কুমিল্লা প্রতিনিধি
ভোজ্য তেলসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধিতে নিম্ন আয়ের ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো হাহাকার করছে। এই যখন পরিস্থিতি তখন নগরের বিভিন্ন স্থানে নির্ধারিত দামের চেয়েও বেশি দামে ভোজ্য তেল বিক্রির অভিযোগ উঠছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা বোতলে মুদ্রিত মূল্য মুছে বেশি দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। এই ধরনের অপরাধ ঠেকাতে গতকাল বৃহস্পতিবার ছদ্মবেশে অভিযানে নামেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা কার্যালয়ের সদস্যরা। এ সময় দুই দোকানি তাঁদের কাছেও বেশি দামে তেল বিক্রি করেন।
এরপরই ভোক্তা অধিদপ্তর কুমিল্লা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় অভিযান চালান। গতকাল নগরের বাদশা মিয়ার বাজার ও স্টেশন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় দুটি দোকানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জব্দ করা হয় মূল্য মুছে ফেলা ৩৪ লিটার সয়াবিন তেল।
ভোক্তা অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম জানান, অভিযানে দেখা গেছে, মেসার্স শাহিন এন্টারপ্রাইজে বিভিন্ন কোম্পানির বোতলজাত সয়াবিন তেলের বোতলের গায়ের মূল্য মুছে ইচ্ছেমাফিক দামে বিক্রি করা হচ্ছে। অভিযানে ছদ্মবেশে থাকা এক সদস্যের কাছেও অতিরিক্ত মূল্যে তেল বিক্রি করা হয়। মূল্য তুলে ফেলায় ক্রেতারা তর্ক করেও সুবিধা করতে পারেন না বলে জানা গেছে।
সহকারী পরিচালক আরও জানান, পরে দোকানে তল্লাশি করে দেখা যায়, বিপুল পরিমাণ বোতলজাত সয়াবিন তেলের মুদ্রিত মূল্য মুছে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি দোকানদার স্বীকার করেন। ফলে ভোক্তা আইনে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ৩৪ লিটার তেল জব্দ করা হয়। পরে জব্দ করা তেল নগরীর কাসেমূল উলুম মাদ্রাসার এতিমখানায় দান করা হয়।
অপর দিকে মেসার্স শাহিন স্টোরে দেখা গেছে, মুদ্রিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে। অভিযানে ছদ্মবেশী সদস্যের কাছেও দোকানি অতিরিক্ত দাম রাখেন। পরে অভিযানে দোকানি বেশি দামে কিনছেন দাবি করলেও স্বপক্ষে কোনো কেনার রসিদ দেখাতে পারেননি। দোকানিকে নিয়ে তাঁর কাছে বিক্রয় করা পরিবেশকের কাছে গেলেও পরিবেশক দাবি করেন, ওই দোকানি তাঁর কাছ থেকে এসব পণ্য কেনেননি। তিনি সব কেনাকাটার রসিদ দেন বলে দাবি করেন। ফলে মেসার্স শাহিন স্টোরকে বেশি দামে তেল বিক্রির অপরাধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এতে জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ভোজ্য তেলসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধিতে নিম্ন আয়ের ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো হাহাকার করছে। এই যখন পরিস্থিতি তখন নগরের বিভিন্ন স্থানে নির্ধারিত দামের চেয়েও বেশি দামে ভোজ্য তেল বিক্রির অভিযোগ উঠছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা বোতলে মুদ্রিত মূল্য মুছে বেশি দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। এই ধরনের অপরাধ ঠেকাতে গতকাল বৃহস্পতিবার ছদ্মবেশে অভিযানে নামেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা কার্যালয়ের সদস্যরা। এ সময় দুই দোকানি তাঁদের কাছেও বেশি দামে তেল বিক্রি করেন।
এরপরই ভোক্তা অধিদপ্তর কুমিল্লা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় অভিযান চালান। গতকাল নগরের বাদশা মিয়ার বাজার ও স্টেশন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় দুটি দোকানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জব্দ করা হয় মূল্য মুছে ফেলা ৩৪ লিটার সয়াবিন তেল।
ভোক্তা অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম জানান, অভিযানে দেখা গেছে, মেসার্স শাহিন এন্টারপ্রাইজে বিভিন্ন কোম্পানির বোতলজাত সয়াবিন তেলের বোতলের গায়ের মূল্য মুছে ইচ্ছেমাফিক দামে বিক্রি করা হচ্ছে। অভিযানে ছদ্মবেশে থাকা এক সদস্যের কাছেও অতিরিক্ত মূল্যে তেল বিক্রি করা হয়। মূল্য তুলে ফেলায় ক্রেতারা তর্ক করেও সুবিধা করতে পারেন না বলে জানা গেছে।
সহকারী পরিচালক আরও জানান, পরে দোকানে তল্লাশি করে দেখা যায়, বিপুল পরিমাণ বোতলজাত সয়াবিন তেলের মুদ্রিত মূল্য মুছে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি দোকানদার স্বীকার করেন। ফলে ভোক্তা আইনে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ৩৪ লিটার তেল জব্দ করা হয়। পরে জব্দ করা তেল নগরীর কাসেমূল উলুম মাদ্রাসার এতিমখানায় দান করা হয়।
অপর দিকে মেসার্স শাহিন স্টোরে দেখা গেছে, মুদ্রিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে। অভিযানে ছদ্মবেশী সদস্যের কাছেও দোকানি অতিরিক্ত দাম রাখেন। পরে অভিযানে দোকানি বেশি দামে কিনছেন দাবি করলেও স্বপক্ষে কোনো কেনার রসিদ দেখাতে পারেননি। দোকানিকে নিয়ে তাঁর কাছে বিক্রয় করা পরিবেশকের কাছে গেলেও পরিবেশক দাবি করেন, ওই দোকানি তাঁর কাছ থেকে এসব পণ্য কেনেননি। তিনি সব কেনাকাটার রসিদ দেন বলে দাবি করেন। ফলে মেসার্স শাহিন স্টোরকে বেশি দামে তেল বিক্রির অপরাধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এতে জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪