হোমনা প্রতিনিধি
হোমনার কারারকান্দি মোড় থেকে রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রি কলেজ পর্যন্ত এলজিআরডির ১২ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় রয়েছে। সড়কটি সংস্কার না করায় উপজেলার উত্তর পূর্বাঞ্চলের অর্ধলক্ষাধিক মানুষকে প্রতিনিয়ত চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ছাড়া এ সড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় পিচ-খোয়া উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন সেখানে বড় বড় খানা–খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এবড়োথেবড়ো সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। ছোট-বড় গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চলছে এঁকেবেঁকে। এতে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে চরম চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন যানবাহন চালকেরা। তারপরও কোনো উপায়ন্তর না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সড়কে যাতায়াত করছেন ভুক্তভোগী মানুষজন।
হোমনা চৌরাস্তার সিএনজি স্টেশনের লাইন ম্যান মো. পারভেজ হাসান বাবু বলেন, এ সড়ক ব্যবহার করেই হোমনা উপজেলার রামকৃষ্ণপুর, শোভারামপুর, চান্দেরচর, জয়নগর কালমিনা, কৃষ্ণপুর, আসাদপুরসহ উপজেলার ২০ থেকে ২২টি গ্রামের মানুষ উপজেলা সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন এ সড়কে পাঁচ শতাধিক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ট্রাক ও মাইক্রোবাসসহ আরও শতাধিক যানবাহন চলাচল করে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো যানবাহন সড়কের গর্তে আটকে যাচ্ছে। অটোরিকশাগুলো উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন চালক ও যাত্রীরা।
অটোরিকশা চালক বারেক মিয়া বলেন, সড়কের গর্ত অনেক বড় বড়। এতে বৃষ্টির সময় সব সময়ই পানি জমে থাকে। অন্য সময়ও অটোরিকশা উল্টে গিয়ে ভেঙে যায়।
এ সড়কের অটোচালক হাতেম আলী বলেন, ‘এতে আমাদের অটোগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাত্রীসহ চালকেরাও আহত হচ্ছি। সড়কের অবস্থা খারাপ হওয়ায় লোকজন এখন বেশি অটোতে উঠতে চান না।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হাশেম বলেন, ‘আমরা এই সড়কটির কারণে কোথাও বের হতে মন চায় না। কারণ বের হয়ে অটোরিকশায় উঠলেই মনে হয় শরীরের হাড়গোড় ভেঙে যাচ্ছে। মনে হয় এখনই উল্টে পড়ে যাচ্ছি। সব সময় এই ভয়ে থাকি।’
এ সড়কের পাশের পাশের ব্যবসায়ী আরিফ, কালাম ও আতাউর রহমান। তাঁরা বলেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে থাকে। এতে তাঁদের ব্যবসার চরম ক্ষতি হচ্ছে। সড়কে পানি থাকায় দোকানে ক্রেতা আসতে পারে না। ফলে তাঁদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার পথে।
রামকৃষ্ণপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ইমরুল কায়েস বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। এ সড়ক দিয়ে অনেক শিক্ষার্থীকে কলেজে আসতে হয়। সড়কের অবস্থা খারাপ হওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যা হচ্ছে।
কলেজের হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক মো. মনির হোসেন বলেন, ‘সড়কের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হওয়ায় এ সড়কে অন্য এলাকা থেকে কোনো সিএনজিচালিত অটোরিকশা আসতে চায় না। তখন আমাদের চরম সমস্যায় পড়তে হয়।’
এ ব্যাপারে হোমনা উপজেলা চেয়ারম্যান রেহানা বেগম বলেন, সড়কের অবস্থা অনেক খারাপ। সড়কটি সংস্কারের জন্য অনুমোদন হয়েছে। খুব শিগগিরই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
হোমনা উপজেলা প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম রনি বলেন, সড়কটির সংস্কার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। খুব শিগগিরই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
হোমনার কারারকান্দি মোড় থেকে রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রি কলেজ পর্যন্ত এলজিআরডির ১২ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় রয়েছে। সড়কটি সংস্কার না করায় উপজেলার উত্তর পূর্বাঞ্চলের অর্ধলক্ষাধিক মানুষকে প্রতিনিয়ত চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ছাড়া এ সড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় পিচ-খোয়া উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন সেখানে বড় বড় খানা–খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এবড়োথেবড়ো সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। ছোট-বড় গর্ত এড়িয়ে যানবাহন চলছে এঁকেবেঁকে। এতে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে চরম চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন যানবাহন চালকেরা। তারপরও কোনো উপায়ন্তর না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সড়কে যাতায়াত করছেন ভুক্তভোগী মানুষজন।
হোমনা চৌরাস্তার সিএনজি স্টেশনের লাইন ম্যান মো. পারভেজ হাসান বাবু বলেন, এ সড়ক ব্যবহার করেই হোমনা উপজেলার রামকৃষ্ণপুর, শোভারামপুর, চান্দেরচর, জয়নগর কালমিনা, কৃষ্ণপুর, আসাদপুরসহ উপজেলার ২০ থেকে ২২টি গ্রামের মানুষ উপজেলা সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন এ সড়কে পাঁচ শতাধিক সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ট্রাক ও মাইক্রোবাসসহ আরও শতাধিক যানবাহন চলাচল করে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো যানবাহন সড়কের গর্তে আটকে যাচ্ছে। অটোরিকশাগুলো উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন চালক ও যাত্রীরা।
অটোরিকশা চালক বারেক মিয়া বলেন, সড়কের গর্ত অনেক বড় বড়। এতে বৃষ্টির সময় সব সময়ই পানি জমে থাকে। অন্য সময়ও অটোরিকশা উল্টে গিয়ে ভেঙে যায়।
এ সড়কের অটোচালক হাতেম আলী বলেন, ‘এতে আমাদের অটোগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাত্রীসহ চালকেরাও আহত হচ্ছি। সড়কের অবস্থা খারাপ হওয়ায় লোকজন এখন বেশি অটোতে উঠতে চান না।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হাশেম বলেন, ‘আমরা এই সড়কটির কারণে কোথাও বের হতে মন চায় না। কারণ বের হয়ে অটোরিকশায় উঠলেই মনে হয় শরীরের হাড়গোড় ভেঙে যাচ্ছে। মনে হয় এখনই উল্টে পড়ে যাচ্ছি। সব সময় এই ভয়ে থাকি।’
এ সড়কের পাশের পাশের ব্যবসায়ী আরিফ, কালাম ও আতাউর রহমান। তাঁরা বলেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে থাকে। এতে তাঁদের ব্যবসার চরম ক্ষতি হচ্ছে। সড়কে পানি থাকায় দোকানে ক্রেতা আসতে পারে না। ফলে তাঁদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার পথে।
রামকৃষ্ণপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ইমরুল কায়েস বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। এ সড়ক দিয়ে অনেক শিক্ষার্থীকে কলেজে আসতে হয়। সড়কের অবস্থা খারাপ হওয়া শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যা হচ্ছে।
কলেজের হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক মো. মনির হোসেন বলেন, ‘সড়কের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হওয়ায় এ সড়কে অন্য এলাকা থেকে কোনো সিএনজিচালিত অটোরিকশা আসতে চায় না। তখন আমাদের চরম সমস্যায় পড়তে হয়।’
এ ব্যাপারে হোমনা উপজেলা চেয়ারম্যান রেহানা বেগম বলেন, সড়কের অবস্থা অনেক খারাপ। সড়কটি সংস্কারের জন্য অনুমোদন হয়েছে। খুব শিগগিরই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
হোমনা উপজেলা প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম রনি বলেন, সড়কটির সংস্কার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। খুব শিগগিরই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪