শরিফুল আলম রাসেল, তারাকান্দা
ছাদে গেলেই চোখে পড়ে সারি সারি ফুল ও ফলগাছ। গাছে গাছে ফুটে আছে লাল, হলুদ, সাদাসহ নানা রঙের অসংখ্য ফুল। পাখির কলকাকলিতে মুখর ছাদ। এমন দৃশ্য দেখা যায় তারাকান্দা উপজেলার তালদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
এলাকাবাসী ও বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা জানান, বিদ্যালয়ে ৯ বছর ধরে ছাদে বাগানটি গড়ে তোলা হয়েছে। শুধু ছাদেই নয়, পুরো বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে লাগানো হয়েছে অসংখ্য ফুল ও ফলের গাছ।
বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে অর্ধশতাধিক জাতের ফুল ও ফলগাছ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডালিম, জামরুল, কতবেল, লেবু, বিলম্বী, পেয়ারা, পেঁপে, আম, আমড়াসহ নানা ফলের গাছ। আর ফুলের মধ্যে রয়েছে পারুল, গোলাপ, টগর, বেলি, বিল্ডিং হার্টস, অগ্নিশ্বর, তুলসী, গন্ধরাজ, মেহেদি, এরিকা পাম্প, চেরি, কাঁটা মুকুটসহ বিভিন্ন ধরনের ফুল ও পাতাবাহার।
বিদ্যালয়ের সামনে, পেছনে ও পাশের জায়গায় কৃষ্ণচূড়া, দেবদারু, আম ও আমড়াগাছ লাগানো হয়েছে। পেছনের অংশে রয়েছে সবজি বাগানও। পেঁপেগাছে ফল ধরেছে।
প্রধান শিক্ষক প্রদীপ কুমার জোয়ারদার জানান, নিজের শখ থেকেই ২০১১ সালে বিদ্যালয়ে বাগান করা শুরু করেন তিনি। প্রথমে বিদ্যালয়ের চারপাশে গড়ে তোলেন ফুল ও ফলের বাগান। পরে টব কিনে ছাদে রোপণ শুরু করেন ফুল ও ফলের গাছ। এখন অনেকেই এ ছাদবাগান দেখতে আসেন। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষে ও বারান্দায় রয়েছে দেশি-বিদেশি লেখক-সাহিত্যিকের বিভিন্ন ছবি টানানো।
এ ছাড়া আছে বঙ্গবন্ধু কর্নার ও সাতই মার্চের ভাষণের লিখিত পুরো অংশ। তারাকান্দা উপজেলার ১৪১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে একমাত্র আইসিটি ক্লাসরুম রয়েছে এ বিদ্যালয়ে।
প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে এবং বিদ্যালয়কে সৌন্দর্যমণ্ডিত করার লক্ষ্যে ফুল ও ফলের গাছে সবুজের সমারোহ করার চেষ্টা করেছি। অনেক সময় নিজেকে ক্লান্ত মনে হলে বাগানে এলে তা দূর হয়। বাগানের দেখভাল ও পরিচর্যা আমরা সব শিক্ষক মিলে করি। এ কাজে সহযোগিতা করে দপ্তরি।’
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সিদরাতুল মুনতাহা, দীপশিখা সেন ও কৃষ্ণ রাণী মণ্ডল জানান, ক্লাসের ফাঁকে বাগানে যান তাঁরা। এতে তাঁদের আনন্দ লাগে।
তারাকান্দা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নিলুফা হাকিম বলেন, ‘বিদ্যালয়ে ছাদবাগান করে প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয় কাজ করেছেন প্রধান শিক্ষক। বাগানটি পরিদর্শন করে আমি অভিভূত হয়েছি। এ রকম বাগান করার জন্য সব প্রধান শিক্ষককে বলে দেওয়া হবে।’
ছাদে গেলেই চোখে পড়ে সারি সারি ফুল ও ফলগাছ। গাছে গাছে ফুটে আছে লাল, হলুদ, সাদাসহ নানা রঙের অসংখ্য ফুল। পাখির কলকাকলিতে মুখর ছাদ। এমন দৃশ্য দেখা যায় তারাকান্দা উপজেলার তালদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
এলাকাবাসী ও বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা জানান, বিদ্যালয়ে ৯ বছর ধরে ছাদে বাগানটি গড়ে তোলা হয়েছে। শুধু ছাদেই নয়, পুরো বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে লাগানো হয়েছে অসংখ্য ফুল ও ফলের গাছ।
বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে অর্ধশতাধিক জাতের ফুল ও ফলগাছ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডালিম, জামরুল, কতবেল, লেবু, বিলম্বী, পেয়ারা, পেঁপে, আম, আমড়াসহ নানা ফলের গাছ। আর ফুলের মধ্যে রয়েছে পারুল, গোলাপ, টগর, বেলি, বিল্ডিং হার্টস, অগ্নিশ্বর, তুলসী, গন্ধরাজ, মেহেদি, এরিকা পাম্প, চেরি, কাঁটা মুকুটসহ বিভিন্ন ধরনের ফুল ও পাতাবাহার।
বিদ্যালয়ের সামনে, পেছনে ও পাশের জায়গায় কৃষ্ণচূড়া, দেবদারু, আম ও আমড়াগাছ লাগানো হয়েছে। পেছনের অংশে রয়েছে সবজি বাগানও। পেঁপেগাছে ফল ধরেছে।
প্রধান শিক্ষক প্রদীপ কুমার জোয়ারদার জানান, নিজের শখ থেকেই ২০১১ সালে বিদ্যালয়ে বাগান করা শুরু করেন তিনি। প্রথমে বিদ্যালয়ের চারপাশে গড়ে তোলেন ফুল ও ফলের বাগান। পরে টব কিনে ছাদে রোপণ শুরু করেন ফুল ও ফলের গাছ। এখন অনেকেই এ ছাদবাগান দেখতে আসেন। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষে ও বারান্দায় রয়েছে দেশি-বিদেশি লেখক-সাহিত্যিকের বিভিন্ন ছবি টানানো।
এ ছাড়া আছে বঙ্গবন্ধু কর্নার ও সাতই মার্চের ভাষণের লিখিত পুরো অংশ। তারাকান্দা উপজেলার ১৪১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে একমাত্র আইসিটি ক্লাসরুম রয়েছে এ বিদ্যালয়ে।
প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে এবং বিদ্যালয়কে সৌন্দর্যমণ্ডিত করার লক্ষ্যে ফুল ও ফলের গাছে সবুজের সমারোহ করার চেষ্টা করেছি। অনেক সময় নিজেকে ক্লান্ত মনে হলে বাগানে এলে তা দূর হয়। বাগানের দেখভাল ও পরিচর্যা আমরা সব শিক্ষক মিলে করি। এ কাজে সহযোগিতা করে দপ্তরি।’
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সিদরাতুল মুনতাহা, দীপশিখা সেন ও কৃষ্ণ রাণী মণ্ডল জানান, ক্লাসের ফাঁকে বাগানে যান তাঁরা। এতে তাঁদের আনন্দ লাগে।
তারাকান্দা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নিলুফা হাকিম বলেন, ‘বিদ্যালয়ে ছাদবাগান করে প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয় কাজ করেছেন প্রধান শিক্ষক। বাগানটি পরিদর্শন করে আমি অভিভূত হয়েছি। এ রকম বাগান করার জন্য সব প্রধান শিক্ষককে বলে দেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪