জয়পুরহাট প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমে জয়পুরহাট সদরসহ বিভিন্ন গ্রাম-মহল্লার পতিত জমি, উঠান, বাগানসহ রাস্তার দুপাশের সারি সারি গাছে এখন শোভা পাচ্ছে শজনে ফুল; যা শজনের বাম্পার ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে শজনের বাম্পার ফলন হবে বলে ধারণা করছেন কৃষক ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ।
সদর ছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা যেমন পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলাতেও জমি কিংবা রাস্তার ধারে চোখে পড়ছে শজনে ফুল।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, জেলার ১৫১ হেক্টর অকৃষি ও পতিত জমিতে এবার শজনে চাষ হয়েছে। কাটা ডাল পুঁতে দিলেই নতুন গাছ জন্ম নেয়। তাই জেলায় প্রতিবছরই একটু একটু করে শজনের চাষ বাড়ছে।
সদর উপজেলার পুরানাপৈলের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন খন্দকার জানান, তিনি তাঁর পতিত জমিতে শজনেগাছ লাগিয়েছেন। সেগুলোতে এবার ভালো ফুল এসেছে। এগুলোর কোনো যত্ন নেননি তিনি। তারপরও ভালো ফলের আশা করছেন তিনি।
সদর উপজেলার করিম নগর গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বাড়ির উঠানে, রাস্তার পাশে এবং জমির আইলে বেশ কিছু শজনেগাছ লাগিয়েছি। প্রতিবছর কাটা ডাল মাটিতে পুঁতে দিই। তাতে প্রতিবছর গাছের সংখ্যা বাড়ে। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে কিছু শজনে বিক্রিও করি। তাতে সংসারে বাড়তি আয় হয়।’
জেলা আধুনিক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রাশেদ মোবারক জুয়েল বলেন, বিভিন্ন সবজিতে যে পুষ্টিগুণ থাকে, কেবল শজনেতেই সেই পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। তাই এটিকে ‘পুষ্টির ডিনামাইট’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘শজনে চাষে খরচ হয় না বললেই চলে। এতে পানি ও ওষুধের প্রয়োজন হয় না। তবে একটু যত্ন নিলে ফলন বাড়ে। বর্তমান আবহাওয়া শজনের জন্য ভালো। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে ফলন ভালো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
চলতি মৌসুমে জয়পুরহাট সদরসহ বিভিন্ন গ্রাম-মহল্লার পতিত জমি, উঠান, বাগানসহ রাস্তার দুপাশের সারি সারি গাছে এখন শোভা পাচ্ছে শজনে ফুল; যা শজনের বাম্পার ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে শজনের বাম্পার ফলন হবে বলে ধারণা করছেন কৃষক ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ।
সদর ছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা যেমন পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলাতেও জমি কিংবা রাস্তার ধারে চোখে পড়ছে শজনে ফুল।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, জেলার ১৫১ হেক্টর অকৃষি ও পতিত জমিতে এবার শজনে চাষ হয়েছে। কাটা ডাল পুঁতে দিলেই নতুন গাছ জন্ম নেয়। তাই জেলায় প্রতিবছরই একটু একটু করে শজনের চাষ বাড়ছে।
সদর উপজেলার পুরানাপৈলের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন খন্দকার জানান, তিনি তাঁর পতিত জমিতে শজনেগাছ লাগিয়েছেন। সেগুলোতে এবার ভালো ফুল এসেছে। এগুলোর কোনো যত্ন নেননি তিনি। তারপরও ভালো ফলের আশা করছেন তিনি।
সদর উপজেলার করিম নগর গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের বাড়ির উঠানে, রাস্তার পাশে এবং জমির আইলে বেশ কিছু শজনেগাছ লাগিয়েছি। প্রতিবছর কাটা ডাল মাটিতে পুঁতে দিই। তাতে প্রতিবছর গাছের সংখ্যা বাড়ে। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে কিছু শজনে বিক্রিও করি। তাতে সংসারে বাড়তি আয় হয়।’
জেলা আধুনিক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রাশেদ মোবারক জুয়েল বলেন, বিভিন্ন সবজিতে যে পুষ্টিগুণ থাকে, কেবল শজনেতেই সেই পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। তাই এটিকে ‘পুষ্টির ডিনামাইট’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘শজনে চাষে খরচ হয় না বললেই চলে। এতে পানি ও ওষুধের প্রয়োজন হয় না। তবে একটু যত্ন নিলে ফলন বাড়ে। বর্তমান আবহাওয়া শজনের জন্য ভালো। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে ফলন ভালো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪