নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিনহাজুল আবেদীন নান্নু গতকাল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) অনেকটা সময় কাটিয়ে গেলেন হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) বিভাগে। এতে গুঞ্জন, প্রধান নির্বাচকের পদ ছাড়ার পর নান্নু কি তবে এইচপিতে যোগ দিচ্ছেন?
প্রশ্নটা শুনে নান্নু হাসলেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘দেখি...। যেটাই করি এখন কোচিং করাব না। বিসিবি জানতে চেয়েছে আমার কমফোর্ট জোন কোথায়। সাত দিন সময় নিয়ে জানাব। বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নেব।’
সূত্র জানিয়েছে, নান্নু হেড অব প্রোগ্রামে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর বা অ্যাডভাইজর হিসেবে বোর্ডে তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারেন। প্রধান নির্বাচকের পদ থেকে সরে গিয়ে তিনি খুব একটা হতাশও নন। বরং নতুন কোনো দায়িত্ব পেতে বেশ আগ্রহী। নান্নুর মতো সাবেক হওয়া যাওয়া আরেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনকেও বিসিবি তাদের কোনো একটি বিভাগে কাজে লাগাতে চায়। সূত্র জানিয়েছে, নারী বিভাগের কোনো টেকনিক্যাল পদে কাজ করার প্রস্তাব আছে সুমনের। গতকাল বিষয়টি নিয়ে তিনি বললেন, ‘আমি কিছুদিন সময় নিচ্ছি।’
সুমনের আগ্রহ এইচপিতে থাকলেও বিসিবি যেখানে কাজে লাগাতে চাইবে, তাতে খুব বেশি আপত্তি তাঁর নেই। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচক প্যানেল থেকে বিদায় নিয়ে কিছুটা হতাশ তিনি। নান্নু-সুমনের নতুন ভূমিকা নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘আমরা তাদের কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছি। এখন তারা কোথায় স্বচ্ছন্দবোধ করে, সেটা জানাতে সময় নিয়েছে। আর বোর্ডও কোথায় তাদের কাজে লাগাতে স্বচ্ছন্দবোধ করবে—সব মিলিয়ে হয়তো চূড়ান্ত হবে।’
একটা সময় যে বিভাগের প্রধান ছিলেন, এখন গাজী আশরাফ হোসেন লিপু সেই বিভাগেই চাকরি করলেও সুযোগ-সুবিধায় আগের যেকোনো প্রধান নির্বাচককেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি।
সবচেয়ে বেশি কৌতূহল তৈরি হয়েছে নতুন প্রধান নির্বাচক লিপুর বেতন নিয়ে। আগের প্রধান নির্বাচক নান্নু বেতন পেতেন মাসে ১ লাখ ৭০ হাজারের মতো। নির্বাচক সুমনের বেতন ছিল প্রায় দেড় লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে লিপুর বেতন প্রায় আড়াই লাখ টাকার কথা জানিয়েছে একাধিক সূত্র। সেটি হলে বিসিবির নির্বাচক প্যানেলের ইতিহাসে এটি হবে সর্বোচ্চ বেতন। এক নির্বাচক তাই বললেন, ‘নির্বাচকদের এ রকম বেতন হওয়া উচিত। খেলোয়াড়ের বেতন যেখানে ৮ লাখ হয়েছে।’
মিনহাজুল আবেদীন নান্নু গতকাল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) অনেকটা সময় কাটিয়ে গেলেন হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) বিভাগে। এতে গুঞ্জন, প্রধান নির্বাচকের পদ ছাড়ার পর নান্নু কি তবে এইচপিতে যোগ দিচ্ছেন?
প্রশ্নটা শুনে নান্নু হাসলেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘দেখি...। যেটাই করি এখন কোচিং করাব না। বিসিবি জানতে চেয়েছে আমার কমফোর্ট জোন কোথায়। সাত দিন সময় নিয়ে জানাব। বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নেব।’
সূত্র জানিয়েছে, নান্নু হেড অব প্রোগ্রামে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর বা অ্যাডভাইজর হিসেবে বোর্ডে তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারেন। প্রধান নির্বাচকের পদ থেকে সরে গিয়ে তিনি খুব একটা হতাশও নন। বরং নতুন কোনো দায়িত্ব পেতে বেশ আগ্রহী। নান্নুর মতো সাবেক হওয়া যাওয়া আরেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনকেও বিসিবি তাদের কোনো একটি বিভাগে কাজে লাগাতে চায়। সূত্র জানিয়েছে, নারী বিভাগের কোনো টেকনিক্যাল পদে কাজ করার প্রস্তাব আছে সুমনের। গতকাল বিষয়টি নিয়ে তিনি বললেন, ‘আমি কিছুদিন সময় নিচ্ছি।’
সুমনের আগ্রহ এইচপিতে থাকলেও বিসিবি যেখানে কাজে লাগাতে চাইবে, তাতে খুব বেশি আপত্তি তাঁর নেই। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচক প্যানেল থেকে বিদায় নিয়ে কিছুটা হতাশ তিনি। নান্নু-সুমনের নতুন ভূমিকা নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘আমরা তাদের কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছি। এখন তারা কোথায় স্বচ্ছন্দবোধ করে, সেটা জানাতে সময় নিয়েছে। আর বোর্ডও কোথায় তাদের কাজে লাগাতে স্বচ্ছন্দবোধ করবে—সব মিলিয়ে হয়তো চূড়ান্ত হবে।’
একটা সময় যে বিভাগের প্রধান ছিলেন, এখন গাজী আশরাফ হোসেন লিপু সেই বিভাগেই চাকরি করলেও সুযোগ-সুবিধায় আগের যেকোনো প্রধান নির্বাচককেই ছাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি।
সবচেয়ে বেশি কৌতূহল তৈরি হয়েছে নতুন প্রধান নির্বাচক লিপুর বেতন নিয়ে। আগের প্রধান নির্বাচক নান্নু বেতন পেতেন মাসে ১ লাখ ৭০ হাজারের মতো। নির্বাচক সুমনের বেতন ছিল প্রায় দেড় লাখ টাকা। সে ক্ষেত্রে লিপুর বেতন প্রায় আড়াই লাখ টাকার কথা জানিয়েছে একাধিক সূত্র। সেটি হলে বিসিবির নির্বাচক প্যানেলের ইতিহাসে এটি হবে সর্বোচ্চ বেতন। এক নির্বাচক তাই বললেন, ‘নির্বাচকদের এ রকম বেতন হওয়া উচিত। খেলোয়াড়ের বেতন যেখানে ৮ লাখ হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪