চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
দেখে মনে হবে, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড। কিন্তু না, এটি একটি হাসপাতাল। এ দৃশ্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের। হাসপাতাল চত্বর, পুরোনো ভবনের সামনে, নতুন ভবনের সামনে তথা হাসপাতাল এলাকার সব স্থানেই সারি সারি ইজিবাইক রাখছেন চালকেরা। কোনো কোনো চালক ইজিবাইক রেখে চা খাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ অপেক্ষায় আছেন যাত্রীর। এতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে সেবাপ্রত্যাশীরা।
রোগী ও তাদের স্বজনদের অভিযোগ, হেঁটে যাওয়ার মতো সামান্য জায়গা পর্যন্ত থাকছে না অটোরিকশার ভিড়ে। অ্যাম্বুলেন্সে গুরুতর অসুস্থ রোগী আসলেও হাসপাতালের মধ্যে নেওয়ার ক্ষেত্রে পড়ছেন বেজায় ঝামেলায়। এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, বারবার নিষেধ করা, ট্রাফিক পুলিশ এবং হাসপাতালের দারোয়ান দিয়ে চেষ্টা করেও ইজিবাইক চালকেরা কোনো কথা শুনছেন না।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, পুরো হাসপাতাল চত্বরে অটোরিকশা আর অটোরিকশা। দেখলে যে কারও মনে হতে পারে, এখানেই বোধ হয় চুয়াডাঙ্গার অটোরিকশা স্ট্যান্ড। হেঁটে মূল ভবনে উঠতে গেলেও অটোরিকশার ভিড় সামলে তারপর যেতে হবে।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মহিরন নেছা নামে এক নারী বলেন, ‘ইজিবাইকের ভিড় সামলে ভেতর পর্যন্ত যাওয়া মুশকিল। এমনিতেই অসুস্থ, তারপর আবার এ রকম অবস্থা।’
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজন আমির আলী। তিনি বলেন, ‘তিন দিন ধরে আত্মীয় ভর্তি। আমি সঙ্গেই আছি। বিশেষ করে দিনের বেলায় ইজিবাইকের কারণে বাইরে ওষুধ কিনতে যাওয়া মুশকিল। মনে হচ্ছে, হাসপাতালের সিঁড়ি থেকে ইজিবাইকে চড়তে হবে। আবার ওনারাই সিঁড়ি পর্যন্ত নামিয়ে দিয়ে যাবেন। এটা সুবিধা, না অসুবিধা বোঝায় দায়। তবে হাসপাতাল চত্বরের মধ্যে এভাবে এত বেশি পরিমাণে ইজিবাইক থাকা মোটেও কাম্য নয়।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) এ এস এম ফাতেহ আকরাম বলেন, ‘মূল গেট থেকেই ইজিবাইকগুলো যাতে হাসপাতাল চত্বরে আসতে না পারে, সে জন্য দারোয়ান আছেন। জেলা ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ সদস্যও গেটে থাকেন। তবে অনেক রোগীই ইজিবাইকে ভেতর অবধি আসেন। চালকদের বলা আছে, রোগী নামিয়ে বাইরে চলে যাওয়ার জন্য। কিন্তু ইজিবাইক চালকেরা এ কথা মানতে চান না। এ বিষয়ে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দেখে মনে হবে, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড। কিন্তু না, এটি একটি হাসপাতাল। এ দৃশ্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের। হাসপাতাল চত্বর, পুরোনো ভবনের সামনে, নতুন ভবনের সামনে তথা হাসপাতাল এলাকার সব স্থানেই সারি সারি ইজিবাইক রাখছেন চালকেরা। কোনো কোনো চালক ইজিবাইক রেখে চা খাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ অপেক্ষায় আছেন যাত্রীর। এতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে সেবাপ্রত্যাশীরা।
রোগী ও তাদের স্বজনদের অভিযোগ, হেঁটে যাওয়ার মতো সামান্য জায়গা পর্যন্ত থাকছে না অটোরিকশার ভিড়ে। অ্যাম্বুলেন্সে গুরুতর অসুস্থ রোগী আসলেও হাসপাতালের মধ্যে নেওয়ার ক্ষেত্রে পড়ছেন বেজায় ঝামেলায়। এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, বারবার নিষেধ করা, ট্রাফিক পুলিশ এবং হাসপাতালের দারোয়ান দিয়ে চেষ্টা করেও ইজিবাইক চালকেরা কোনো কথা শুনছেন না।
গতকাল রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, পুরো হাসপাতাল চত্বরে অটোরিকশা আর অটোরিকশা। দেখলে যে কারও মনে হতে পারে, এখানেই বোধ হয় চুয়াডাঙ্গার অটোরিকশা স্ট্যান্ড। হেঁটে মূল ভবনে উঠতে গেলেও অটোরিকশার ভিড় সামলে তারপর যেতে হবে।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মহিরন নেছা নামে এক নারী বলেন, ‘ইজিবাইকের ভিড় সামলে ভেতর পর্যন্ত যাওয়া মুশকিল। এমনিতেই অসুস্থ, তারপর আবার এ রকম অবস্থা।’
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজন আমির আলী। তিনি বলেন, ‘তিন দিন ধরে আত্মীয় ভর্তি। আমি সঙ্গেই আছি। বিশেষ করে দিনের বেলায় ইজিবাইকের কারণে বাইরে ওষুধ কিনতে যাওয়া মুশকিল। মনে হচ্ছে, হাসপাতালের সিঁড়ি থেকে ইজিবাইকে চড়তে হবে। আবার ওনারাই সিঁড়ি পর্যন্ত নামিয়ে দিয়ে যাবেন। এটা সুবিধা, না অসুবিধা বোঝায় দায়। তবে হাসপাতাল চত্বরের মধ্যে এভাবে এত বেশি পরিমাণে ইজিবাইক থাকা মোটেও কাম্য নয়।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) এ এস এম ফাতেহ আকরাম বলেন, ‘মূল গেট থেকেই ইজিবাইকগুলো যাতে হাসপাতাল চত্বরে আসতে না পারে, সে জন্য দারোয়ান আছেন। জেলা ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ সদস্যও গেটে থাকেন। তবে অনেক রোগীই ইজিবাইকে ভেতর অবধি আসেন। চালকদের বলা আছে, রোগী নামিয়ে বাইরে চলে যাওয়ার জন্য। কিন্তু ইজিবাইক চালকেরা এ কথা মানতে চান না। এ বিষয়ে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
২ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
২ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫