্টি হবে কি হবে না বলতে পারি না। ১ পয়েন্ট করে পেলে তখন বোঝা যাবে কার কী অবস্থান হয়।
আমি চাই এশিয়ার যেকোনো একটি দল ফাইনাল খেলুক। সত্যি বলতে, এশিয়ার একটা দল না থাকলে বিশ্বকাপের মজাও থাকবে না। আবারও বলছি, বাংলাদেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারত। অনেক গতিময় ক্রিকেট খেলে তারা। আমরা বাংলাদেশের সমর্থক। আমরা হারলেও বাংলাদেশের সঙ্গে আছি, জিতলেও আছি।
আজ ভারতের বিপক্ষে নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিতে পারলে বাংলাদেশ জিতবে। জিতলে ইনশা আল্লাহ সেমিফাইনাল খেলবে। শক্তিমত্তা তুলনা করলে ওরা অনেক এগিয়ে। এখানে আমি বলব, বাংলাদেশের যদি জিততে হয়, ওদের ভুল করিয়ে জিততে হবে।
জিম্বাবুয়ের ম্যাচের মতো আজও ৮ ব্যাটার নিয়ে খেললে পাঁচজনের তো বোলিং করা লাগবে। বাকি থাকে তিনজন। তিনজন বোলিং করলে আরও ৮ ওভার থাকবে, ওই ৮ ওভার কে কে করবে? সব দিক দিয়েই ভাবতে হবে। ৫ বিশেষজ্ঞ বোলার লাগবে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড ৫ বোলারই নামিয়েছে। ওই রকম যদি আপনার ৫ বোলার থাকে, বিশ্বাস থাকতে হবে, এই যে ৫ জন নিয়েছি, তাদের দিয়েই ২০ ওভার শেষ করব। আর যখনই বেশি অপশন থাকে, তখনই একটা ঝামেলার সৃষ্টি হয়।
ভারতসহ এশিয়ার দলগুলো স্পিন খুব ভালো খেলে। আর ওখানে ফাস্ট বোলিং সহায়ক উইকেট থাকে। ফাস্ট বোলারের মাঝে যদি স্পিনার আনেন, দেখা যাবে দল হিসেবে ওদের সুযোগ দিয়ে দিয়েছেন। ফাস্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে দেখবেন রান আছে, উইকেটে এক্সট্রা বাউন্স হচ্ছে, তখন ওরা ভুল করতে পারে।
এখন কিন্তু ১৭০, ১৮০, ১৮৫ রান করতে দেখা যাচ্ছে। এই স্কোর একটা ভালো ফাইটিং স্কোর। কিন্তু আমরা সেটা করতে পারছি না। যদি করা যায়, প্রতিপক্ষ দলে যত বড় ব্যাটারই থাকুক, তারা হাবুডুবু খাবে। এখানে বোলিং ও ফিল্ডিং ভালো করতে হবে। ব্যাটারদের কৌশল হবে পুরো ২০ ওভার উইকেটে থাকা। না হলে পারবেন না, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অলআউট হয়ে গেছে বাংলাদেশ। ২০টা ওভার খেলতে হবে, স্কোর যেটাই হোক।
রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও সূর্যকুমারদের বিপক্ষে বাংলাদেশের বোলারদের কৌশল বললে, যেভাবে তারা বোলিং করছে, সেভাবেই করুক। ভারত যত বেশি ভুল করবে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা তত বাড়বে। যদি বাংলাদেশ ভুল বেশি করে, তাহলে হেরে যাবে। বাংলাদেশের পেসাররা ভালো করছে। এটা যদি ধরে রাখে বা ধারাবাহিকতা থাকে, দল আরও ভালো করবে। অ্যাডিলেডে স্বাভাবিকভাবেই ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারানোর স্মৃতি আছে। কিন্তু ওই সময়টা চলে গেছে। আগের কথা ভেবে লাভ নেই, এখনকার বাস্তব চিন্তা করতে হবে।
ম্যাচটা দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ যদি চান, বাংলাদেশও ভালো পজিশনে চলে আসবে। বৃষ্টির বিষয়টা পরে। বৃষ্টি হবে কি হবে না বলতে পারি না। ১ পয়েন্ট করে পেলে তখন বোঝা যাবে কার কী অবস্থান হয়।
আমি চাই এশিয়ার যেকোনো একটি দল ফাইনাল খেলুক। সত্যি বলতে, এশিয়ার একটা দল না থাকলে বিশ্বকাপের মজাও থাকবে না। আবারও বলছি, বাংলাদেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারত। অনেক গতিময় ক্রিকেট খেলে তারা। আমরা বাংলাদেশের সমর্থক। আমরা হারলেও বাংলাদেশের সঙ্গে আছি, জিতলেও আছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪