বিকুল চক্রবর্তী, শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার)
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ চা-বাগান। এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে সারা বছরই পর্যটকেরা বেড়াতে আসেন এখানে। জেলার ৯১টি চা-বাগানের অধিকাংশই শ্রীমঙ্গলে। আর এই চা-বাগানগুলোর একেকটির সৌন্দর্য একেক রকম। এর মধ্যে কিছু কিছু চা-বাগানের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যে পর্যটকেরা নিজেদের আবিষ্কার করেন অন্য এক রাজ্যে।
চা-বাগানের জন্য শ্রীমঙ্গলে বেড়াতে এলেও অনেকেই ভালো করে চা-বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন না। অনেকে লাউয়াছড়া বন দেখতে যাওয়ার সময় বিটিআরআইওটি রিসোর্টের আশপাশের অল্প পরিসরের চা-বাগান দেখেই নিজেদের আশা পূরণ করেন। অনেকেই আবার শুধু চা-বাগান দেখার জন্য ছোট একটি যানবাহন নিয়ে ছুটে চলেন এক বাগান থেকে আরেক বাগানে। বিশেষ করে যারা দৃষ্টিজুড়ে শুধু সবুজের সমারোহ দেখতে চান, তাঁরা চাইলে যেতে পারেন এমআর খান চা-বাগানের দার্জিলিং টিলায়। দেখতে অনেকটা দার্জিলিংয়ের চা-গানের মতো। তাই নাম দেওয়া হয়েছে দার্জিলিং টিলা নামে।
শ্রীমঙ্গলের বাসিন্দা হরিপদ রায় বলেন, জায়গাটি দার্জিলিংয়ের চেয়েও সুন্দর। মৌলভীবাজার জেলায় অনেক সুন্দর চা-বাগান ও পাহাড়ি এলাকা রয়েছে। ঠিকভাবে এগুলো তুলে ধরতে পারলে বিদেশি পর্যটকদের আগ্রহ আরও বাড়বে।
এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, শ্রীমঙ্গলের একেক বাগানের সৌন্দর্য একেক রকম। দার্জিলিং টিলা স্পটটি খুবই সুন্দর। এর আশপাশে কোনো বাড়িঘর নেই, পুরোটাই সাউন্ডলেস।
এমআর খান চা-বাগানের স্বত্বাধিকারী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বাগানের প্রাকৃতিক পরিবেশ অনেক ভালো। বিশেষ করে বাগানের মধ্যবর্তী স্থানের ৭ নম্বর সেকশনটি খুবই সুন্দর। এটি দেখার জন্য বিভিন্ন সময় মানুষ বেড়াতে আসেন। পর্যটকদের জন্য এখানে বেশ কিছু স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে।
এমআর খান চা-বাগানের প্রধান ব্যবস্থাপক জহির চৌধুরী বলেন, জায়গাটি তাঁরা পর্যটকদের জন্য প্রস্তুত করে রাখেন। তবে জায়গাটি দেখতে হলে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে।
এমআর খান চা-বাগানে যেতে হলে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ রোড পেট্রলপাম্প চত্বর থেকে রাধানগর হয়ে মহাজেরাবাদের সিএনজি অটোরিকশায় উঠে এমআর খানের রাস্তায় নেমে এক থেকে দেড় কিলোমিটার হেঁটে যেতে হবে। আর রিজার্ভ নিলে এমআর খানের দার্জিলিং টিলায় সরাসরি গাড়ি নিয়ে যাওয়া যাবে। শ্রীমঙ্গল থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। সময় লাগবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ চা-বাগান। এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে সারা বছরই পর্যটকেরা বেড়াতে আসেন এখানে। জেলার ৯১টি চা-বাগানের অধিকাংশই শ্রীমঙ্গলে। আর এই চা-বাগানগুলোর একেকটির সৌন্দর্য একেক রকম। এর মধ্যে কিছু কিছু চা-বাগানের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যে পর্যটকেরা নিজেদের আবিষ্কার করেন অন্য এক রাজ্যে।
চা-বাগানের জন্য শ্রীমঙ্গলে বেড়াতে এলেও অনেকেই ভালো করে চা-বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন না। অনেকে লাউয়াছড়া বন দেখতে যাওয়ার সময় বিটিআরআইওটি রিসোর্টের আশপাশের অল্প পরিসরের চা-বাগান দেখেই নিজেদের আশা পূরণ করেন। অনেকেই আবার শুধু চা-বাগান দেখার জন্য ছোট একটি যানবাহন নিয়ে ছুটে চলেন এক বাগান থেকে আরেক বাগানে। বিশেষ করে যারা দৃষ্টিজুড়ে শুধু সবুজের সমারোহ দেখতে চান, তাঁরা চাইলে যেতে পারেন এমআর খান চা-বাগানের দার্জিলিং টিলায়। দেখতে অনেকটা দার্জিলিংয়ের চা-গানের মতো। তাই নাম দেওয়া হয়েছে দার্জিলিং টিলা নামে।
শ্রীমঙ্গলের বাসিন্দা হরিপদ রায় বলেন, জায়গাটি দার্জিলিংয়ের চেয়েও সুন্দর। মৌলভীবাজার জেলায় অনেক সুন্দর চা-বাগান ও পাহাড়ি এলাকা রয়েছে। ঠিকভাবে এগুলো তুলে ধরতে পারলে বিদেশি পর্যটকদের আগ্রহ আরও বাড়বে।
এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, শ্রীমঙ্গলের একেক বাগানের সৌন্দর্য একেক রকম। দার্জিলিং টিলা স্পটটি খুবই সুন্দর। এর আশপাশে কোনো বাড়িঘর নেই, পুরোটাই সাউন্ডলেস।
এমআর খান চা-বাগানের স্বত্বাধিকারী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বাগানের প্রাকৃতিক পরিবেশ অনেক ভালো। বিশেষ করে বাগানের মধ্যবর্তী স্থানের ৭ নম্বর সেকশনটি খুবই সুন্দর। এটি দেখার জন্য বিভিন্ন সময় মানুষ বেড়াতে আসেন। পর্যটকদের জন্য এখানে বেশ কিছু স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে।
এমআর খান চা-বাগানের প্রধান ব্যবস্থাপক জহির চৌধুরী বলেন, জায়গাটি তাঁরা পর্যটকদের জন্য প্রস্তুত করে রাখেন। তবে জায়গাটি দেখতে হলে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে।
এমআর খান চা-বাগানে যেতে হলে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ রোড পেট্রলপাম্প চত্বর থেকে রাধানগর হয়ে মহাজেরাবাদের সিএনজি অটোরিকশায় উঠে এমআর খানের রাস্তায় নেমে এক থেকে দেড় কিলোমিটার হেঁটে যেতে হবে। আর রিজার্ভ নিলে এমআর খানের দার্জিলিং টিলায় সরাসরি গাড়ি নিয়ে যাওয়া যাবে। শ্রীমঙ্গল থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। সময় লাগবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪