সম্পাদকীয়
সমস্যাটি সামান্য কি না, নিজেই ভেবে দেখুন। আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থায় কয়েক সেকেন্ড বা মিনিটে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। কিন্তু আমাদের দেশে সেতু থাকার পরেও এলাকাবাসী এক পাড় থেকে অন্য পাড়ে যেতে পারছে না বছরের পর বছর। অদ্ভুত এ দেশে অদ্ভুত সব কাণ্ডকারখানা। সেতু আছে কিন্তু তার দুই পাশে সংযোগ সড়ক নেই। আর তা না থাকলে এই সেতুর কি কোনো কার্যকারিতা থাকে?
এ দেশে এ রকমটাই হয়—সড়ক আছে কিন্তু সেতু নেই, আবার সেতু আছে, কিন্তু সেতুর সংযোগ সড়ক নেই। এ রকম সংবাদ মাঝেমধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দেখতে পাওয়া যায়। সে রকমই একটি খবর ‘সড়কবিহীন সেতু ২৭ বছর’ ছাপা হয়েছে আজকের পত্রিকায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমান্দপুর এলাকার মানুষজন ২৭ বছর ধরে সেতু থাকার পরেও চলাচল করতে পারছে না, ভাবা যায়! সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে এটি এককথায় অব্যবহৃত পড়ে আছে।
ঘটনার প্রকৃত কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা যায়, যেখানে ছোট কালভার্টে কাজ হতো, সেখানে নির্মাণ করা হয়েছে বড় বাজেটের সেতু। ভালো কথা। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, সেতু ব্যবহারের জন্য কোনো সংযোগ সড়ক নেই। জানা গেল, উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর ২৭ বছর আগে আরএনএমপি-২ প্রকল্পের অধীনে সেতুটি নির্মাণ করেছিল। সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ২৭ লাখ টাকা। মেসার্স আব্দুল্লাহ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুটি নির্মাণ করে। সেতু নির্মাণের পর দুই পাশের মাটি ভরাটের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। সমস্যাটা আসলে এখানেই।
প্রশ্ন হলো, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের তদারকি কে করবে? সম্পূর্ণ কাজ শেষ না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি কীভাবে সেতু ব্যয়ের টাকা তুলে নিল? ২৭ বছর ধরে এ রকম একটা অব্যবস্থা চলতে পারে?
যখন সেতু ছিল না, তখন এলাকাবাসী নৌকা বা কাদা-পানি মাড়িয়ে রাস্তা দিয়ে চলাচল করেছে এবং হাট-বাজার, স্কুল-কলেজে গেছে। সড়ক না থাকার কারণে বাজার থেকে দোকানদার তাঁর মালামাল মাথায় করে বহন করে আনতে বাধ্য হয়েছেন। তাহলে এই সেতু থাকা না-থাকায় কী আসে-যায়?
আসলে এ দায় কার? এ প্রশ্নটা আসা স্বাভাবিক। সরকার গ্রামীণ সড়ক, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নে অনেক ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করে, করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সে তো ভালো কথা। কিন্তু এসব প্রকল্পের কাজ তদারকি করার দায়িত্ব যাদের, সেই স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রকৌশল অধিদপ্তর কী করে? একই সঙ্গে এসব দেখভালের দায়িত্ব তো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসকের ওপরও বর্তায়। কিন্তু সঠিক তদারকির অবর্তমানে অনেক সময় সরকারি বাজেট জলে যাওয়ার মতো অবস্থা দাঁড়ায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমান্দপুর এলাকার সংযোগ সড়কের কাজটি দ্রুত শেষ করে সেতুটি চালু করলে এলাকাবাসী উপকৃত হবে। সে কাজটি করাই খুব জরুরি।
সমস্যাটি সামান্য কি না, নিজেই ভেবে দেখুন। আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থায় কয়েক সেকেন্ড বা মিনিটে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। কিন্তু আমাদের দেশে সেতু থাকার পরেও এলাকাবাসী এক পাড় থেকে অন্য পাড়ে যেতে পারছে না বছরের পর বছর। অদ্ভুত এ দেশে অদ্ভুত সব কাণ্ডকারখানা। সেতু আছে কিন্তু তার দুই পাশে সংযোগ সড়ক নেই। আর তা না থাকলে এই সেতুর কি কোনো কার্যকারিতা থাকে?
এ দেশে এ রকমটাই হয়—সড়ক আছে কিন্তু সেতু নেই, আবার সেতু আছে, কিন্তু সেতুর সংযোগ সড়ক নেই। এ রকম সংবাদ মাঝেমধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দেখতে পাওয়া যায়। সে রকমই একটি খবর ‘সড়কবিহীন সেতু ২৭ বছর’ ছাপা হয়েছে আজকের পত্রিকায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমান্দপুর এলাকার মানুষজন ২৭ বছর ধরে সেতু থাকার পরেও চলাচল করতে পারছে না, ভাবা যায়! সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকার কারণে এটি এককথায় অব্যবহৃত পড়ে আছে।
ঘটনার প্রকৃত কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা যায়, যেখানে ছোট কালভার্টে কাজ হতো, সেখানে নির্মাণ করা হয়েছে বড় বাজেটের সেতু। ভালো কথা। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, সেতু ব্যবহারের জন্য কোনো সংযোগ সড়ক নেই। জানা গেল, উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর ২৭ বছর আগে আরএনএমপি-২ প্রকল্পের অধীনে সেতুটি নির্মাণ করেছিল। সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ২৭ লাখ টাকা। মেসার্স আব্দুল্লাহ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুটি নির্মাণ করে। সেতু নির্মাণের পর দুই পাশের মাটি ভরাটের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। সমস্যাটা আসলে এখানেই।
প্রশ্ন হলো, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের তদারকি কে করবে? সম্পূর্ণ কাজ শেষ না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি কীভাবে সেতু ব্যয়ের টাকা তুলে নিল? ২৭ বছর ধরে এ রকম একটা অব্যবস্থা চলতে পারে?
যখন সেতু ছিল না, তখন এলাকাবাসী নৌকা বা কাদা-পানি মাড়িয়ে রাস্তা দিয়ে চলাচল করেছে এবং হাট-বাজার, স্কুল-কলেজে গেছে। সড়ক না থাকার কারণে বাজার থেকে দোকানদার তাঁর মালামাল মাথায় করে বহন করে আনতে বাধ্য হয়েছেন। তাহলে এই সেতু থাকা না-থাকায় কী আসে-যায়?
আসলে এ দায় কার? এ প্রশ্নটা আসা স্বাভাবিক। সরকার গ্রামীণ সড়ক, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নে অনেক ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করে, করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সে তো ভালো কথা। কিন্তু এসব প্রকল্পের কাজ তদারকি করার দায়িত্ব যাদের, সেই স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রকৌশল অধিদপ্তর কী করে? একই সঙ্গে এসব দেখভালের দায়িত্ব তো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসকের ওপরও বর্তায়। কিন্তু সঠিক তদারকির অবর্তমানে অনেক সময় সরকারি বাজেট জলে যাওয়ার মতো অবস্থা দাঁড়ায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমান্দপুর এলাকার সংযোগ সড়কের কাজটি দ্রুত শেষ করে সেতুটি চালু করলে এলাকাবাসী উপকৃত হবে। সে কাজটি করাই খুব জরুরি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫