বরিশাল প্রতিনিধি
ফুরফুরে মেজাজে থাকলেও ২০২১ সালের ‘১৮ আগস্ট’ গত বছর সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় নগর আওয়ামী লীগের। ওই দিন রাতে শোক দিবসের ব্যানার খোলাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের তুলকালাম কাণ্ড ঘটে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসভবন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঘেরাও এবং মেয়রসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়। চলে ব্যাপক ধরপাকড়। এ ঘটনায় দেশব্যাপীও আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর তাদের রাজনৈতিক কৌশলে নমনীয়তার চর্চা শুরু করেছে বরিশালে।
গত ১৮ আগস্ট রাতে বরিশাল সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা কর্মচারী নিয়ে নগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সদর উপজেলা চত্বরে ব্যানার পোস্টার অপসারণে যায়। এ সময় সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবর রহমান শোক দিবসের ব্যানার অপসারণে বাধা দিলে তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে দায়িত্বরত আনসারদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের হট্টগোল বাধে। একপর্যায়ে ইউএনও’র বাসভবনে হামলার অভিযোগ তুলে আনসাররা গুলিবর্ষণ করে। ছুটে যান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ।
পরদিন ১৯ আগস্ট বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে সকল যানবাহন বন্ধ করে দেওয়া হয়। বন্ধ ছিল লঞ্চও। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বেলা ১২টার দিকে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর কালিবাড়ি রোডের বাসভবনে র্যাব, পুলিশ ঘেরাও করলে উত্তেজনা দেখা দেয়। সেখানে ছুটে যান আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা-কর্মীরা। তবে প্রশাসনের হার্ড লাইনের অবস্থানের কারণে কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। ওই সময় মেয়র সাদিক বাসভবনেই অবস্থান করছিলেন বলে জানা যায়।
বেলা পৌনে ১টার দিকে হঠাৎ খবর আসে অবরোধ মেয়রের নির্দেশে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তারপর দ্রুত সেখান থেকে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সরে যায়।
ওই ঘটনায় মেয়র সাদিককে প্রধান আসামি করে পৃথক দুটি মামলা হয়েছিল। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও পাল্টা মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টি করলে মেয়র সাদিকের পক্ষে বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে জনপ্রতিনিধিরাও ঐক্যবদ্ধ হয়ে দফায় দফায় সংবাদ সম্মেলন করে।
ধীরে ধীরে পরিস্থিতি অনুকূলে এলে ২৩ আগস্ট সিটি মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর সঙ্গে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বৈঠকে সমঝোতা হয়। পরে মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা জামিন পান। মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ দীর্ঘদিন রাজধানীতেও অবস্থান করেছিলেন।
অবশ্য এমন তোলপাড় ঘটনার পর মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস একাধিক সভা সমাবেশে প্রশাসনের সঙ্গে বিরোধ না ঘটানোর জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন। মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আফজালুল করিম জানান, তিনি একাধিক সভায় বলেছেন, জনগণের জন্যই তাদের রাজনীতি। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ লক্ষ্যেই সামনে এগোতে হবে।
ফুরফুরে মেজাজে থাকলেও ২০২১ সালের ‘১৮ আগস্ট’ গত বছর সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় নগর আওয়ামী লীগের। ওই দিন রাতে শোক দিবসের ব্যানার খোলাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের তুলকালাম কাণ্ড ঘটে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসভবন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঘেরাও এবং মেয়রসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়। চলে ব্যাপক ধরপাকড়। এ ঘটনায় দেশব্যাপীও আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর তাদের রাজনৈতিক কৌশলে নমনীয়তার চর্চা শুরু করেছে বরিশালে।
গত ১৮ আগস্ট রাতে বরিশাল সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা কর্মচারী নিয়ে নগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সদর উপজেলা চত্বরে ব্যানার পোস্টার অপসারণে যায়। এ সময় সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবর রহমান শোক দিবসের ব্যানার অপসারণে বাধা দিলে তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে দায়িত্বরত আনসারদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের হট্টগোল বাধে। একপর্যায়ে ইউএনও’র বাসভবনে হামলার অভিযোগ তুলে আনসাররা গুলিবর্ষণ করে। ছুটে যান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ।
পরদিন ১৯ আগস্ট বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে সকল যানবাহন বন্ধ করে দেওয়া হয়। বন্ধ ছিল লঞ্চও। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বেলা ১২টার দিকে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর কালিবাড়ি রোডের বাসভবনে র্যাব, পুলিশ ঘেরাও করলে উত্তেজনা দেখা দেয়। সেখানে ছুটে যান আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা-কর্মীরা। তবে প্রশাসনের হার্ড লাইনের অবস্থানের কারণে কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। ওই সময় মেয়র সাদিক বাসভবনেই অবস্থান করছিলেন বলে জানা যায়।
বেলা পৌনে ১টার দিকে হঠাৎ খবর আসে অবরোধ মেয়রের নির্দেশে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তারপর দ্রুত সেখান থেকে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সরে যায়।
ওই ঘটনায় মেয়র সাদিককে প্রধান আসামি করে পৃথক দুটি মামলা হয়েছিল। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও পাল্টা মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টি করলে মেয়র সাদিকের পক্ষে বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে জনপ্রতিনিধিরাও ঐক্যবদ্ধ হয়ে দফায় দফায় সংবাদ সম্মেলন করে।
ধীরে ধীরে পরিস্থিতি অনুকূলে এলে ২৩ আগস্ট সিটি মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহর সঙ্গে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বৈঠকে সমঝোতা হয়। পরে মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা জামিন পান। মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ দীর্ঘদিন রাজধানীতেও অবস্থান করেছিলেন।
অবশ্য এমন তোলপাড় ঘটনার পর মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস একাধিক সভা সমাবেশে প্রশাসনের সঙ্গে বিরোধ না ঘটানোর জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন। মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আফজালুল করিম জানান, তিনি একাধিক সভায় বলেছেন, জনগণের জন্যই তাদের রাজনীতি। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ লক্ষ্যেই সামনে এগোতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪