কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে হত্যার বিচারের দাবিতে নগরীর অলিগলিতে সাঁটানো হয়েছে পোস্টার। নগরীর প্রধান সড়কে ঝুলছে ব্যানার। এ ছাড়া ওই ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে শোক প্রকাশ করে পোস্টার-ব্যানার টাঙিয়েছেন স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। গতকাল শনিবার নগরীর তেলিকোনা চকবাজার, রাজগঞ্জ, মোঘলটুলি, কান্দিরপাড়সহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সেসব ব্যানারে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের লাশের ও আহতদের ছবি, হত্যা মামলার আসামিদের ছবি রয়েছে। কোথাও কোথাও নতুনভাবে টাঙানো ব্যানার-পোস্টারের ছবি দেখতে সাধারণ মানুষদের জটলা করতেও দেখা গেছে।
নগরীর রাজগঞ্জ মোড়ে ঝুলন্ত ব্যানারের প্রতি তাকিয়ে খুনিদের প্রতি ধিক্কার জানাতে দেখা গেছে সুজানগর কলোনির ফল ব্যবসায়ী বাদশা মিয়াকে। তিনি বলেন, ‘এই কাউন্সিলর কলোনির অনেক বিশৃঙ্খলা দূর করেছেন। একটি পরিবেশ তৈরি করেছিলেন তিনি। এখন সেই শান্তি থাকবে কি না সন্দেহ।’
সুজানগর এলাকার শাহিন নামের এক পথচারী বলেন, ‘কাউন্সিলর সোহেল মানুষের সহায়তায় ছুটে যেতেন। তাঁর হত্যাকাণ্ড মেনে নিতে পারছি না। আমাদের মহল্লায় ফোরকানিয়া মসজিদের ইমাম ও মুসল্লিদের নিয়ে একটি শোক ব্যানার, হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন একটা ও অন্যরা মিলে আরও তিনটি ব্যানার লাগিয়েছি। এমনভাবেই পুরো নগরীতে সাধারণ মানুষ শোক ও বিচারের দাবি জানাচ্ছে।’
নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি মানুষ মেনে নিতে পারছেন না। নগরীর বিভিন্ন স্থানে এ হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ শোক জানিয়ে সাধারণ মানুষ ও সংগঠন নিজ উদ্যোগে পোস্টার-ব্যানার-ফেস্টুন টাঙাচ্ছেন। কেউ করছেন মানববন্ধন। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং তাদের গডফাদারদের বিচারের দাবি করছি।’
২২ নভেম্বর দুপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য হরিপদ সাহা নিহত হন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে হত্যার বিচারের দাবিতে নগরীর অলিগলিতে সাঁটানো হয়েছে পোস্টার। নগরীর প্রধান সড়কে ঝুলছে ব্যানার। এ ছাড়া ওই ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে শোক প্রকাশ করে পোস্টার-ব্যানার টাঙিয়েছেন স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। গতকাল শনিবার নগরীর তেলিকোনা চকবাজার, রাজগঞ্জ, মোঘলটুলি, কান্দিরপাড়সহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সেসব ব্যানারে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের লাশের ও আহতদের ছবি, হত্যা মামলার আসামিদের ছবি রয়েছে। কোথাও কোথাও নতুনভাবে টাঙানো ব্যানার-পোস্টারের ছবি দেখতে সাধারণ মানুষদের জটলা করতেও দেখা গেছে।
নগরীর রাজগঞ্জ মোড়ে ঝুলন্ত ব্যানারের প্রতি তাকিয়ে খুনিদের প্রতি ধিক্কার জানাতে দেখা গেছে সুজানগর কলোনির ফল ব্যবসায়ী বাদশা মিয়াকে। তিনি বলেন, ‘এই কাউন্সিলর কলোনির অনেক বিশৃঙ্খলা দূর করেছেন। একটি পরিবেশ তৈরি করেছিলেন তিনি। এখন সেই শান্তি থাকবে কি না সন্দেহ।’
সুজানগর এলাকার শাহিন নামের এক পথচারী বলেন, ‘কাউন্সিলর সোহেল মানুষের সহায়তায় ছুটে যেতেন। তাঁর হত্যাকাণ্ড মেনে নিতে পারছি না। আমাদের মহল্লায় ফোরকানিয়া মসজিদের ইমাম ও মুসল্লিদের নিয়ে একটি শোক ব্যানার, হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন একটা ও অন্যরা মিলে আরও তিনটি ব্যানার লাগিয়েছি। এমনভাবেই পুরো নগরীতে সাধারণ মানুষ শোক ও বিচারের দাবি জানাচ্ছে।’
নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি মানুষ মেনে নিতে পারছেন না। নগরীর বিভিন্ন স্থানে এ হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ শোক জানিয়ে সাধারণ মানুষ ও সংগঠন নিজ উদ্যোগে পোস্টার-ব্যানার-ফেস্টুন টাঙাচ্ছেন। কেউ করছেন মানববন্ধন। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং তাদের গডফাদারদের বিচারের দাবি করছি।’
২২ নভেম্বর দুপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য হরিপদ সাহা নিহত হন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫