মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ভরা মৌসুমেও বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ১২-১৪ টাকা পর্যন্ত। এতে নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও খেটে খাওয়া মানুষ চরম বিপাকে পড়েছেন।
কৃষকেরা বলছেন, বাজারে এখন বিক্রির জন্য তাঁরা নিয়ে যাচ্ছেন তোড়া পেঁয়াজ। এ পেঁয়াজ ঘরে কিংবা গুদামে মজুত করে রাখলে পচন ধরে। তাই জমি থেকে তুলে নেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই সেগুলো বিক্রি করে দিতে হয়। এরই মধ্যে ৭০ ভাগ পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে পেঁয়াজের আমদানি থাকলেও চাহিদা অনেক বেশি। এ ছাড়া ভারত থেকে আমদানি বন্ধ রয়েছে। এসব কারণে হু-হু করে বাড়ছে পণ্যটির দাম।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৩৮০ হেক্টর জমিতে তোড়া পেঁয়াজ ও ৫০০ হেক্টর জমিতে চারা পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। এরই মধ্যে তোড়া পেঁয়াজ ঘরে তুলেছেন কৃষকেরা। চারা পেঁয়াজ কৃষকের জমিতেই রয়েছে। এটি খেত থেকে তুলতে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে মাঘ মাসের হঠাৎ বৃষ্টিতে তেঁতুলিয়া ও কালিকাপুর ইউনিয়নের কিছু এলাকার নিচু জমিতে রোপণ করা চারা পেঁয়াজের খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার পেঁয়াজের পাইকারি বাজার সাবাইহাটে গিয়ে পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি দেখা গেছে। হাটের আড়তদারেরা বলেন, এদিন হাটে অন্তত ৬ থেকে ৭ হাজার মণ পেঁয়াজের আমদানি ছিল। প্রকারভেদে প্রতি মণ পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা দরে। যার প্রতি কেজি মূল্য দাঁড়ায় সাড়ে ৩৭ টাকা থেকে ৪০ টাকা। এ হাটের পেঁয়াজ রাজধানী ঢাকা, উত্তরাঞ্চলের বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ হয়ে থাকে।
এ হাটের আড়তদার মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, গত রোববার হাটে পেঁয়াজ বেচাকেনা হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা মণ দরে। মাত্র ৩ দিনের ব্যবধানে প্রতি মণে দাম বেড়েছে ৩০০ টাকা করে। এর এক সপ্তাহ আগে প্রতি মণ পেঁয়াজের দাম ছিল ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
হাটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা জোতিশমাইল গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম উজ্জ্বল বলেন, এক বিঘা জমিতে তোড়া পেঁয়াজ রোপণ থেকে ঘরে তোলা পর্যন্ত খরচ হয়েছে ২২ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা। উৎপাদন হয় ৫০ থেকে ৬০ মণ। এবারে দাম ভালো পাওয়ায় খুশি তিনি।
হাটে পেঁয়াজ কিনতে আসা অটোভ্যানের চালক শহিদুল ইসলাম বলেন, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে। বাড়ি থেকে এক কেজি পেঁয়াজ কেনার কথা বলা হয়েছিল। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় আধা কেজি কিনেছেন তিনি।
পেঁয়াজের দাম বাড়া প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, বাজারে নতুন পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি রয়েছে। উৎপাদনও ভালো হয়েছে। এ অবস্থায় বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ার আর কোনো সুযোগ নেই।
নওগাঁর মান্দা উপজেলায় ভরা মৌসুমেও বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজে দাম বেড়েছে ১২-১৪ টাকা পর্যন্ত। এতে নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও খেটে খাওয়া মানুষ চরম বিপাকে পড়েছেন।
কৃষকেরা বলছেন, বাজারে এখন বিক্রির জন্য তাঁরা নিয়ে যাচ্ছেন তোড়া পেঁয়াজ। এ পেঁয়াজ ঘরে কিংবা গুদামে মজুত করে রাখলে পচন ধরে। তাই জমি থেকে তুলে নেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই সেগুলো বিক্রি করে দিতে হয়। এরই মধ্যে ৭০ ভাগ পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে পেঁয়াজের আমদানি থাকলেও চাহিদা অনেক বেশি। এ ছাড়া ভারত থেকে আমদানি বন্ধ রয়েছে। এসব কারণে হু-হু করে বাড়ছে পণ্যটির দাম।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৩৮০ হেক্টর জমিতে তোড়া পেঁয়াজ ও ৫০০ হেক্টর জমিতে চারা পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। এরই মধ্যে তোড়া পেঁয়াজ ঘরে তুলেছেন কৃষকেরা। চারা পেঁয়াজ কৃষকের জমিতেই রয়েছে। এটি খেত থেকে তুলতে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে মাঘ মাসের হঠাৎ বৃষ্টিতে তেঁতুলিয়া ও কালিকাপুর ইউনিয়নের কিছু এলাকার নিচু জমিতে রোপণ করা চারা পেঁয়াজের খেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার পেঁয়াজের পাইকারি বাজার সাবাইহাটে গিয়ে পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি দেখা গেছে। হাটের আড়তদারেরা বলেন, এদিন হাটে অন্তত ৬ থেকে ৭ হাজার মণ পেঁয়াজের আমদানি ছিল। প্রকারভেদে প্রতি মণ পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা দরে। যার প্রতি কেজি মূল্য দাঁড়ায় সাড়ে ৩৭ টাকা থেকে ৪০ টাকা। এ হাটের পেঁয়াজ রাজধানী ঢাকা, উত্তরাঞ্চলের বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ হয়ে থাকে।
এ হাটের আড়তদার মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, গত রোববার হাটে পেঁয়াজ বেচাকেনা হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা মণ দরে। মাত্র ৩ দিনের ব্যবধানে প্রতি মণে দাম বেড়েছে ৩০০ টাকা করে। এর এক সপ্তাহ আগে প্রতি মণ পেঁয়াজের দাম ছিল ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা।
হাটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা জোতিশমাইল গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম উজ্জ্বল বলেন, এক বিঘা জমিতে তোড়া পেঁয়াজ রোপণ থেকে ঘরে তোলা পর্যন্ত খরচ হয়েছে ২২ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা। উৎপাদন হয় ৫০ থেকে ৬০ মণ। এবারে দাম ভালো পাওয়ায় খুশি তিনি।
হাটে পেঁয়াজ কিনতে আসা অটোভ্যানের চালক শহিদুল ইসলাম বলেন, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা দরে। বাড়ি থেকে এক কেজি পেঁয়াজ কেনার কথা বলা হয়েছিল। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় আধা কেজি কিনেছেন তিনি।
পেঁয়াজের দাম বাড়া প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন বলেন, বাজারে নতুন পেঁয়াজের প্রচুর আমদানি রয়েছে। উৎপাদনও ভালো হয়েছে। এ অবস্থায় বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ার আর কোনো সুযোগ নেই।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫