আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর ইউনিয়নে একটি অগভীর নলকূপ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা—এমন অভিযোগ ওঠে। চক ইসলাম গ্রামের ব্যাঙগ্যাড়ি পুকুরপাড়ে ওই অগভীর নলকূপটি অবস্থিত। সেখানে আগুন দেওয়ার ঘটনার প্রতিকার চেয়ে ১৩ ডিসেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসানের কাছে লিখিত আবেদন করেন ভুক্তভোগী আহসান হাবিব। ১৩ দিন পার হলেও ঘটনায় দোষীদের শনাক্ত করতে পারেনি স্থানীয় প্রশাসন।
অগভীর নলকূপের মালিক আহসান হাবিব বলেন, ‘আমাদের গ্রামের মাঠে একটি গভীর নলকূপ এবং একটি অগভীর নলকূপ আছে। গভীর নলকূপের মালিকদের সঙ্গে আমাদের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। তাঁরা আমাদের নিজস্ব জমিসহ গ্রামের অন্য কৃষকদের প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে পানি দেয় না। তাই ওই জমিগুলোতে আবাদ করার জন্য একটি অগভীর নলকূপ স্থাপন করে সেচকাজ চালিয়ে আসছিলাম। হঠাৎ সেই নলকূপ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ইউএনও অফিসে লিখিত আবেদন দিয়েছি। কিন্তু ঘটনার ১৩ দিন পার হয়ে গেল কেউ তদন্ত করতেই আসেননি।’
স্থানীয় কৃষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘ওই অগভীর নলকূপের আওতায় আমার তিন বিঘা জমি আছে। বর্তমানে আমি কিছু জমিতে সরিষা বপন করেছি। হঠাৎ করে নলকূপের ঘরে কে বা কারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে সেচকাজ বন্ধ রয়েছে। এখন দুশ্চিন্তায় আছি সেচব্যবস্থা নিয়ে।
আরেক কৃষক মতিউর রহমান বলেন, ‘কিছুদিন পরে বোরো ধান রোপণ মৌসুম শুরু হবে। তাই দ্রুত ওই নলকূপ চালুর দাবি জানাচ্ছি।’
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বলেন, যদি ইউএনও অফিস থেকে কৃষকের ওই লিখিত আবেদন থানায় পাঠানো হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই সেটি গ্রহণ করা হয়েছে। বেশ কিছুদিন আগের ঘটনা এই মুহূর্তে ঠিক স্মরণ হচ্ছে না, সেটি কোন কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসান বলেন, অভিযোগ থানায় পাঠানো হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর ইউনিয়নে একটি অগভীর নলকূপ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা—এমন অভিযোগ ওঠে। চক ইসলাম গ্রামের ব্যাঙগ্যাড়ি পুকুরপাড়ে ওই অগভীর নলকূপটি অবস্থিত। সেখানে আগুন দেওয়ার ঘটনার প্রতিকার চেয়ে ১৩ ডিসেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসানের কাছে লিখিত আবেদন করেন ভুক্তভোগী আহসান হাবিব। ১৩ দিন পার হলেও ঘটনায় দোষীদের শনাক্ত করতে পারেনি স্থানীয় প্রশাসন।
অগভীর নলকূপের মালিক আহসান হাবিব বলেন, ‘আমাদের গ্রামের মাঠে একটি গভীর নলকূপ এবং একটি অগভীর নলকূপ আছে। গভীর নলকূপের মালিকদের সঙ্গে আমাদের বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। তাঁরা আমাদের নিজস্ব জমিসহ গ্রামের অন্য কৃষকদের প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে পানি দেয় না। তাই ওই জমিগুলোতে আবাদ করার জন্য একটি অগভীর নলকূপ স্থাপন করে সেচকাজ চালিয়ে আসছিলাম। হঠাৎ সেই নলকূপ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ইউএনও অফিসে লিখিত আবেদন দিয়েছি। কিন্তু ঘটনার ১৩ দিন পার হয়ে গেল কেউ তদন্ত করতেই আসেননি।’
স্থানীয় কৃষক আকরাম হোসেন বলেন, ‘ওই অগভীর নলকূপের আওতায় আমার তিন বিঘা জমি আছে। বর্তমানে আমি কিছু জমিতে সরিষা বপন করেছি। হঠাৎ করে নলকূপের ঘরে কে বা কারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে সেচকাজ বন্ধ রয়েছে। এখন দুশ্চিন্তায় আছি সেচব্যবস্থা নিয়ে।
আরেক কৃষক মতিউর রহমান বলেন, ‘কিছুদিন পরে বোরো ধান রোপণ মৌসুম শুরু হবে। তাই দ্রুত ওই নলকূপ চালুর দাবি জানাচ্ছি।’
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বলেন, যদি ইউএনও অফিস থেকে কৃষকের ওই লিখিত আবেদন থানায় পাঠানো হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই সেটি গ্রহণ করা হয়েছে। বেশ কিছুদিন আগের ঘটনা এই মুহূর্তে ঠিক স্মরণ হচ্ছে না, সেটি কোন কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম হাবিবুল হাসান বলেন, অভিযোগ থানায় পাঠানো হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
২ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫