ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া
সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ স্কিম বাস্তবায়ন করা হলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা এ পেশায় আসতে উৎসাহিত হবে না। আমরা বাধ্য হয়ে ক্লাস বন্ধ রেখে কর্মসূচি পালন করছি। শিক্ষকদের এ কাজ শোভা পায় না, কিন্তু আমাদের বাধ্য করা হয়েছে। আমাদের বিচ্ছিন্ন করে, বিক্ষিপ্ত করে কোনো কিছু করলে আমরা সেটা মানব না।
সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সর্বজনীনই হওয়া উচিত। সর্বজনীন হলে আমরাও মেনে নেব; কিন্তু আমাদের এ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে ‘সেবক’ নামে একটি স্কিম চালুর কথা রয়েছে। প্রয়োজনে সেখানে কী সুযোগ-সুবিধা আছে সেটা দেখে, আলোচনা করে সেখানে যুক্ত হওয়া যায়। সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, সরকারের ভেতর থেকে ঈর্ষান্বিত হয়ে একদল লোক সরকারকে ভুল পথে চালিত করছে।
আমাদের দাবির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে আলাপ হয়েছে। তিনি আমাদের দাবি যথাযথভাবে আমলে নিয়েছেন। তিনি এ বিষয়ে পজিটিভ। তবে প্রজ্ঞাপনটা জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তাঁরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ নিয়ে কোনো আলোচনাই করেননি। আমরা স্টেকহোল্ডার, আমাদের সঙ্গেও আলাপ করেননি। ২০১৫ সালে পে স্কেল নিয়ে যে কাজটি করা হয়েছিল, এবারও তা করা হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে নতুন যাঁরা যোগদান করবেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ স্কিমে অনেক অসংগতি রয়েছে। যেমন: আগের পেনশনে শিক্ষকদের বয়সসীমা ছিল ৬৫ বছর, প্রত্যয় স্কিমে তা করা হয়েছে ৬০ বছর। আগে পেনশনাররা আমৃত্যু পেনশন পেতেন, প্রত্যয় স্কিমে করা হয়েছে ৭৫ বছর। আগে পেনশনের জন্য কোনো টাকা দেওয়ার প্রয়োজন হতো না, এখন ১০ শতাংশ টাকা দিতে হবে। এর বাইরে এককালীন ৮০ লাখ টাকা পাওয়া, উৎসব ভাতা, পিআরএল থাকা অবস্থায় পূর্ণাঙ্গ বেতন পাওয়া ইত্যাদিও প্রত্যয় স্কিমে নেই।
লেখক:– ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও মহাসচিব, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন
সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ স্কিম বাস্তবায়ন করা হলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা এ পেশায় আসতে উৎসাহিত হবে না। আমরা বাধ্য হয়ে ক্লাস বন্ধ রেখে কর্মসূচি পালন করছি। শিক্ষকদের এ কাজ শোভা পায় না, কিন্তু আমাদের বাধ্য করা হয়েছে। আমাদের বিচ্ছিন্ন করে, বিক্ষিপ্ত করে কোনো কিছু করলে আমরা সেটা মানব না।
সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সর্বজনীনই হওয়া উচিত। সর্বজনীন হলে আমরাও মেনে নেব; কিন্তু আমাদের এ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে ‘সেবক’ নামে একটি স্কিম চালুর কথা রয়েছে। প্রয়োজনে সেখানে কী সুযোগ-সুবিধা আছে সেটা দেখে, আলোচনা করে সেখানে যুক্ত হওয়া যায়। সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, সরকারের ভেতর থেকে ঈর্ষান্বিত হয়ে একদল লোক সরকারকে ভুল পথে চালিত করছে।
আমাদের দাবির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে আলাপ হয়েছে। তিনি আমাদের দাবি যথাযথভাবে আমলে নিয়েছেন। তিনি এ বিষয়ে পজিটিভ। তবে প্রজ্ঞাপনটা জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তাঁরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ নিয়ে কোনো আলোচনাই করেননি। আমরা স্টেকহোল্ডার, আমাদের সঙ্গেও আলাপ করেননি। ২০১৫ সালে পে স্কেল নিয়ে যে কাজটি করা হয়েছিল, এবারও তা করা হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে নতুন যাঁরা যোগদান করবেন, তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ স্কিমে অনেক অসংগতি রয়েছে। যেমন: আগের পেনশনে শিক্ষকদের বয়সসীমা ছিল ৬৫ বছর, প্রত্যয় স্কিমে তা করা হয়েছে ৬০ বছর। আগে পেনশনাররা আমৃত্যু পেনশন পেতেন, প্রত্যয় স্কিমে করা হয়েছে ৭৫ বছর। আগে পেনশনের জন্য কোনো টাকা দেওয়ার প্রয়োজন হতো না, এখন ১০ শতাংশ টাকা দিতে হবে। এর বাইরে এককালীন ৮০ লাখ টাকা পাওয়া, উৎসব ভাতা, পিআরএল থাকা অবস্থায় পূর্ণাঙ্গ বেতন পাওয়া ইত্যাদিও প্রত্যয় স্কিমে নেই।
লেখক:– ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও মহাসচিব, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫