চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় গত ৮ মাসে ট্রাফিক আইনে ২ হাজার ৯৬৫টি মামলার বিপরীতে ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ২৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স-টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকা, হেলমেট না পরা এবং অতিরিক্ত যাত্রী বহনের অভিযোগে রাষ্ট্রের অনুকূলে এই অর্থ আদায় করা হয়।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গায় পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন), সার্জেন্ট, টিএসআই, এটিএসআই, কনস্টেবলসহ ৩১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী যানজট নিরসনের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। মাঝেমধ্যে চুয়াডাঙ্গা শহর ও বিভিন্ন থানার পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন তল্লাশি করে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তা ছাড়া সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলাচল করা বিভিন্ন যানবাহন ও চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মূলত রেজিস্ট্রেশন না হওয়া, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রুট পারমিট ও হেলমেট নেই এবং অতিরিক্ত যাত্রী বহনের মতো অপরাধে এসব মামলা দেওয়া হয়। তা ছাড়া মহাসড়কে চলাচলরত নছিমন, করিমন, ইজিবাইক, অটোভ্যান, রিকশাসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ গাড়িও আটক করা হয়। অবৈধ এসব যানবাহন আটকের পর সরকারের কোষাগারে জরিমানা দিয়ে তারা ছাড়া পেয়ে যায়। এসব টাকা বিআরটিএর মাধ্যমে ব্যাংকে জমা হয়।
জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ২ হাজার ৯৬৫টি মামলা করেছে। এসব মামলায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ২৫০ টাকা।এর মধ্যে জানুয়ারি মাসে ৩৮৮টি মামলায় ১২ লাখ ৯২ হাজার ৭৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৫টি মামলায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা, মার্চে ৩৩৫টি মামলায় ১০ লাখ ৫৬ হাজার, এপ্রিলে ২৭৫টি মামলায় ৮ লাখ ৫২ হাজার, মে মাসে ৩৬২টি মামলায় ৯ লাখ ৭ হাজার ২৫০, জুনে ৪২৩টি মামলায় ১২ লাখ ২৩ হাজার ৫০০, আগস্ট মাসে ৩৮৫টি মামলায় ১১ লাখ ১৯ হাজার ৩৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান বলেন, সড়কে মৃত্যুর মিছিল এবং অবৈধ যান কমাতে ট্রাফিক আইনের প্রয়োগই যথেষ্ট। বেশি বেশি ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করা হলে দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমে আসবে; বিশেষ করে এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়বে। চুয়াডাঙ্গা ফাউন্ডেশনের সভাপতি আরিফ হোসেন বলেন, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ট্রাফিক আইন না মানার প্রবণতা বেশি।
অনেক তরুণ বেপরোয়া গতিতে বাইক চালান। ট্রাফিক আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে এরা সচেতন হবে। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সড়কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জেলা ট্রাফিক বিভাগের ইনচার্জ ট্রাফিক পরিদর্শক (প্রশাসন) ফকরুল ইসলাম বলেন, ই-ট্রাফিকিং ও ই-মামলার কারণে জরিমানা আদায়ের পরিমাণ বেড়েছে। ট্রাফিক বিভাগের তৎপরতায় চালকদের মধ্যে সচেতনতাও বাড়ছে।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার (এসপি) আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ট্রাফিক বিভাগ সচেষ্ট। পাশাপাশি সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে সাধারণ মানুষকে আইন সম্পর্কে অবহিত করা হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গায় গত ৮ মাসে ট্রাফিক আইনে ২ হাজার ৯৬৫টি মামলার বিপরীতে ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ২৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স-টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকা, হেলমেট না পরা এবং অতিরিক্ত যাত্রী বহনের অভিযোগে রাষ্ট্রের অনুকূলে এই অর্থ আদায় করা হয়।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গায় পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন), সার্জেন্ট, টিএসআই, এটিএসআই, কনস্টেবলসহ ৩১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী যানজট নিরসনের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। মাঝেমধ্যে চুয়াডাঙ্গা শহর ও বিভিন্ন থানার পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন তল্লাশি করে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তা ছাড়া সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলাচল করা বিভিন্ন যানবাহন ও চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মূলত রেজিস্ট্রেশন না হওয়া, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রুট পারমিট ও হেলমেট নেই এবং অতিরিক্ত যাত্রী বহনের মতো অপরাধে এসব মামলা দেওয়া হয়। তা ছাড়া মহাসড়কে চলাচলরত নছিমন, করিমন, ইজিবাইক, অটোভ্যান, রিকশাসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ গাড়িও আটক করা হয়। অবৈধ এসব যানবাহন আটকের পর সরকারের কোষাগারে জরিমানা দিয়ে তারা ছাড়া পেয়ে যায়। এসব টাকা বিআরটিএর মাধ্যমে ব্যাংকে জমা হয়।
জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ২ হাজার ৯৬৫টি মামলা করেছে। এসব মামলায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ২৫০ টাকা।এর মধ্যে জানুয়ারি মাসে ৩৮৮টি মামলায় ১২ লাখ ৯২ হাজার ৭৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৫টি মামলায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা, মার্চে ৩৩৫টি মামলায় ১০ লাখ ৫৬ হাজার, এপ্রিলে ২৭৫টি মামলায় ৮ লাখ ৫২ হাজার, মে মাসে ৩৬২টি মামলায় ৯ লাখ ৭ হাজার ২৫০, জুনে ৪২৩টি মামলায় ১২ লাখ ২৩ হাজার ৫০০, আগস্ট মাসে ৩৮৫টি মামলায় ১১ লাখ ১৯ হাজার ৩৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান বলেন, সড়কে মৃত্যুর মিছিল এবং অবৈধ যান কমাতে ট্রাফিক আইনের প্রয়োগই যথেষ্ট। বেশি বেশি ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করা হলে দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমে আসবে; বিশেষ করে এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়বে। চুয়াডাঙ্গা ফাউন্ডেশনের সভাপতি আরিফ হোসেন বলেন, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ট্রাফিক আইন না মানার প্রবণতা বেশি।
অনেক তরুণ বেপরোয়া গতিতে বাইক চালান। ট্রাফিক আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে এরা সচেতন হবে। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সড়কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জেলা ট্রাফিক বিভাগের ইনচার্জ ট্রাফিক পরিদর্শক (প্রশাসন) ফকরুল ইসলাম বলেন, ই-ট্রাফিকিং ও ই-মামলার কারণে জরিমানা আদায়ের পরিমাণ বেড়েছে। ট্রাফিক বিভাগের তৎপরতায় চালকদের মধ্যে সচেতনতাও বাড়ছে।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার (এসপি) আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ট্রাফিক বিভাগ সচেষ্ট। পাশাপাশি সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে সাধারণ মানুষকে আইন সম্পর্কে অবহিত করা হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪