বাসস, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিভাজনের পথ পরিহার করে, হাতে হাত রেখে শান্তির পথে একসঙ্গে চলার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড পিস কনফারেন্স-২০২১’ উদ্বোধনকালে এ আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় রাষ্ট্রপতি একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়সংগত, অধিকারভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে বাংলাদেশের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। এই শান্তি সম্মেলনে তিনি
বলেন, ‘আমরা শান্তি বজায় রাখতে অত্যন্ত আন্তরিক। যে কোন মূল্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা, শান্তি বজায় রাখা ও জোরদার করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। দেশের সংবিধানের সঙ্গে সংগতি রেখে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে, বিশ্বব্যাপী শান্তি বজায় থাকাই জাতীয় নিরাপত্তার জন্য সর্বোত্তম সুরক্ষা। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সংঘাতগুলোর সমাধান করতে এবং বিশ্বব্যাপী শান্তি বজায় রাখতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শত-বার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে দুই দিনব্যাপী ‘ওয়ার্ল্ড পিস কনফারেন্স’ এর আয়োজন করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলনে বিশ্বের ৫০টি দেশের থিংক ট্যাংক প্রতিনিধি, লেখক, কবি, সংগীত শিল্পী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ভার্চুয়ালি ও সশরীরে যোগ দিয়েছেন।
বর্তমানে বিশ্ব প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ মহামারি ও সংঘাতের মতো বহু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত আমরা একতাবদ্ধ হতে এবং পারস্পরিক শান্তি ও সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে না পারব, তত দিন আমরা আমাদের সন্তান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও বাসযোগ্য বিশ্ব নিশ্চিত করতে পারব না।’
রাষ্ট্রপতি এ সময় জাতি, বর্ণ ও ধর্মের ভিত্তিক সব ধরনের বৈষম্যের অবসান এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন শান্তি সম্মেলন আয়োজক কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
ছয় অতিথি বক্তা জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি-মুন, পূর্ব তিমুরের সাবেক প্রেসিডেন্ট নোবেল বিজয়ী হোসে রামোস-হোর্তা, রাজনীতিবিদ ও ভারতের বেসামরিক বিমান পরিবহন, রেলওয়ে, বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী সুরেশ প্রভাকর প্রভু, মিশরের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আরব লীগের সাবেক মহাসচিব আমর মুসা, ওয়ার্ল্ড ইসলামিক ইকোনমিক ফোরাম ফাউন্ডেশনের সাবেক চেয়ারম্যান মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক সাবেক ফেডারেল মন্ত্রী ত্যান শ্বরী দাতো সেরি সৈয়দ হামিদ আলবার এবং জাতিসংঘ মহাসচিবের গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা অ্যালিস ওয়াইরিমু এনদেরিতুও উদ্বোধনী অধিবেশনে ভার্চুয়ালি ও সশরীরে উপস্থিত থেকে বক্তৃতা করেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বক্তব্য রাখেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিভাজনের পথ পরিহার করে, হাতে হাত রেখে শান্তির পথে একসঙ্গে চলার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড পিস কনফারেন্স-২০২১’ উদ্বোধনকালে এ আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় রাষ্ট্রপতি একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়সংগত, অধিকারভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে বাংলাদেশের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। এই শান্তি সম্মেলনে তিনি
বলেন, ‘আমরা শান্তি বজায় রাখতে অত্যন্ত আন্তরিক। যে কোন মূল্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা, শান্তি বজায় রাখা ও জোরদার করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। দেশের সংবিধানের সঙ্গে সংগতি রেখে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে, বিশ্বব্যাপী শান্তি বজায় থাকাই জাতীয় নিরাপত্তার জন্য সর্বোত্তম সুরক্ষা। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সংঘাতগুলোর সমাধান করতে এবং বিশ্বব্যাপী শান্তি বজায় রাখতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শত-বার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে দুই দিনব্যাপী ‘ওয়ার্ল্ড পিস কনফারেন্স’ এর আয়োজন করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলনে বিশ্বের ৫০টি দেশের থিংক ট্যাংক প্রতিনিধি, লেখক, কবি, সংগীত শিল্পী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ভার্চুয়ালি ও সশরীরে যোগ দিয়েছেন।
বর্তমানে বিশ্ব প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ মহামারি ও সংঘাতের মতো বহু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত আমরা একতাবদ্ধ হতে এবং পারস্পরিক শান্তি ও সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে না পারব, তত দিন আমরা আমাদের সন্তান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও বাসযোগ্য বিশ্ব নিশ্চিত করতে পারব না।’
রাষ্ট্রপতি এ সময় জাতি, বর্ণ ও ধর্মের ভিত্তিক সব ধরনের বৈষম্যের অবসান এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন শান্তি সম্মেলন আয়োজক কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
ছয় অতিথি বক্তা জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি-মুন, পূর্ব তিমুরের সাবেক প্রেসিডেন্ট নোবেল বিজয়ী হোসে রামোস-হোর্তা, রাজনীতিবিদ ও ভারতের বেসামরিক বিমান পরিবহন, রেলওয়ে, বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক সাবেক মন্ত্রী সুরেশ প্রভাকর প্রভু, মিশরের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আরব লীগের সাবেক মহাসচিব আমর মুসা, ওয়ার্ল্ড ইসলামিক ইকোনমিক ফোরাম ফাউন্ডেশনের সাবেক চেয়ারম্যান মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক সাবেক ফেডারেল মন্ত্রী ত্যান শ্বরী দাতো সেরি সৈয়দ হামিদ আলবার এবং জাতিসংঘ মহাসচিবের গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা অ্যালিস ওয়াইরিমু এনদেরিতুও উদ্বোধনী অধিবেশনে ভার্চুয়ালি ও সশরীরে উপস্থিত থেকে বক্তৃতা করেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বক্তব্য রাখেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪