একদল পেশাদার শিল্পী এক হয়েছেন গানের টানে। গড়ে তুলেছেন গানের দল ‘বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপ’। প্রায় তিন বছর হতে চলল, দলটি নিয়মিত গাইছে বিভিন্ন করপোরেট শো ও সামাজিক অনুষ্ঠানে, টিভি অনুষ্ঠানে। মূলত শ্রোতাদের পছন্দের কথা বিবেচনা করেই গান করে দলটি। পাশাপাশি নিজেদের মৌলিক গান নিয়েও চর্চা করেছেন নিয়মিত। এবার ঈদে বিন হাই নিয়ে আসছে নতুন ৭টি গান। কাজী জাকারিয়া মূলত একজন ব্যবসায়ী হলেও ভীষণ আড্ডাবাজ আর সংস্কৃতিমনা এক লোক। বেশ কয়েক বছর আগে ব্যবসায়িক আমন্ত্রণে চীনের বেইজিংয়ের বিন হাই শহরে গিয়েছিলেন তিনি। যে কটা দিন ওখানে ছিলেন, গানে আর আনন্দ আড্ডায় সময় কাটিয়েছেন। একটা শহরের মানুষ এতটা সংস্কৃতিপ্রেমী আর গানপ্রিয় হতে পারে, দেখে মুগ্ধ হলেন জাকারিয়া! দেশে ফিরে ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। ধীরে ধীরে সেই ব্যস্ততা যখন খানিকটা কমে এল, মাথায় এল গান। একটা গানের দল গড়ে তুললেন তিনি। অনেক দিনের ভাবনা আর পরিশ্রমের ফসল হিসেবে তৈরি হলো গানের দলটি। কিন্তু কী নাম দেওয়া যায় তার? নাম নিয়ে ভাবনা-চিন্তার অতল জলে যখন হাবুডুবু খাচ্ছিলেন, তখনই মাথায় এল বিন হাইয়ের কথা। গানের দলটির নাম ঠিক হলো ‘বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপ’।
বিন হাই মূলত একটা গানের দল। পুরো দলটাতে একটা ফিউশন ব্যাপার আছে। ব্যান্ড ফরম্যাট কিন্তু আমাদের দেশীয় গানের দলের একটা মিশ্রণ। পশ্চিমা ধাঁচের গান যেমন পরিবেশন করছে, তেমনি ফোক বা আধুনিক গানেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের বেশির ভাগ টিভি চ্যানেলেই সংগীত পরিবেশন করেছে দলটি। প্রায় তিন বছর হতে চলল, দলটি নিয়মিত গাইছে বিভিন্ন করপোরেট শো ও অনুষ্ঠানে।
বিন হা্ই একটি পেশাদার মিউজিক্যাল গ্রুপ। প্রতি সপ্তাহেই নিয়মিত অনুশীলন করে দলটি। দলপ্রধানের দায়িত্বে আছেন আর এ টুটুল। এখানে সবাই গুরুত্বপূর্ণ আবার কেউই একমাত্র নন। প্রত্যেকের বিকল্প আছে। ফলে একজন অসুস্থ হয়ে পড়লে বা অন্য কোনো ব্যস্ততা থাকলে দল থেমে থাকে না। অন্যজনকে নিয়ে এগিয়ে যায়। যেমন বিন হাইয়ের পুরুষ কণ্ঠশিল্পী রয়েছেন চারজন, নারী কণ্ঠশিল্পী আছেন চারজন। কিবোর্ডে যেমন দুজন আছেন, বেজেও তেমনি দুজন, আবার একইজন গানের পাশাপাশি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজাচ্ছেন। প্রত্যেকেই পেশাদার শিল্পী। দলের পাশাপাশি তাঁরা বিভিন্ন হোটেলে, সামাজিক অনুষ্ঠানে, বিভিন্ন মাধ্যমে নিয়মিত সংগীত পরিবেশন করেন।
শ্রোতাদের পছন্দের কথা মাথায় রেখে গান করে বিন হাই। কালের বিবর্তনে অপ্রচলিত বাংলা গান যেন হারিয়ে না যায়, সে লক্ষ্যেও কাজ করছে। ধীরে ধীরে নিজস্ব গানও তৈরি করে নিয়েছে দলটি। এবার ঈদে আসছে তাদের ৭টি নতুন গান। গানগুলো হলো ‘বড্ড শেয়ানা’ (গীতিকার এস এ বিপুল, সুরকার এইচ বি হাফিজ), ‘চান্নি পশর’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুর এইচ বি হাফিজ), ‘উড়ে চলা মন’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুরকার এইচ বি হাফিজ), ‘হারিয়ে যাওয়া দিন’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুর এইচ বি হাফিজ), ‘ভুলে ভরা জীবন’ (গীতিকার ও সুরকার রিয়াজ আহমেদ), ‘এই পৃথিবী ছাড়তে হবে’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুরকার এইচ বি হাফিজ) এবং ‘জর্দাছাড়া পান’ (গীতিকার ও সুরকার এস এ বিপুল)। সোশ্যাল মিডিয়া ও ইউটিউবে রয়েছে বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপের নিজস্ব পেজ ও চ্যানেল (BIN HAI)। সেখানেই এক এক করে গানগুলো রিলিজ করা হবে এবার ঈদে।
একদল পেশাদার শিল্পী এক হয়েছেন গানের টানে। গড়ে তুলেছেন গানের দল ‘বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপ’। প্রায় তিন বছর হতে চলল, দলটি নিয়মিত গাইছে বিভিন্ন করপোরেট শো ও সামাজিক অনুষ্ঠানে, টিভি অনুষ্ঠানে। মূলত শ্রোতাদের পছন্দের কথা বিবেচনা করেই গান করে দলটি। পাশাপাশি নিজেদের মৌলিক গান নিয়েও চর্চা করেছেন নিয়মিত। এবার ঈদে বিন হাই নিয়ে আসছে নতুন ৭টি গান। কাজী জাকারিয়া মূলত একজন ব্যবসায়ী হলেও ভীষণ আড্ডাবাজ আর সংস্কৃতিমনা এক লোক। বেশ কয়েক বছর আগে ব্যবসায়িক আমন্ত্রণে চীনের বেইজিংয়ের বিন হাই শহরে গিয়েছিলেন তিনি। যে কটা দিন ওখানে ছিলেন, গানে আর আনন্দ আড্ডায় সময় কাটিয়েছেন। একটা শহরের মানুষ এতটা সংস্কৃতিপ্রেমী আর গানপ্রিয় হতে পারে, দেখে মুগ্ধ হলেন জাকারিয়া! দেশে ফিরে ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। ধীরে ধীরে সেই ব্যস্ততা যখন খানিকটা কমে এল, মাথায় এল গান। একটা গানের দল গড়ে তুললেন তিনি। অনেক দিনের ভাবনা আর পরিশ্রমের ফসল হিসেবে তৈরি হলো গানের দলটি। কিন্তু কী নাম দেওয়া যায় তার? নাম নিয়ে ভাবনা-চিন্তার অতল জলে যখন হাবুডুবু খাচ্ছিলেন, তখনই মাথায় এল বিন হাইয়ের কথা। গানের দলটির নাম ঠিক হলো ‘বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপ’।
বিন হাই মূলত একটা গানের দল। পুরো দলটাতে একটা ফিউশন ব্যাপার আছে। ব্যান্ড ফরম্যাট কিন্তু আমাদের দেশীয় গানের দলের একটা মিশ্রণ। পশ্চিমা ধাঁচের গান যেমন পরিবেশন করছে, তেমনি ফোক বা আধুনিক গানেও সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের বেশির ভাগ টিভি চ্যানেলেই সংগীত পরিবেশন করেছে দলটি। প্রায় তিন বছর হতে চলল, দলটি নিয়মিত গাইছে বিভিন্ন করপোরেট শো ও অনুষ্ঠানে।
বিন হা্ই একটি পেশাদার মিউজিক্যাল গ্রুপ। প্রতি সপ্তাহেই নিয়মিত অনুশীলন করে দলটি। দলপ্রধানের দায়িত্বে আছেন আর এ টুটুল। এখানে সবাই গুরুত্বপূর্ণ আবার কেউই একমাত্র নন। প্রত্যেকের বিকল্প আছে। ফলে একজন অসুস্থ হয়ে পড়লে বা অন্য কোনো ব্যস্ততা থাকলে দল থেমে থাকে না। অন্যজনকে নিয়ে এগিয়ে যায়। যেমন বিন হাইয়ের পুরুষ কণ্ঠশিল্পী রয়েছেন চারজন, নারী কণ্ঠশিল্পী আছেন চারজন। কিবোর্ডে যেমন দুজন আছেন, বেজেও তেমনি দুজন, আবার একইজন গানের পাশাপাশি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজাচ্ছেন। প্রত্যেকেই পেশাদার শিল্পী। দলের পাশাপাশি তাঁরা বিভিন্ন হোটেলে, সামাজিক অনুষ্ঠানে, বিভিন্ন মাধ্যমে নিয়মিত সংগীত পরিবেশন করেন।
শ্রোতাদের পছন্দের কথা মাথায় রেখে গান করে বিন হাই। কালের বিবর্তনে অপ্রচলিত বাংলা গান যেন হারিয়ে না যায়, সে লক্ষ্যেও কাজ করছে। ধীরে ধীরে নিজস্ব গানও তৈরি করে নিয়েছে দলটি। এবার ঈদে আসছে তাদের ৭টি নতুন গান। গানগুলো হলো ‘বড্ড শেয়ানা’ (গীতিকার এস এ বিপুল, সুরকার এইচ বি হাফিজ), ‘চান্নি পশর’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুর এইচ বি হাফিজ), ‘উড়ে চলা মন’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুরকার এইচ বি হাফিজ), ‘হারিয়ে যাওয়া দিন’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুর এইচ বি হাফিজ), ‘ভুলে ভরা জীবন’ (গীতিকার ও সুরকার রিয়াজ আহমেদ), ‘এই পৃথিবী ছাড়তে হবে’ (গীতিকার আহমেদ রাব্বানী, সুরকার এইচ বি হাফিজ) এবং ‘জর্দাছাড়া পান’ (গীতিকার ও সুরকার এস এ বিপুল)। সোশ্যাল মিডিয়া ও ইউটিউবে রয়েছে বিন হাই মিউজিক্যাল গ্রুপের নিজস্ব পেজ ও চ্যানেল (BIN HAI)। সেখানেই এক এক করে গানগুলো রিলিজ করা হবে এবার ঈদে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫