শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
শ্রীমঙ্গল উদ্যাপন হয়েছে ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব জপমালা রাণী মা মারীয়া তীর্থোৎসব। হরিণছড়া চা-বাগানে দুই দিনব্যাপী ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এ উৎসব হয়।
রোববার বিকেলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি হয় এ তীর্থোৎসব। এদিন বেলা ১১টায় তীর্থের মহা খ্রিস্টযাগ অনুষ্ঠিত হয়। শুরু হয় গত শনিবার। মহা খ্রিস্টযোগ উৎসর্গ করেন সিলেট খ্রিষ্টান ক্যাথলিক ড্যাইসিসের দায়িত্বরত বিশপ শরৎ ফ্রান্সিস গমেজ।
বিশপ শরৎ ফ্রান্সিস গমেজ বলেন, ঈশ্বর কুমারী মারীয়াকে বেছে নিয়েছে তার পুত্রের জননী হওয়ার জন্য, মা মারীয়া হলো উদ্ধারকর্তা ঈশ্বরপুত্র যিশুখ্রিষ্টের মা। জপমালা প্রার্থনা সময় স্তবে মা মারীয়াকে বলা হয় অমলোদ্ভবা মারীয়া। কারণ ঈশ্বর তাঁকে যিশুখ্রিস্ট্রের মা হওয়ার জন্য বেছে নিয়েছেন এবং কুমারী অবস্থায় গর্ভধারণ করে জন্মদান করেন মুক্তিদাতা যিশুখ্রিস্টকে।
তীর্থ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ফাদার নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি বলেন, ‘এ বছর আমরা এই স্থানে ৩২ তম জপমালা মা মারীয়া তীর্থ পালন করেছি। গত বছর কোভিড-১৯ কারণে সীমিত আকারে জপমালা মা মারীয়া তীর্থ উদ্যাপন করেছি।’
নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি আরও বলেন, শ্রীমঙ্গলের এই হরিণছড়া জপমালা রাণী মা-মারীয়া তীর্থ স্থানটি সিলেট ক্যাথলিক খ্রিস্টান ড্যাইসিসের একমাত্র তীর্থ স্থান। এখানে সিলেট বিভাগে বসবাসরত ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী দেশের বিভিন্ন বিভাগের খ্রিস্ট বিশ্বাসীরা প্রতিবছর তীর্থোৎসব অংশ নিতে আসেন।
উৎসব উদ্যাপন কমিটির সদস্য এলিসন সঙ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই তীর্থোৎসবে খ্রিস্টভক্তরা ব্যক্তিগত মানত করেন। উদ্দেশ্য সফলের লক্ষ্যে প্রার্থনা, অনুতাপ প্রার্থনা (পাপস্বীকার), আরাধনা সংস্কার, জীবন্ত ক্রুশে পথ ও জপমালা রানী মা-মারীয়া কাছে বিশেষ করে ধরণির সকল মানব কল্যাণে প্রার্থনা করেন।
এতে সহযোগিতা করেন শ্রীমঙ্গল ক্যাথলিক মিশনের প্রধান ধর্মযাজক ফাদার নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি, সহকারী যাজক ফাদার কেবিন কুবি সিএসসি, নটরডেম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল ফাদার প্লাসিড প্রশান্ত রোজারিও, নটরডেম স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল ফাদার মৃণাল ম্রং, কুলাউড়া লক্ষ্মীপুর মিশনের প্রধান যাজক ফাদার ভেলেন্টাই তালাং, সিলেট ক্যাথলিক বিশপ হাউজের সচিব ফাদার সরোজ কস্তা, বড়লেখা ডিমাই মিশনে প্রধান যাজক ফাদার যোসেফ গমেজ প্রমুখ।
শ্রীমঙ্গল উদ্যাপন হয়েছে ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব জপমালা রাণী মা মারীয়া তীর্থোৎসব। হরিণছড়া চা-বাগানে দুই দিনব্যাপী ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এ উৎসব হয়।
রোববার বিকেলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি হয় এ তীর্থোৎসব। এদিন বেলা ১১টায় তীর্থের মহা খ্রিস্টযাগ অনুষ্ঠিত হয়। শুরু হয় গত শনিবার। মহা খ্রিস্টযোগ উৎসর্গ করেন সিলেট খ্রিষ্টান ক্যাথলিক ড্যাইসিসের দায়িত্বরত বিশপ শরৎ ফ্রান্সিস গমেজ।
বিশপ শরৎ ফ্রান্সিস গমেজ বলেন, ঈশ্বর কুমারী মারীয়াকে বেছে নিয়েছে তার পুত্রের জননী হওয়ার জন্য, মা মারীয়া হলো উদ্ধারকর্তা ঈশ্বরপুত্র যিশুখ্রিষ্টের মা। জপমালা প্রার্থনা সময় স্তবে মা মারীয়াকে বলা হয় অমলোদ্ভবা মারীয়া। কারণ ঈশ্বর তাঁকে যিশুখ্রিস্ট্রের মা হওয়ার জন্য বেছে নিয়েছেন এবং কুমারী অবস্থায় গর্ভধারণ করে জন্মদান করেন মুক্তিদাতা যিশুখ্রিস্টকে।
তীর্থ উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ফাদার নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি বলেন, ‘এ বছর আমরা এই স্থানে ৩২ তম জপমালা মা মারীয়া তীর্থ পালন করেছি। গত বছর কোভিড-১৯ কারণে সীমিত আকারে জপমালা মা মারীয়া তীর্থ উদ্যাপন করেছি।’
নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি আরও বলেন, শ্রীমঙ্গলের এই হরিণছড়া জপমালা রাণী মা-মারীয়া তীর্থ স্থানটি সিলেট ক্যাথলিক খ্রিস্টান ড্যাইসিসের একমাত্র তীর্থ স্থান। এখানে সিলেট বিভাগে বসবাসরত ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী দেশের বিভিন্ন বিভাগের খ্রিস্ট বিশ্বাসীরা প্রতিবছর তীর্থোৎসব অংশ নিতে আসেন।
উৎসব উদ্যাপন কমিটির সদস্য এলিসন সঙ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই তীর্থোৎসবে খ্রিস্টভক্তরা ব্যক্তিগত মানত করেন। উদ্দেশ্য সফলের লক্ষ্যে প্রার্থনা, অনুতাপ প্রার্থনা (পাপস্বীকার), আরাধনা সংস্কার, জীবন্ত ক্রুশে পথ ও জপমালা রানী মা-মারীয়া কাছে বিশেষ করে ধরণির সকল মানব কল্যাণে প্রার্থনা করেন।
এতে সহযোগিতা করেন শ্রীমঙ্গল ক্যাথলিক মিশনের প্রধান ধর্মযাজক ফাদার নিকোলাস বাড়ৈ সিএসসি, সহকারী যাজক ফাদার কেবিন কুবি সিএসসি, নটরডেম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল ফাদার প্লাসিড প্রশান্ত রোজারিও, নটরডেম স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল ফাদার মৃণাল ম্রং, কুলাউড়া লক্ষ্মীপুর মিশনের প্রধান যাজক ফাদার ভেলেন্টাই তালাং, সিলেট ক্যাথলিক বিশপ হাউজের সচিব ফাদার সরোজ কস্তা, বড়লেখা ডিমাই মিশনে প্রধান যাজক ফাদার যোসেফ গমেজ প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪