বেড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার বেড়ার মাশুমদিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত ১০৫ নম্বর তালিমনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানে মাত্র ২৫ শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস চলছে। বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারে ৮৪ শিক্ষার্থী নথিভুক্ত থাকলেও ওই প্রতিষ্ঠানের অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী স্থানীয় বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেনে নিয়মিত পড়ালেখা করছে। ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যদানের মান নিয়ে অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দাবি, করোনাকালীন ছুটির প্রভাবে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় বিমুখ হয়ে পড়েছে। তিনি তাদের বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাত্র একজন শিক্ষার্থী উপস্থিত রয়েছে বিদ্যালয়টিতে। সেখানে শিক্ষার্থী কম কেন জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যালয়েরই এক সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়টিতে শিশু শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত নিয়মিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫ জনের মতো। ওই ২৫ জন শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত হয় না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অপর সহকারী শিক্ষক বলেন, প্রধান শিক্ষকের দেওয়া তথ্য মতে ৮৪ জন শিক্ষার্থীর অনেকে আর এখানে ক্লাস করে না। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক ফিরোজ উদ্দিন খান তাঁর ছেলেকে এখান থেকে সরিয়ে পার্শ্ববর্তী সিনথী পাঠশালা নামক কিন্ডারগার্টেনে ভর্তি করিয়েছেন। অথচ ক্লাসের নিয়মিত রেজিস্ট্রার বইতে ওই শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। প্রধান শিক্ষকের উদাসীনতার কারণে বিদ্যালয়ের এমন দশার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি বলেন।
রকি উদ্দিন খাঁজা নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘আমরা সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠাই ভালো শিক্ষা অর্জনের জন্য। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা হয় না। যে কারণে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সন্তানরাও অন্য বিদ্যালয়ে পড়ে। আমিও বাধ্য হয়ে আমার সন্তানকে অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছি।’
রাশেদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, ‘বিদ্যালয়ে পড়ালেখার কোনো সুষ্ঠু পরিবেশ নেই। শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের পড়ায় না। আমরা বারবার পড়ালেখা নিয়ে অভিযোগ করেছি। এমনকি সভাপতিকে বলেও কোনো ফল পাইনি। বাধ্য হয়ে ছেলেকে ভালো পড়ালেখার জন্য অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছি।’
প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম অভিভাবকদের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকেরা সবাই মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়েও তাদের বিদ্যালয়ে নিয়ে আসতে পারিনি। অভিভাবকেরা অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাঁদের সন্তানকে ভর্তি করলে কি করার আছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়গুলো নিয়ে তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেখানে কোনো অনিয়ম থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাবনার বেড়ার মাশুমদিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত ১০৫ নম্বর তালিমনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানে মাত্র ২৫ শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস চলছে। বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারে ৮৪ শিক্ষার্থী নথিভুক্ত থাকলেও ওই প্রতিষ্ঠানের অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী স্থানীয় বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেনে নিয়মিত পড়ালেখা করছে। ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যদানের মান নিয়ে অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দাবি, করোনাকালীন ছুটির প্রভাবে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় বিমুখ হয়ে পড়েছে। তিনি তাদের বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাত্র একজন শিক্ষার্থী উপস্থিত রয়েছে বিদ্যালয়টিতে। সেখানে শিক্ষার্থী কম কেন জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যালয়েরই এক সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়টিতে শিশু শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত নিয়মিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫ জনের মতো। ওই ২৫ জন শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত হয় না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অপর সহকারী শিক্ষক বলেন, প্রধান শিক্ষকের দেওয়া তথ্য মতে ৮৪ জন শিক্ষার্থীর অনেকে আর এখানে ক্লাস করে না। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক ফিরোজ উদ্দিন খান তাঁর ছেলেকে এখান থেকে সরিয়ে পার্শ্ববর্তী সিনথী পাঠশালা নামক কিন্ডারগার্টেনে ভর্তি করিয়েছেন। অথচ ক্লাসের নিয়মিত রেজিস্ট্রার বইতে ওই শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। প্রধান শিক্ষকের উদাসীনতার কারণে বিদ্যালয়ের এমন দশার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি বলেন।
রকি উদ্দিন খাঁজা নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘আমরা সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠাই ভালো শিক্ষা অর্জনের জন্য। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা হয় না। যে কারণে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সন্তানরাও অন্য বিদ্যালয়ে পড়ে। আমিও বাধ্য হয়ে আমার সন্তানকে অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছি।’
রাশেদুল ইসলাম নামের আরেক অভিভাবক বলেন, ‘বিদ্যালয়ে পড়ালেখার কোনো সুষ্ঠু পরিবেশ নেই। শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের পড়ায় না। আমরা বারবার পড়ালেখা নিয়ে অভিযোগ করেছি। এমনকি সভাপতিকে বলেও কোনো ফল পাইনি। বাধ্য হয়ে ছেলেকে ভালো পড়ালেখার জন্য অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছি।’
প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম অভিভাবকদের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকেরা সবাই মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়েও তাদের বিদ্যালয়ে নিয়ে আসতে পারিনি। অভিভাবকেরা অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাঁদের সন্তানকে ভর্তি করলে কি করার আছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়গুলো নিয়ে তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেখানে কোনো অনিয়ম থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪