রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের রামপালের একটি মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে তিন কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই মাদ্রাসার সহ-সুপারের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি তালুকদার মো. নজরুল ইসলাম বাগেরহাট জেলা প্রশাসক, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বাগেরহাট পুলিশ সুপার ও খুলনার র্যাব-৬ সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, উপজেলার গৌরম্ভা এলাকার আবু বকর সিদ্দিক দাখিল মাদ্রাসায় ২০২০ সালের ৭ নভেম্বরে তিনজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। ওই সময়ে মাদ্রাসার সুপার আব্দুল লতিফ অসুস্থ থাকায় তিনি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য মাওলানা মো. মনিরুজ্জামানকে দায়িত্ব দেন।
মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান নিয়োগ পরীক্ষা শেষে ফলাফল শিটে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর না করিয়ে গোপনে স্বাক্ষর জাল করে এমপিওভুক্তর জন্য কাগজপত্র তৈরি করে ঢাকায় পাঠান। বর্তমানে ওই তিন কর্মচারী সরকারি বেতন-ভাতার সুবিধা ভোগ করছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করো হয়, মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে রেলের টিকিট বাবদ ৩৩৩ টাকা, ঢাকায় যাতায়াত বাবদ দুই হাজার টাকা, বকশিশ বাবদ ৭৫ হাজার টাকা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ১০ হাজার, এমপিওভুক্ত করানোর জন্য আবারও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ৪০ হাজার এবং ঢাকায় বকশিশ ও অফিস খরচ বাবদ ১ লাখ ১ হাজার ২০০ টাকাসহ বিভিন্ন খাতে মোটা অঙ্কের টাকা খরচ দেখিয়েছেন।
মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গাজী গিয়াস উদ্দিন বলেন, সহ-সুপার তাঁর কোনো স্বাক্ষর নেয়নি। সে তাঁর স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ওই তিন কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করেছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের প্রোগ্রামার পুষ্পেন বলেন, ওই মাদ্রাসায় গত বছর তিনজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে শিক্ষা অফিসের কেউ কোনো টাকা নেয়নি। অহেতুক অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
মাদ্রাসার সুপার মো. আব্দুল লতিফ বলেন, তিনি অসুস্থ থাকায় সহ-সুপার মো. মনিরুজ্জামানকে নিয়োগের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তিনি কোনো টাকা নেননি। যা কিছু করেছে তা সহ-সুপার করেছেন। তিনি কিছু জানেন না।
অভিযুক্ত সহ-সুপার মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি যা কিছু করেছেন তা সুপারের নির্দেশেই করেছেন।
বাগেরহাটের রামপালের একটি মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে অবৈধভাবে তিন কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই মাদ্রাসার সহ-সুপারের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি তালুকদার মো. নজরুল ইসলাম বাগেরহাট জেলা প্রশাসক, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বাগেরহাট পুলিশ সুপার ও খুলনার র্যাব-৬ সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, উপজেলার গৌরম্ভা এলাকার আবু বকর সিদ্দিক দাখিল মাদ্রাসায় ২০২০ সালের ৭ নভেম্বরে তিনজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। ওই সময়ে মাদ্রাসার সুপার আব্দুল লতিফ অসুস্থ থাকায় তিনি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য মাওলানা মো. মনিরুজ্জামানকে দায়িত্ব দেন।
মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান নিয়োগ পরীক্ষা শেষে ফলাফল শিটে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর না করিয়ে গোপনে স্বাক্ষর জাল করে এমপিওভুক্তর জন্য কাগজপত্র তৈরি করে ঢাকায় পাঠান। বর্তমানে ওই তিন কর্মচারী সরকারি বেতন-ভাতার সুবিধা ভোগ করছেন।
অভিযোগে উল্লেখ করো হয়, মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে রেলের টিকিট বাবদ ৩৩৩ টাকা, ঢাকায় যাতায়াত বাবদ দুই হাজার টাকা, বকশিশ বাবদ ৭৫ হাজার টাকা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ১০ হাজার, এমপিওভুক্ত করানোর জন্য আবারও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ৪০ হাজার এবং ঢাকায় বকশিশ ও অফিস খরচ বাবদ ১ লাখ ১ হাজার ২০০ টাকাসহ বিভিন্ন খাতে মোটা অঙ্কের টাকা খরচ দেখিয়েছেন।
মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গাজী গিয়াস উদ্দিন বলেন, সহ-সুপার তাঁর কোনো স্বাক্ষর নেয়নি। সে তাঁর স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ওই তিন কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করেছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের প্রোগ্রামার পুষ্পেন বলেন, ওই মাদ্রাসায় গত বছর তিনজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে শিক্ষা অফিসের কেউ কোনো টাকা নেয়নি। অহেতুক অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
মাদ্রাসার সুপার মো. আব্দুল লতিফ বলেন, তিনি অসুস্থ থাকায় সহ-সুপার মো. মনিরুজ্জামানকে নিয়োগের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তিনি কোনো টাকা নেননি। যা কিছু করেছে তা সহ-সুপার করেছেন। তিনি কিছু জানেন না।
অভিযুক্ত সহ-সুপার মাওলানা মো. মনিরুজ্জামান তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি যা কিছু করেছেন তা সুপারের নির্দেশেই করেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪