হাসান মাসুদ
এ পরাজয়ে কোনো লজ্জা বা গ্লানি নেই। যদিও খুব খারাপ লাগছে জেতা ম্যাচটা আমরা বৃষ্টির কারণে হেরে গেলাম। শুধু কি বৃষ্টি? শরীফুল ইসলামের ৪ ওভারে ৫৭ রানও কি এই পরাজয়ের জন্য দায়ী নয়? কেন যে তাকে একাদশে নেওয়া হলো! সৌম্য সরকারের জায়গায় না হয় মেহেদী হাসান মিরাজকে নিত।
তবে আমাদের পাওয়ার প্লের ব্যাটিংটা অসাধারণ ছিল। ম্যাচের এই অংশে আমরা অনেকটা এগিয়ে গিয়েছিলাম। লিটন দাসের দুর্ধর্ষ ব্যাটিংয়েই এটা সম্ভব হয়েছিল। ভারত যেখানে পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৩০ রান করেছিল, বাংলাদেশ কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬০ রান করে ফেলে। সপ্তম ওভারে দলের রান যখন ৬৬, তখনই বৃষ্টি ছোবল দিল। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ তখন ১৭ রানে এগিয়ে ছিল। খেলা না হলে তো আমরাই ম্যাচটা জিতি।
বৃষ্টির কারণে মাঠ ভেজা থাকায় সাকিব হয়তো চাচ্ছিল আরেকটু সময় নিতে। দুই আম্পায়ারের সঙ্গে তার কথাবার্তা দেখে এমনই অনুমান করছিলাম। মাঠও ভেজা ছিল, হাত দিয়ে সাকিব একবার দেখেছেও সেটা। অফিশিয়ালদের সিদ্ধান্ত ছাড়াও ভারত আইসিসিতে একটা প্রভাব বিস্তারকারী দেশ। একটা ভালো ক্রাউডফুল দল। এটাও একটা ফ্যাক্টর। ভারতকে ফাইনালে নিতে হবে, এমন একটা ব্যাপার তো সব সময় থাকে।
ভারত যেকোনো ম্যাচ খেললে দর্শক বেশি হয়, যদিও আজ (কাল) একটু কম ছিল। কিন্তু সেমিফাইনাল-ফাইনালে উঠলে নিশ্চয়ই আরও বেশি দর্শক পাবে। এবং টাকা অনেক বেশি আয় হবে। ম্যাচটা তাড়াতাড়ি শুরু করে দেওয়ার পেছনে এসবও কারণ। তখন থেকে বাংলাদেশের সবার মুখ কালো হয়ে যায়, ভারতীয় খেলোয়াড়দের মুখে হাসি ফোটে।
বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের ৪ ওভার কাটা পড়ে। নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ হয় ১৬ ওভারে ১৫১ রান। বাংলাদেশের ইনিংস শেষ পর্যন্ত ১৪৫ রানে থামে, ৫ রানে ম্যাচটা আমরা হারলাম। ৫৪ বলে ৮৫ রান খুব একটা কঠিন লক্ষ্য ছিল না। কারণ, লিটন দাস দুর্দান্ত খেলছিল। খেলা যখন পুনরায় শুরু হয়, পা পিছলে পড়ে যায় এবং বাঁ হাতে ব্যথা পায়, যেটা তার পাওয়ার হ্যান্ড। এর পরের বলে সে রানআউট হয়ে যায়। মাঠ ভেজা থাকায় লিটন পা পিছলে পড়ল রান নিতে গিয়ে। এই খেলার ম্যান অব দ্য ম্যাচ বিরাট কোহলি হলেও এই ম্যাচের মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার লিটনই।
তবে মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়। হাতে ৮ উইকেট, ৩০ বলে ৫২ রান দরকার, এই হিসাবটা মিডল অর্ডারের মেলানো উচিত ছিল। অথচ ১১ বলের মধ্যে মাত্র ৯ রানে আমরা ৪ উইকেট হারালাম। এটাই মূলত আমাদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছে। দল আসলে নার্ভাস হয়ে গিয়েছিল। আমরা চোক করেছি। এবং এই চোকের কারণে ঘাবড়ে যাওয়ায় শট নির্বাচনে অনেক ভুল ছিল। যে কারণে মোসাদ্দেক আউট হয়েছে।
তারপরও নুরুল হাসান সোহান ও তাসকিন আহমেদের ৩৭ রানের জুটি আশা জাগিয়েছিল। শেষ বলে ৬ রান করতে পারলে ম্যাচ সুপার ওভারে গড়াত। এখন এসব অবশ্য যদি-কিন্তুর হিসাব। বাংলাদেশ হেরে গেছে, এটাই এখন সত্য। তবে আবারও বলছি, এই পরাজয়ে কোনো গ্লানি নেই।
এ পরাজয়ে কোনো লজ্জা বা গ্লানি নেই। যদিও খুব খারাপ লাগছে জেতা ম্যাচটা আমরা বৃষ্টির কারণে হেরে গেলাম। শুধু কি বৃষ্টি? শরীফুল ইসলামের ৪ ওভারে ৫৭ রানও কি এই পরাজয়ের জন্য দায়ী নয়? কেন যে তাকে একাদশে নেওয়া হলো! সৌম্য সরকারের জায়গায় না হয় মেহেদী হাসান মিরাজকে নিত।
তবে আমাদের পাওয়ার প্লের ব্যাটিংটা অসাধারণ ছিল। ম্যাচের এই অংশে আমরা অনেকটা এগিয়ে গিয়েছিলাম। লিটন দাসের দুর্ধর্ষ ব্যাটিংয়েই এটা সম্ভব হয়েছিল। ভারত যেখানে পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৩০ রান করেছিল, বাংলাদেশ কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬০ রান করে ফেলে। সপ্তম ওভারে দলের রান যখন ৬৬, তখনই বৃষ্টি ছোবল দিল। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ তখন ১৭ রানে এগিয়ে ছিল। খেলা না হলে তো আমরাই ম্যাচটা জিতি।
বৃষ্টির কারণে মাঠ ভেজা থাকায় সাকিব হয়তো চাচ্ছিল আরেকটু সময় নিতে। দুই আম্পায়ারের সঙ্গে তার কথাবার্তা দেখে এমনই অনুমান করছিলাম। মাঠও ভেজা ছিল, হাত দিয়ে সাকিব একবার দেখেছেও সেটা। অফিশিয়ালদের সিদ্ধান্ত ছাড়াও ভারত আইসিসিতে একটা প্রভাব বিস্তারকারী দেশ। একটা ভালো ক্রাউডফুল দল। এটাও একটা ফ্যাক্টর। ভারতকে ফাইনালে নিতে হবে, এমন একটা ব্যাপার তো সব সময় থাকে।
ভারত যেকোনো ম্যাচ খেললে দর্শক বেশি হয়, যদিও আজ (কাল) একটু কম ছিল। কিন্তু সেমিফাইনাল-ফাইনালে উঠলে নিশ্চয়ই আরও বেশি দর্শক পাবে। এবং টাকা অনেক বেশি আয় হবে। ম্যাচটা তাড়াতাড়ি শুরু করে দেওয়ার পেছনে এসবও কারণ। তখন থেকে বাংলাদেশের সবার মুখ কালো হয়ে যায়, ভারতীয় খেলোয়াড়দের মুখে হাসি ফোটে।
বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশের ৪ ওভার কাটা পড়ে। নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ হয় ১৬ ওভারে ১৫১ রান। বাংলাদেশের ইনিংস শেষ পর্যন্ত ১৪৫ রানে থামে, ৫ রানে ম্যাচটা আমরা হারলাম। ৫৪ বলে ৮৫ রান খুব একটা কঠিন লক্ষ্য ছিল না। কারণ, লিটন দাস দুর্দান্ত খেলছিল। খেলা যখন পুনরায় শুরু হয়, পা পিছলে পড়ে যায় এবং বাঁ হাতে ব্যথা পায়, যেটা তার পাওয়ার হ্যান্ড। এর পরের বলে সে রানআউট হয়ে যায়। মাঠ ভেজা থাকায় লিটন পা পিছলে পড়ল রান নিতে গিয়ে। এই খেলার ম্যান অব দ্য ম্যাচ বিরাট কোহলি হলেও এই ম্যাচের মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার লিটনই।
তবে মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়। হাতে ৮ উইকেট, ৩০ বলে ৫২ রান দরকার, এই হিসাবটা মিডল অর্ডারের মেলানো উচিত ছিল। অথচ ১১ বলের মধ্যে মাত্র ৯ রানে আমরা ৪ উইকেট হারালাম। এটাই মূলত আমাদের ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছে। দল আসলে নার্ভাস হয়ে গিয়েছিল। আমরা চোক করেছি। এবং এই চোকের কারণে ঘাবড়ে যাওয়ায় শট নির্বাচনে অনেক ভুল ছিল। যে কারণে মোসাদ্দেক আউট হয়েছে।
তারপরও নুরুল হাসান সোহান ও তাসকিন আহমেদের ৩৭ রানের জুটি আশা জাগিয়েছিল। শেষ বলে ৬ রান করতে পারলে ম্যাচ সুপার ওভারে গড়াত। এখন এসব অবশ্য যদি-কিন্তুর হিসাব। বাংলাদেশ হেরে গেছে, এটাই এখন সত্য। তবে আবারও বলছি, এই পরাজয়ে কোনো গ্লানি নেই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪