নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় সপ্তাহ খানেক ধরে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের সংকট চলছে। ডিলাররা বলছেন, কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ বন্ধ থাকায় এ সংকট। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকেও এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশ কিছুদিন থেকেই ডিলারদের কাছ থেকে তাঁরা তেল পাচ্ছেন না। এ জন্য খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে ভোজ্যতেল সরবরাহ করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, বাজারে পাঁচ লিটার বোতলের তেল নেই। এক ও দুই লিটার বোতলের তেলও কম পাওয়া যাচ্ছে। ডিলার, পাইকার ও খুচরা বিক্রেতারা মিলে তেল মজুত করে ‘কৃত্রিম সংকট’ তৈরি করতে পারেন। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নজরদারি প্রয়োজন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলায় একটি আমদানিকারক কোম্পানির ডিলার মো. পিন্টু মণ্ডল বলেন, প্রায় দেড় মাস ধরে কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। কোম্পানি থেকে বলা হচ্ছে, সরকার সয়াবিন বিক্রির যে দর নির্ধারণ করেছে, বিদেশ থেকে তার চেয়ে বেশি দামে তেল আমদানি করতে হচ্ছে। এ জন্য কোম্পানি থেকে তেল দেওয়া হচ্ছে না।
অন্য আরেকটি কোম্পানির ডিলার সুমন সাহা বলেন, কোনো কোনো খুচরা ব্যবসায়ী চাহিদার তুলনায় বেশি তেল নিয়েছেন। আবার ক্রেতারাও প্রয়োজনের তুলনায় বেশি তেল কিনছেন। এ জন্য বাজারে তেলের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে।
নওগাঁর ধর্মতলা রোডের খুচরা ব্যবসায়ী তাপস সরকার বলেন, অর্ডার দিলেও ডিলাররা তেল দিচ্ছেন না। এ জন্য তেলের স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। আগের যা কিছু কেনা ছিল সেগুলো এখন বিক্রি করা হচ্ছে। তবে সেগুলো শেষ পর্যায়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উকিলপাড়া এলাকার এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে, ডিলার ও পাইকারেরা তেলের মজুত করে সংকট তৈরি করছেন। বাজারে তেলের সংকট থাকায় ক্রেতাদের অনেককে চাহিদার চেয়ে কম তেল নিতে হচ্ছে।’
শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে সয়াবিন তেলের ঘাটতি দেখা গেছে। বাজারে এক লিটার ও দুই লিটার বোতল এবং খোলা তেল থাকলেও এর পরিমাণ খুবই কম। এ ছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের বোতল নেই। ফলে অনেককে প্রয়োজনের তুলনায় কম তেল কিনতে হচ্ছে।
দুপুরে ধর্মতলা রোডের এক খুচরা ব্যবসায়ীর দোকানে পাঁচ লিটার বোতলের তেল কিনতে আসেন সিএনজিচালক আফজাল হোসেন। তবে সেটি না পেয়ে ওই ক্রেতা এক লিটার বোতলের তেল কিনে নিয়ে যান। তবে অনেক বিক্রেতা ক্রেতাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনের বেশি তেল কেনার অভিযোগ করেছেন।
এদিকে দফায় দফায় সয়াবিনের দাম বাড়ায় স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে পণ্যটি। এতে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টিতে ভুগছেন সাধারণ ক্রেতারা।
উকিলপাড়া এলাকার গৃহিণী নাসরিন বেগম বলেন, প্রতিদিনের রান্নাবান্না ছাড়াও আত্মীয়স্বজন ও মেহমান আপ্যায়নের রান্নায় তেলের ব্যবহার হয়। ইচ্ছা থাকলেও তেল ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শামিম হোসেন বলেন, বাজারে তেলের সংকট নেই, তবে বোতলজাত তেলের সংকটের অভিযোগ রয়েছে। ডিলার, পাইকার ও খুচরা বিক্রেতারা মিলে এ সংকট তৈরি করেছেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সংকট তৈরি করলে তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নওগাঁয় সপ্তাহ খানেক ধরে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের সংকট চলছে। ডিলাররা বলছেন, কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ বন্ধ থাকায় এ সংকট। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকেও এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশ কিছুদিন থেকেই ডিলারদের কাছ থেকে তাঁরা তেল পাচ্ছেন না। এ জন্য খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে ভোজ্যতেল সরবরাহ করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, বাজারে পাঁচ লিটার বোতলের তেল নেই। এক ও দুই লিটার বোতলের তেলও কম পাওয়া যাচ্ছে। ডিলার, পাইকার ও খুচরা বিক্রেতারা মিলে তেল মজুত করে ‘কৃত্রিম সংকট’ তৈরি করতে পারেন। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নজরদারি প্রয়োজন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলায় একটি আমদানিকারক কোম্পানির ডিলার মো. পিন্টু মণ্ডল বলেন, প্রায় দেড় মাস ধরে কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। কোম্পানি থেকে বলা হচ্ছে, সরকার সয়াবিন বিক্রির যে দর নির্ধারণ করেছে, বিদেশ থেকে তার চেয়ে বেশি দামে তেল আমদানি করতে হচ্ছে। এ জন্য কোম্পানি থেকে তেল দেওয়া হচ্ছে না।
অন্য আরেকটি কোম্পানির ডিলার সুমন সাহা বলেন, কোনো কোনো খুচরা ব্যবসায়ী চাহিদার তুলনায় বেশি তেল নিয়েছেন। আবার ক্রেতারাও প্রয়োজনের তুলনায় বেশি তেল কিনছেন। এ জন্য বাজারে তেলের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে।
নওগাঁর ধর্মতলা রোডের খুচরা ব্যবসায়ী তাপস সরকার বলেন, অর্ডার দিলেও ডিলাররা তেল দিচ্ছেন না। এ জন্য তেলের স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। আগের যা কিছু কেনা ছিল সেগুলো এখন বিক্রি করা হচ্ছে। তবে সেগুলো শেষ পর্যায়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উকিলপাড়া এলাকার এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে, ডিলার ও পাইকারেরা তেলের মজুত করে সংকট তৈরি করছেন। বাজারে তেলের সংকট থাকায় ক্রেতাদের অনেককে চাহিদার চেয়ে কম তেল নিতে হচ্ছে।’
শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে সয়াবিন তেলের ঘাটতি দেখা গেছে। বাজারে এক লিটার ও দুই লিটার বোতল এবং খোলা তেল থাকলেও এর পরিমাণ খুবই কম। এ ছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের বোতল নেই। ফলে অনেককে প্রয়োজনের তুলনায় কম তেল কিনতে হচ্ছে।
দুপুরে ধর্মতলা রোডের এক খুচরা ব্যবসায়ীর দোকানে পাঁচ লিটার বোতলের তেল কিনতে আসেন সিএনজিচালক আফজাল হোসেন। তবে সেটি না পেয়ে ওই ক্রেতা এক লিটার বোতলের তেল কিনে নিয়ে যান। তবে অনেক বিক্রেতা ক্রেতাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনের বেশি তেল কেনার অভিযোগ করেছেন।
এদিকে দফায় দফায় সয়াবিনের দাম বাড়ায় স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে পণ্যটি। এতে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টিতে ভুগছেন সাধারণ ক্রেতারা।
উকিলপাড়া এলাকার গৃহিণী নাসরিন বেগম বলেন, প্রতিদিনের রান্নাবান্না ছাড়াও আত্মীয়স্বজন ও মেহমান আপ্যায়নের রান্নায় তেলের ব্যবহার হয়। ইচ্ছা থাকলেও তেল ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শামিম হোসেন বলেন, বাজারে তেলের সংকট নেই, তবে বোতলজাত তেলের সংকটের অভিযোগ রয়েছে। ডিলার, পাইকার ও খুচরা বিক্রেতারা মিলে এ সংকট তৈরি করেছেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সংকট তৈরি করলে তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪