ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
রাত তখন ১২টা বাজে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ছাদে তখনো এক ঝাঁক শিক্ষার্থী। এত রাতেও কেন তাঁরা ছাদে, জানতে চাইলে শিক্ষার্থীদের কয়েকজন জানান, রুমে অনেক গরম, তাই একটু শীতল বাতাসের জন্য ছাদে এসেছেন। ছাদে আসা এসব শিক্ষার্থীর বড় অংশই গণরুমে থাকেন।
শুধু হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব আবাসিক হলের গণরুমে থাকা শিক্ষার্থীরা অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় কঠিন সময় পার করছেন এখন। দেশজুড়ে তাপপ্রবাহের এই সময়ে গণরুমে গাদাগাদি করে থাকা খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছে তাঁদের জন্য।
সরেজমিনে কয়েকটি হলে দেখা যায়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে পাঁচটি গণরুমে ১২০ জনের বেশি, স্যার এ এফ রহমান হলে চারটি গণরুমে প্রায় ১০০ জন, বিজয় একাত্তর হলের বিশাল একটি কক্ষে ১০০ জনের বেশি এবং কবি জসীমউদ্দীন হলে আটটি গণরুমে ১২০ জন শিক্ষার্থী গাদাগাদি করে থাকেন।
এসব হলের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গণরুমে গাদাগাদি অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য হলের বাইরে খোলামেলা স্থানে আড্ডা দিয়ে রাত কাটান তাঁরা।
রোকেয়া, শামসুন্নাহার, বেগম সুফিয়া কামাল ও বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রীসহ ছাত্রীদের হলগুলোতেও আড্ডা মেরে রাতের বড় অংশ পার করেন শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলে গণরুমে থাকা এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুবই কষ্টে থাকি। ৪ জনের রুমে ২০ জন করে থাকতে হচ্ছে।’
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে গণরুমে থাকার অবস্থা নেই। তাই মসজিদে থাকি। অনেকেই টিভিরুমে থাকেন।’
তীব্র তাপপ্রবাহে কেন্দ্রীয়ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে গণরুমের শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ‘বিকল্প ব্যবস্থা’ নেওয়া হবে কি-না জানতে চাইলে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ইকবাল রউফ মামুন বলেন, এখনো পর্যন্ত কোনো পরিকল্পনা নেই।
রাত তখন ১২টা বাজে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ছাদে তখনো এক ঝাঁক শিক্ষার্থী। এত রাতেও কেন তাঁরা ছাদে, জানতে চাইলে শিক্ষার্থীদের কয়েকজন জানান, রুমে অনেক গরম, তাই একটু শীতল বাতাসের জন্য ছাদে এসেছেন। ছাদে আসা এসব শিক্ষার্থীর বড় অংশই গণরুমে থাকেন।
শুধু হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব আবাসিক হলের গণরুমে থাকা শিক্ষার্থীরা অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় কঠিন সময় পার করছেন এখন। দেশজুড়ে তাপপ্রবাহের এই সময়ে গণরুমে গাদাগাদি করে থাকা খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছে তাঁদের জন্য।
সরেজমিনে কয়েকটি হলে দেখা যায়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে পাঁচটি গণরুমে ১২০ জনের বেশি, স্যার এ এফ রহমান হলে চারটি গণরুমে প্রায় ১০০ জন, বিজয় একাত্তর হলের বিশাল একটি কক্ষে ১০০ জনের বেশি এবং কবি জসীমউদ্দীন হলে আটটি গণরুমে ১২০ জন শিক্ষার্থী গাদাগাদি করে থাকেন।
এসব হলের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গণরুমে গাদাগাদি অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য হলের বাইরে খোলামেলা স্থানে আড্ডা দিয়ে রাত কাটান তাঁরা।
রোকেয়া, শামসুন্নাহার, বেগম সুফিয়া কামাল ও বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রীসহ ছাত্রীদের হলগুলোতেও আড্ডা মেরে রাতের বড় অংশ পার করেন শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলে গণরুমে থাকা এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুবই কষ্টে থাকি। ৪ জনের রুমে ২০ জন করে থাকতে হচ্ছে।’
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে গণরুমে থাকার অবস্থা নেই। তাই মসজিদে থাকি। অনেকেই টিভিরুমে থাকেন।’
তীব্র তাপপ্রবাহে কেন্দ্রীয়ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে গণরুমের শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো ‘বিকল্প ব্যবস্থা’ নেওয়া হবে কি-না জানতে চাইলে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ইকবাল রউফ মামুন বলেন, এখনো পর্যন্ত কোনো পরিকল্পনা নেই।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫