নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডা. মুরাদ হাসানের বেপরোয়া ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ নিয়ে অতিষ্ঠ ছিলেন তাঁর অধীনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। কারণে-অকারণে নিজের অধীনস্থদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা ছিল তাঁর নিত্যদিনের অভ্যাস। এমন আচরণের কারণে তাঁর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না কেউ। দেড় বছর ধরে তাঁর একান্ত সচিবের (পিএস) পদটিও শূন্য রয়েছে। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করার কারণে ডা. মুরাদকে পিএস না দেওয়ার ব্যাপারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অঘোষিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন একজন কর্মকর্তা।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নতুন মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান ডা. মুরাদ হাসান। এর এক দিন পর তাঁর পিএস হিসেবে নিয়োগ পান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন উপসচিব মারুফ রশীদ খান। ওই বছরের ২৯ মে স্বাস্থ্য থেকে সরিয়ে ডা. মুরাদকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করা হয়। এর মাসখানেক পর জননিরাপত্তা বিভাগের সেই সময়কার উপসচিব আলমগীর হোসেনকে তাঁর নতুন পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া মুরাদের অভিপ্রায়ে ২০১৯ সালে দাউদ হোসেনকে, ২০২০ সালে রওশন চৌধুরীকে এবং চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ইমরান হোসাইন শরীফকে একান্ত সহকারী সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাঁরা কেউ এখন আর মুরাদের সঙ্গে নেই। লাগামহীন বাজে আচরণের কারণে একে একে সবাই মুরাদকে ছেড়ে গেছেন। বর্তমানে এপিএস পদে আছেন মঞ্জুরুল রওশন চৌধুরী এবং ব্যক্তিগত সহকারী পদে রয়েছেন জাহিদ নাইম।
একজন কর্মকর্তা জানান, পিএস হিসেবে কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে না পাওয়ায় জনসংযোগ কর্মকর্তাকে দিয়ে অনেক কাজ করান ডা. মুরাদ। তাঁর মুখের ভাষা খারাপ হওয়ায় তাঁর দপ্তরে কেউ কাজ করতে চান না। তথ্য ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ তথ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় থাকায় বিরক্ত হয়েও অনেকে কিছু বলতে পারতেন না।
ডা. মুরাদ হাসানের বেপরোয়া ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ নিয়ে অতিষ্ঠ ছিলেন তাঁর অধীনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। কারণে-অকারণে নিজের অধীনস্থদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা ছিল তাঁর নিত্যদিনের অভ্যাস। এমন আচরণের কারণে তাঁর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না কেউ। দেড় বছর ধরে তাঁর একান্ত সচিবের (পিএস) পদটিও শূন্য রয়েছে। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করার কারণে ডা. মুরাদকে পিএস না দেওয়ার ব্যাপারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অঘোষিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন একজন কর্মকর্তা।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নতুন মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান ডা. মুরাদ হাসান। এর এক দিন পর তাঁর পিএস হিসেবে নিয়োগ পান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন উপসচিব মারুফ রশীদ খান। ওই বছরের ২৯ মে স্বাস্থ্য থেকে সরিয়ে ডা. মুরাদকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করা হয়। এর মাসখানেক পর জননিরাপত্তা বিভাগের সেই সময়কার উপসচিব আলমগীর হোসেনকে তাঁর নতুন পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া মুরাদের অভিপ্রায়ে ২০১৯ সালে দাউদ হোসেনকে, ২০২০ সালে রওশন চৌধুরীকে এবং চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ইমরান হোসাইন শরীফকে একান্ত সহকারী সচিব (এপিএস) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাঁরা কেউ এখন আর মুরাদের সঙ্গে নেই। লাগামহীন বাজে আচরণের কারণে একে একে সবাই মুরাদকে ছেড়ে গেছেন। বর্তমানে এপিএস পদে আছেন মঞ্জুরুল রওশন চৌধুরী এবং ব্যক্তিগত সহকারী পদে রয়েছেন জাহিদ নাইম।
একজন কর্মকর্তা জানান, পিএস হিসেবে কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে না পাওয়ায় জনসংযোগ কর্মকর্তাকে দিয়ে অনেক কাজ করান ডা. মুরাদ। তাঁর মুখের ভাষা খারাপ হওয়ায় তাঁর দপ্তরে কেউ কাজ করতে চান না। তথ্য ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ তথ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় থাকায় বিরক্ত হয়েও অনেকে কিছু বলতে পারতেন না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪