শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
২০১২ থেকে ২০১৬ সালের মে পর্যন্ত রাজধানীর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ছিলেন ফিরোজ কবির। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩ কোটি ৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ব্যাংকে জমার অভিযোগে ২০১৭ সালের ৩ অক্টোবর দুদকের পক্ষ থেকে মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। এরপর তিনি বরিশালের গৌরনদী ও কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১২ জুলাই দুর্নীতির দায়ে ফিরোজ কবিরকে ছয় বছরের এবং তাঁর স্ত্রী সাবরিনা আহমেদকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। কিন্তু এত দিনেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি পুলিশ। এবার ঢাকার মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মাধ্যমে শুরু হচ্ছে বিভাগীয় শাস্তির নতুন পদ্ধতি।
মন্ত্রণালয়ে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবার পুলিশের অধস্তন কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা চলা অবস্থাতেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া ও নিষ্পত্তি আদেশ পেয়েছে ডিএমপি। গত ২১ মে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেই প্রজ্ঞাপনের কপিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ১৫ জুন ঢাকা মহানগর পুলিশের সংশ্লিষ্টদের একটি চিঠি দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, কোনো অধস্তন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনো আইনি কার্যধারা বিচারাধীন থাকলে বিচারাধীন কোনো এক বা একাধিক বিষয়ে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যধারা রুজু বা নিষ্পত্তির ব্যাপারে কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকবে না।
জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার প্রশাসন এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে
বলেন, ‘আগে ফৌজদারি মামলা হলে আমরা প্রশাসনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারতাম না। এখন আমরা আমাদের মতো করে তদন্ত করতে পারব।’
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে এ বাহিনীর সদর দপ্তরের করা অভিযোগের নিষ্পত্তি হয় মূলত বাংলাদেশ পুলিশের নিজস্ব আইন (পিআরবি) অনুযায়ী। অভ্যন্তরীণ কিংবা বাইরের কারও কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর প্রাথমিক তদন্ত শেষে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ফরমে বিভাগীয় মামলা রুজু করা হয়। এরপর বিভিন্ন পদ্ধতি ও পর্যায় অতিক্রম শেষে শাস্তির আদেশ কিংবা মামলার চূড়ান্ত
নিষ্পত্তি করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটনের পুলিশ সদস্যদের জন্য অবশ্য নিজস্ব আইন রয়েছে। তবে শাস্তি দেওয়া প্রক্রিয়াটি একই রকম।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১৫ বছরে আড়াই শতাধিক পুলিশ সদস্য ও কর্মকর্তার নামে ফৌজদারি মামলা হওয়ায় তাঁরা চাকরি হারিয়েছেন। চাকরি হারানোর মধ্যে বর্তমানে বেশি অভিযুক্ত হলেন কনস্টেবল, উপপরিদর্শক ও ওসিরা।
২০১২ থেকে ২০১৬ সালের মে পর্যন্ত রাজধানীর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ছিলেন ফিরোজ কবির। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩ কোটি ৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ব্যাংকে জমার অভিযোগে ২০১৭ সালের ৩ অক্টোবর দুদকের পক্ষ থেকে মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। এরপর তিনি বরিশালের গৌরনদী ও কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১২ জুলাই দুর্নীতির দায়ে ফিরোজ কবিরকে ছয় বছরের এবং তাঁর স্ত্রী সাবরিনা আহমেদকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। কিন্তু এত দিনেও তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি পুলিশ। এবার ঢাকার মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মাধ্যমে শুরু হচ্ছে বিভাগীয় শাস্তির নতুন পদ্ধতি।
মন্ত্রণালয়ে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবার পুলিশের অধস্তন কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা চলা অবস্থাতেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া ও নিষ্পত্তি আদেশ পেয়েছে ডিএমপি। গত ২১ মে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেই প্রজ্ঞাপনের কপিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ১৫ জুন ঢাকা মহানগর পুলিশের সংশ্লিষ্টদের একটি চিঠি দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, কোনো অধস্তন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনো আইনি কার্যধারা বিচারাধীন থাকলে বিচারাধীন কোনো এক বা একাধিক বিষয়ে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যধারা রুজু বা নিষ্পত্তির ব্যাপারে কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকবে না।
জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার প্রশাসন এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে
বলেন, ‘আগে ফৌজদারি মামলা হলে আমরা প্রশাসনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারতাম না। এখন আমরা আমাদের মতো করে তদন্ত করতে পারব।’
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে এ বাহিনীর সদর দপ্তরের করা অভিযোগের নিষ্পত্তি হয় মূলত বাংলাদেশ পুলিশের নিজস্ব আইন (পিআরবি) অনুযায়ী। অভ্যন্তরীণ কিংবা বাইরের কারও কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর প্রাথমিক তদন্ত শেষে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ফরমে বিভাগীয় মামলা রুজু করা হয়। এরপর বিভিন্ন পদ্ধতি ও পর্যায় অতিক্রম শেষে শাস্তির আদেশ কিংবা মামলার চূড়ান্ত
নিষ্পত্তি করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটনের পুলিশ সদস্যদের জন্য অবশ্য নিজস্ব আইন রয়েছে। তবে শাস্তি দেওয়া প্রক্রিয়াটি একই রকম।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১৫ বছরে আড়াই শতাধিক পুলিশ সদস্য ও কর্মকর্তার নামে ফৌজদারি মামলা হওয়ায় তাঁরা চাকরি হারিয়েছেন। চাকরি হারানোর মধ্যে বর্তমানে বেশি অভিযুক্ত হলেন কনস্টেবল, উপপরিদর্শক ও ওসিরা।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫