শাহীন রহমান, পাবনা
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মিত পলাশ বাজার সেতুতে দেখা দিয়েছে অসংখ্য ফাটল। বহু বছরের পুরোনো এই সেতুর সংস্কার না হওয়ায় ঝূঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতুটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ঘোড়াশাল পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড কো-অপারেটিভ মোড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর পাশে খালের ওপর এ সেতু নির্মিত হয়েছে। এ সেতুর ওপর দিয়েই স্থানীয় বাসিন্দাদের পলাশ বাজারে যেতে হয়। উপজেলার সবচেয়ে বড় কাপড় ও কেনাকাটার বাজার এটি। বাজারের পাশে রয়েছে পলাশ পাইলট নামে একটি প্রাইমারি স্কুল ও একটি উচ্চবিদ্যালয়। প্রতিদিন স্কুলের শিক্ষার্থীসহ এই সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন হাজারো মানুষ।
ঘোড়াশাল পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড কো-অপারেটিভ মোড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর পাশে অবস্থিত সেতুটি পলাশ বাজার এলাকায় যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। এ ছাড়া উপজেলার সবচেয়ে বড় কাপড়ের বাজারও এ পথে। বাজারের পাশে রয়েছে দুটি বিদ্যালয়। ফলে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও ভারী যানবাহন যাতায়াত করে এ সেতু দিয়ে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উত্তপ্ত পানি নদীতে ছাড়াতে জন্য কো-অপারেটিভ মোড়ের পাশ দিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে থেকে শীতলক্ষ্যা নদী পর্যন্ত একটি খাল খনন করা হয়। এর ওপর দিয়ে যাতায়াতের জন্য খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। কিন্তু এরপর থেকে সেতুটির সংস্কার কিংবা মেরামত না করায় এর চারপাশে দেখা দিয়েছে অসংখ্য ফাটল। এ ছাড়া অনেক স্থানে সেতুর রেলিং ধসে পড়েছে। বিকল্প সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের।
ব্যবসায়ী জহির মিয়া বলেন, আমার জন্মের পর থেকে সেতুটির এ অবস্থায় দেখে আসছি। বহু বছরের পুরোনো হওয়ায় সেতুর ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। যার ফলে অনেক স্থানে ফাটল আর ধস দেখা দিয়েছে।
ওই সেতুর পাশের দোকানদার ইব্রাহিম মিয়া বলেন, বাজারের ব্যবসায়ীরা মালামাল পরিবহনে একমাত্র পথ হিসেবে এই এই সেতুটি ব্যবহার করে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুটি কেঁপে উঠে। মনে হয় যেন এখনই ধসে পড়বে।
কাপড় ব্যবসায়ী রাজিব মিয়া বলেন, পলাশ উপজেলার কাপড়ের সবচেয়ে বড় বাজার এটি। এখানে প্রতিদিন হাজারো মানুষের যাতায়াত। সেতুটি যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। এটি ভেঙে গেলে যোগাযোগের পথ বন্ধ হয়ে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের।
পলাশ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ের হাজারো ছাত্র-ছাত্রী যাতায়াত করে। সেতুটি মেরামত না করলে যে কোনো সময় বড় ধরনের র্দুঘটনা ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল) হোসাইন মো. সাব্বির বলেন, সেতুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করলেও এটি পৌরসভার আওতাধীন। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ কেন্দ্র চাইলেও কিছু করতে পারছে না।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার সাহাৎ বলেন, সেতুটি পৌরসভার আওতাধীন হলেও সংস্কার কিংবা পুনঃ নির্মাণের এখতিয়ার পৌরসভার নেই। এটি সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণাধীন।
এদিকে পৌরসভা ও বিদ্যুৎ কেন্দ্রের টানাপোড়েনে দিনদিন মরণ ফাঁদে পরিণত হচ্ছে সেতুটি। সেতুটি দ্রুত পুনঃ নির্মাণ বা সংস্কার করা না হলে বড় ধরনের বিপদের মুখে পড়তে হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মিত পলাশ বাজার সেতুতে দেখা দিয়েছে অসংখ্য ফাটল। বহু বছরের পুরোনো এই সেতুর সংস্কার না হওয়ায় ঝূঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতুটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ঘোড়াশাল পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড কো-অপারেটিভ মোড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর পাশে খালের ওপর এ সেতু নির্মিত হয়েছে। এ সেতুর ওপর দিয়েই স্থানীয় বাসিন্দাদের পলাশ বাজারে যেতে হয়। উপজেলার সবচেয়ে বড় কাপড় ও কেনাকাটার বাজার এটি। বাজারের পাশে রয়েছে পলাশ পাইলট নামে একটি প্রাইমারি স্কুল ও একটি উচ্চবিদ্যালয়। প্রতিদিন স্কুলের শিক্ষার্থীসহ এই সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন হাজারো মানুষ।
ঘোড়াশাল পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ড কো-অপারেটিভ মোড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর পাশে অবস্থিত সেতুটি পলাশ বাজার এলাকায় যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। এ ছাড়া উপজেলার সবচেয়ে বড় কাপড়ের বাজারও এ পথে। বাজারের পাশে রয়েছে দুটি বিদ্যালয়। ফলে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ও ভারী যানবাহন যাতায়াত করে এ সেতু দিয়ে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উত্তপ্ত পানি নদীতে ছাড়াতে জন্য কো-অপারেটিভ মোড়ের পাশ দিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে থেকে শীতলক্ষ্যা নদী পর্যন্ত একটি খাল খনন করা হয়। এর ওপর দিয়ে যাতায়াতের জন্য খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। কিন্তু এরপর থেকে সেতুটির সংস্কার কিংবা মেরামত না করায় এর চারপাশে দেখা দিয়েছে অসংখ্য ফাটল। এ ছাড়া অনেক স্থানে সেতুর রেলিং ধসে পড়েছে। বিকল্প সড়ক না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের।
ব্যবসায়ী জহির মিয়া বলেন, আমার জন্মের পর থেকে সেতুটির এ অবস্থায় দেখে আসছি। বহু বছরের পুরোনো হওয়ায় সেতুর ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। যার ফলে অনেক স্থানে ফাটল আর ধস দেখা দিয়েছে।
ওই সেতুর পাশের দোকানদার ইব্রাহিম মিয়া বলেন, বাজারের ব্যবসায়ীরা মালামাল পরিবহনে একমাত্র পথ হিসেবে এই এই সেতুটি ব্যবহার করে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুটি কেঁপে উঠে। মনে হয় যেন এখনই ধসে পড়বে।
কাপড় ব্যবসায়ী রাজিব মিয়া বলেন, পলাশ উপজেলার কাপড়ের সবচেয়ে বড় বাজার এটি। এখানে প্রতিদিন হাজারো মানুষের যাতায়াত। সেতুটি যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। এটি ভেঙে গেলে যোগাযোগের পথ বন্ধ হয়ে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের।
পলাশ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ের হাজারো ছাত্র-ছাত্রী যাতায়াত করে। সেতুটি মেরামত না করলে যে কোনো সময় বড় ধরনের র্দুঘটনা ঘটতে পারে।
এ ব্যাপারে ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল) হোসাইন মো. সাব্বির বলেন, সেতুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করলেও এটি পৌরসভার আওতাধীন। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ কেন্দ্র চাইলেও কিছু করতে পারছে না।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার সাহাৎ বলেন, সেতুটি পৌরসভার আওতাধীন হলেও সংস্কার কিংবা পুনঃ নির্মাণের এখতিয়ার পৌরসভার নেই। এটি সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণাধীন।
এদিকে পৌরসভা ও বিদ্যুৎ কেন্দ্রের টানাপোড়েনে দিনদিন মরণ ফাঁদে পরিণত হচ্ছে সেতুটি। সেতুটি দ্রুত পুনঃ নির্মাণ বা সংস্কার করা না হলে বড় ধরনের বিপদের মুখে পড়তে হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪