ছোটবেলার কিছু ছবি দেখলাম আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে। আপনি গাইছেন, নাচছেন…
আম্মার বাসায় গিয়েছিলাম। অনেক দিন পর দেখা পেলে যেমনটা হয়, আম্মা অনেক কিছু দিলেন। আমার ছোটবেলার ছবির অ্যালবাম ছিল মায়ের কাছে, ওখান থেকে কয়েকটা ছবি ফেসবুকে দিয়েছি।
ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে, খুব ছোটবেলায় আপনার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়ে গিয়েছিল…
আমি যখন আলাউদ্দীন সংগীতাঙ্গনে ভর্তি হই, তখন আমার বয়স সাড়ে তিন-চারের মতো হবে। তখন আমার নাচতে ভালো লাগে, গাইতে ভালো লাগে, ছবি আঁকতে ভালো লাগে। আমার শৈশব খুব রঙিন। নাচ-গান-আর্টের ক্লাসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যার সময় ফিরে মায়ের কাছে পড়তে বসা। আমার মা-বাবা খুবই সংস্কৃতিমনা। বাবা কবিতা লেখেন। তাঁর বইও প্রকাশিত হয়েছে। মা একসময় নানার সঙ্গে নাটক করেছেন। তাঁরা চেয়েছিলেন তাঁদের সন্তান সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ হোক।
অনেক দিন হলো কোনো শুটিং করছেন না। এটাকে আমরা কী বলব? মম বিরতিতে আছেন?
কাজ করতে চাইলে তো সারা জীবনই করা যায়। কিন্তু সেটাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধরন বদলায়। ইন্ডাস্ট্রিতে আমি অনেক ব্যস্ত সময় কাটিয়েছি। কোভিড আসার পর একটু থেমেছি। জীবনে থামা যে জরুরি, এটা অনুভব করেছি।
এখন কীভাবে সময় কাটছে তাহলে?
এখন বরং পড়তে, নিজের সঙ্গে থাকতে, দেখতে, এক্সারসাইজ করতেই বেশি ভালো লাগছে। আমি আসলে ভালোবেসে কাজ করতে এসেছি। কাজ করতে করতে চেষ্টা করে যাচ্ছি কী কী শেখা যায়, লেখাপড়া করা যায়। সব মিলিয়ে আমার মনে হচ্ছে, আই ডোন্ট নো, হচ্ছে না আর-কী! এটা একধরনের আমার না-পারাই। আমি পেরে উঠছি না। বাসায় এই দুই বছরে টুকিটাকি লেখার চেষ্টা, পড়ার চেষ্টা করছি।
কী কী লিখছেন? নিজের কথাই?
নিজের কথা না। আমি একটা চরিত্র দাঁড় করেছিলাম ‘রোদসী’ নামে। রোদসীর সঙ্গে বাংলাদেশের যেকোনো মেয়ে নিজেকে মেলাতে পারবে। সাধারণ একটা চরিত্র। কিন্তু বোধের দিক থেকে সে সবকিছু খানিকটা অন্যভাবে দেখে।
এটা কি শুধু গল্প হয়েই থাকবে? নাকি এ গল্প নিয়ে নাটক-সিনেমা কিছু বানাবেন?
না ভাই। বাংলাদেশে যাঁরা বানান, আমি তাঁদের হাত জোড় করে সম্মান জানাই। এ দেশে যাঁরা ডিরেক্টর, ডিরেকশনের চেয়ে তাঁদের অন্য অনেক কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। সেগুলো ডিঙিয়ে নির্মাতা-সত্তা ধারণ করা অনেক কষ্টকর।
(পুরো সাক্ষাৎকার পড়ুন আজকের পত্রিকা অনলাইনে)
ছোটবেলার কিছু ছবি দেখলাম আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে। আপনি গাইছেন, নাচছেন…
আম্মার বাসায় গিয়েছিলাম। অনেক দিন পর দেখা পেলে যেমনটা হয়, আম্মা অনেক কিছু দিলেন। আমার ছোটবেলার ছবির অ্যালবাম ছিল মায়ের কাছে, ওখান থেকে কয়েকটা ছবি ফেসবুকে দিয়েছি।
ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে, খুব ছোটবেলায় আপনার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়ে গিয়েছিল…
আমি যখন আলাউদ্দীন সংগীতাঙ্গনে ভর্তি হই, তখন আমার বয়স সাড়ে তিন-চারের মতো হবে। তখন আমার নাচতে ভালো লাগে, গাইতে ভালো লাগে, ছবি আঁকতে ভালো লাগে। আমার শৈশব খুব রঙিন। নাচ-গান-আর্টের ক্লাসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যার সময় ফিরে মায়ের কাছে পড়তে বসা। আমার মা-বাবা খুবই সংস্কৃতিমনা। বাবা কবিতা লেখেন। তাঁর বইও প্রকাশিত হয়েছে। মা একসময় নানার সঙ্গে নাটক করেছেন। তাঁরা চেয়েছিলেন তাঁদের সন্তান সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ হোক।
অনেক দিন হলো কোনো শুটিং করছেন না। এটাকে আমরা কী বলব? মম বিরতিতে আছেন?
কাজ করতে চাইলে তো সারা জীবনই করা যায়। কিন্তু সেটাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধরন বদলায়। ইন্ডাস্ট্রিতে আমি অনেক ব্যস্ত সময় কাটিয়েছি। কোভিড আসার পর একটু থেমেছি। জীবনে থামা যে জরুরি, এটা অনুভব করেছি।
এখন কীভাবে সময় কাটছে তাহলে?
এখন বরং পড়তে, নিজের সঙ্গে থাকতে, দেখতে, এক্সারসাইজ করতেই বেশি ভালো লাগছে। আমি আসলে ভালোবেসে কাজ করতে এসেছি। কাজ করতে করতে চেষ্টা করে যাচ্ছি কী কী শেখা যায়, লেখাপড়া করা যায়। সব মিলিয়ে আমার মনে হচ্ছে, আই ডোন্ট নো, হচ্ছে না আর-কী! এটা একধরনের আমার না-পারাই। আমি পেরে উঠছি না। বাসায় এই দুই বছরে টুকিটাকি লেখার চেষ্টা, পড়ার চেষ্টা করছি।
কী কী লিখছেন? নিজের কথাই?
নিজের কথা না। আমি একটা চরিত্র দাঁড় করেছিলাম ‘রোদসী’ নামে। রোদসীর সঙ্গে বাংলাদেশের যেকোনো মেয়ে নিজেকে মেলাতে পারবে। সাধারণ একটা চরিত্র। কিন্তু বোধের দিক থেকে সে সবকিছু খানিকটা অন্যভাবে দেখে।
এটা কি শুধু গল্প হয়েই থাকবে? নাকি এ গল্প নিয়ে নাটক-সিনেমা কিছু বানাবেন?
না ভাই। বাংলাদেশে যাঁরা বানান, আমি তাঁদের হাত জোড় করে সম্মান জানাই। এ দেশে যাঁরা ডিরেক্টর, ডিরেকশনের চেয়ে তাঁদের অন্য অনেক কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। সেগুলো ডিঙিয়ে নির্মাতা-সত্তা ধারণ করা অনেক কষ্টকর।
(পুরো সাক্ষাৎকার পড়ুন আজকের পত্রিকা অনলাইনে)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪