ড. মুহাম্মদ ইউছুফ
মা-বাবার সেবাযত্ন ও দেখভাল করা সন্তানের জন্য ফরজ। তাঁদের প্রতি কোনো ধরনের অবহেলাই ইসলাম অনুমোদন করে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মা-বাবার সেবার প্রতি জোর দিয়েছেন। বিশেষ করে বার্ধক্যের সময় তাঁদের যাতে কোনো ধরনের কষ্ট পেতে না হয়, সেদিকে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনার প্রভু এই বলে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তোমরা তিনি ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবে না এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে। তাঁদের একজন বা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তুমি তাঁদের বিরক্তিসূচক কোনো শব্দ বলবে না এবং তাঁদের ভর্ৎসনাও করবে না। বরং তাঁদের সঙ্গে সম্মানসূচক নম্র কথা বলবে। দয়াপরবশ হয়ে তাদের প্রতি সর্বদা বিনয়ী থাকবে এবং সর্বদা তাদের জন্য এই দোয়া করবে যে, “হে আমার প্রভু, আপনি তাঁদের প্রতি দয়া করুন—যেমনিভাবে শৈশবে তাঁরা আমার প্রতি অশেষ দয়া করে আমাকে লালন-পালন করেছেন”।’ (সুরা ইসরা/ ২৩-২৪)
শুধু মা-বাবাই নন, আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের মধ্যে যাঁরাই বার্ধক্যে উপনীত হয়েছেন, তাঁদের সম্মান এবং সেবাযত্ন করাও প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য। এটি প্রবীণদের অধিকার। ইসলাম এ ব্যাপারে যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করেছে। তাঁদের সার্বিক দায়িত্ব নেওয়ার মতো কোনো আত্মীয়স্বজন না থাকলে সমাজ ও রাষ্ট্রকে অবশ্যই তাঁদের দায়িত্ব নিতে হবে।
যারা বয়োবৃদ্ধদের সম্মান করবে, তাদের বার্ধক্যেও অন্যরা তাদের সম্মান করবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘কোনো যুবক যদি কোনো বৃদ্ধকে তার বার্ধক্যের কারণে সম্মান করে, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার বার্ধক্যের সময় তাকে সম্মান করবেন এমন লোক নিয়োজিত রাখবেন।’ (তিরমিজি) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘বয়স্ক মুসলিম, কোরআনের হকপন্থী ধারকবাহক এবং ন্যায়পরায়ণ বাদশাহকে সম্মান করা মহান আল্লাহকে সম্মান করার মতো।’ (আবু দাউদ)
ড. মুহাম্মদ ইউছুফ, অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মা-বাবার সেবাযত্ন ও দেখভাল করা সন্তানের জন্য ফরজ। তাঁদের প্রতি কোনো ধরনের অবহেলাই ইসলাম অনুমোদন করে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মা-বাবার সেবার প্রতি জোর দিয়েছেন। বিশেষ করে বার্ধক্যের সময় তাঁদের যাতে কোনো ধরনের কষ্ট পেতে না হয়, সেদিকে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনার প্রভু এই বলে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তোমরা তিনি ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করবে না এবং বাবা-মায়ের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে। তাঁদের একজন বা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তুমি তাঁদের বিরক্তিসূচক কোনো শব্দ বলবে না এবং তাঁদের ভর্ৎসনাও করবে না। বরং তাঁদের সঙ্গে সম্মানসূচক নম্র কথা বলবে। দয়াপরবশ হয়ে তাদের প্রতি সর্বদা বিনয়ী থাকবে এবং সর্বদা তাদের জন্য এই দোয়া করবে যে, “হে আমার প্রভু, আপনি তাঁদের প্রতি দয়া করুন—যেমনিভাবে শৈশবে তাঁরা আমার প্রতি অশেষ দয়া করে আমাকে লালন-পালন করেছেন”।’ (সুরা ইসরা/ ২৩-২৪)
শুধু মা-বাবাই নন, আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের মধ্যে যাঁরাই বার্ধক্যে উপনীত হয়েছেন, তাঁদের সম্মান এবং সেবাযত্ন করাও প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য। এটি প্রবীণদের অধিকার। ইসলাম এ ব্যাপারে যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করেছে। তাঁদের সার্বিক দায়িত্ব নেওয়ার মতো কোনো আত্মীয়স্বজন না থাকলে সমাজ ও রাষ্ট্রকে অবশ্যই তাঁদের দায়িত্ব নিতে হবে।
যারা বয়োবৃদ্ধদের সম্মান করবে, তাদের বার্ধক্যেও অন্যরা তাদের সম্মান করবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘কোনো যুবক যদি কোনো বৃদ্ধকে তার বার্ধক্যের কারণে সম্মান করে, তাহলে আল্লাহ তাআলা তার বার্ধক্যের সময় তাকে সম্মান করবেন এমন লোক নিয়োজিত রাখবেন।’ (তিরমিজি) অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘বয়স্ক মুসলিম, কোরআনের হকপন্থী ধারকবাহক এবং ন্যায়পরায়ণ বাদশাহকে সম্মান করা মহান আল্লাহকে সম্মান করার মতো।’ (আবু দাউদ)
ড. মুহাম্মদ ইউছুফ, অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫