লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ
স্তন্যদান: খানিক বয়ান
মায়ের বুকের দুধ শিশুদের জন্য প্রকৃতির পক্ষ থেকে বিস্ময়কর এক উপহার। শিশুকে বুকের দুধ পানের বিষয়ে সবারই প্রাথমিক ধারণা থাকা উচিত।
শিশু যথেষ্ট পরিমাণ বুকের দুধ পাচ্ছে কি না, কীভাবে বুঝব?
অনেক মাই দুশ্চিন্তায় থাকেন এই ভেবে যে শিশুটি বুঝি পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে না। এমন দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। এমন চিন্তা মাথায় এলে শিশুকে ওজন করান। সপ্তাহের শেষে ওজন যদি কাঙ্ক্ষিত মানে বাড়তে থাকে, তাহলে ঘাবড়ানোর দরকার নেই। মনে রাখতে হবে, কাঙ্ক্ষিত মানে ওজন বাড়া মানেই আপনার শিশু পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে।
শিশুকে কি রাতেও দুধ খাওয়াতে হবে?
রাতের বেলায় ক্ষুধার কারণে শিশুরা জেগে ওঠে। প্রথম কয়েক সপ্তাহ তারা রাতের বেলায় ঘন ঘন দুধ পান করে। ঘুমের ভেতর মায়ের হাত কিংবা দেহের চাপ শিশুর ওপর লাগতে পারে। এতে খুব অসুবিধা নেই। শিশু মায়ের স্পর্শ, উষ্ণতা, ঘ্রাণ এগুলো দারুণভাবে উপভোগ করে। অনেক সময় শিশু ঘুমানোর আগেই মা ঘুমিয়ে পড়েন। এমনও দেখা গেছে, শিশুটি রাত জেগে মায়ের ঘুম না ভাঙিয়ে দুধ খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়েছে।
আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালন করা হয়। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান শিশুকে মায়ের দুধ পানের বিষয়টিকে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। এটি মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
কত বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে?
পুরো দুই বছর। তবে চার বা পাঁচ মাস বয়স থেকে শিশুকে বুকের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য পারিবারিক খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। পাঁচ মাস বয়সের পর শুধু মায়ের বুকের দুধে শিশুর পুষ্টির পুরো চাহিদা মেটে না। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বুকের দুধ পারিবারিক অন্যান্য খাবারের উৎকর্ষ অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য অন্যান্য খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি অবশ্যই শিশুকে বুকের দুধ পান করাতে হবে।
কখন দুধ বন্ধ করতে হবে?
চার-পাঁচ মাস বয়স থেকে ধীরে ধীরে বুকের দুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। এ সময় থেকে শিশুকে ফলের রস, সুজি, পায়েস, বিশেষ ধরনের খিচুড়ি, ডিম ইত্যাদি খাবার আস্তে-ধীরে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে। তড়িঘড়ি করে বুকের দুধ ছাড়ানো একেবারে ঠিক নয়।
মা গর্ভবতী হয়ে পড়লে কি বুকের দুধ বন্ধ করতে হবে?
এমনটি করার কোনো প্রয়োজন নেই। গর্ভকালে বুকের দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। কিন্তু দুধের গুণগত মানে কোনো ঘাটতি দেখা দেবে না; কিংবা বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে গর্ভের কোনো ক্ষতি হয় না। সে জন্য গর্ভবতী মায়েরা নিশ্চিন্তে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন। তবে বুকের দুধ খাওয়াতে হলে অবশ্যই গর্ভবতীদের অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তবে শিশু বুকের দুধ খাওয়ার সময় সন্তান নেবেন কি না, সেটা বিবেচনা করতে পারেন। ঘন ঘন সন্তান নেওয়া মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, কখনো কখনো মারাত্মক।
কর্মজীবী মায়েরা শিশুদের ব্যাপারে কী করবেন?
যদি মা অল্প সময়ের জন্য বাইরে যান, তবে বেরোনোর ঠিক আগের মুহূর্তে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াবেন। আর যদি বেশি সময়ের জন্য বাইরে বের হতে হয়, তবে পারলে শিশুকে সঙ্গে নিয়ে বেরোনো ভালো। মনে রাখা দরকার, যেকোনো জায়গায় শিশুকে বুকের দুধ পান করানো যায়। শিশুকে যদি সঙ্গে নেওয়া সম্ভব না হয়, তবে এমন কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছে রেখে যাওয়া দরকার, যিনি শিশুকে খাওয়াতে পারবেন। আর যদি অন্য কোনো স্তন্যদাত্রী পাওয়া যায়, তবে তাঁর কাছে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য রাখা উত্তম। নতুবা মায়ের শেখানো পদ্ধতিতে দাদি বা নানি অথবা অন্য কেউ শিশুকে খাবার তৈরি করে দিতে পারেন। তা ছাড়া দেশে প্রসূতি মায়েদের ক্ষেত্রে ছুটি নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
মাঝে মাঝে বোতলে করে কি দুধ দেওয়া উচিত?
মোটেও না। বোতলের ভেতর জীবাণু থাকা অস্বাভাবিক নয়। বোতলে করে দুধ কিংবা পানি দেওয়া বিপজ্জনক। আপনার বাসায় যদি শিশুকে খাওয়ানোর বোতল থাকে, তবে সেটি ব্যবহার বন্ধ করুন। অনেকেই বলেন, গরম পানি আর সাবান মিশিয়ে বোতল ধুয়ে ফেললে সেটি জীবাণুমুক্ত হয়ে যায়। এমন যুক্তি অবশ্য অকাট্য। কিন্তু সব সময় নিখুঁতভাবে গরম পানি দিয়ে জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব নয়। সে জন্য শিশুকে যদি অতিরিক্ত কোনো দুধ খাওয়াতেই হয়, তবে বাটি বা কাপে দুধ নিয়ে চামচ দিয়ে খাওয়ান। এগুলো সহজে জীবাণুমুক্ত করা যায়। কিন্তু বোতল জীবাণুমুক্ত করা কঠিন।
দুধ দেওয়ার সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া উচিত কি না?
জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বুকের দুধের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। সে জন্য স্তন্যদানের সময় এ ধরনের বড়ি খাওয়া উচিত নয়। জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য এ সময় বিকল্প পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে। সে জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মনে রাখা ভালো, শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে কোনো দ্বিধা করা যাবে না। যদি এ বিষয়ে মায়ের মনে কোনো প্রশ্ন তৈরি হয় তা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে। নিজে নিজে বা অন্য কারও কথা শুনে শিশুকে দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা বা অন্য কিছু করা যাবে না।
লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ, মেডিসিন স্পেশালিস্ট ও এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট সিএমএইচ, ঢাকা
স্তন্যদান: খানিক বয়ান
মায়ের বুকের দুধ শিশুদের জন্য প্রকৃতির পক্ষ থেকে বিস্ময়কর এক উপহার। শিশুকে বুকের দুধ পানের বিষয়ে সবারই প্রাথমিক ধারণা থাকা উচিত।
শিশু যথেষ্ট পরিমাণ বুকের দুধ পাচ্ছে কি না, কীভাবে বুঝব?
অনেক মাই দুশ্চিন্তায় থাকেন এই ভেবে যে শিশুটি বুঝি পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে না। এমন দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। এমন চিন্তা মাথায় এলে শিশুকে ওজন করান। সপ্তাহের শেষে ওজন যদি কাঙ্ক্ষিত মানে বাড়তে থাকে, তাহলে ঘাবড়ানোর দরকার নেই। মনে রাখতে হবে, কাঙ্ক্ষিত মানে ওজন বাড়া মানেই আপনার শিশু পর্যাপ্ত দুধ পাচ্ছে।
শিশুকে কি রাতেও দুধ খাওয়াতে হবে?
রাতের বেলায় ক্ষুধার কারণে শিশুরা জেগে ওঠে। প্রথম কয়েক সপ্তাহ তারা রাতের বেলায় ঘন ঘন দুধ পান করে। ঘুমের ভেতর মায়ের হাত কিংবা দেহের চাপ শিশুর ওপর লাগতে পারে। এতে খুব অসুবিধা নেই। শিশু মায়ের স্পর্শ, উষ্ণতা, ঘ্রাণ এগুলো দারুণভাবে উপভোগ করে। অনেক সময় শিশু ঘুমানোর আগেই মা ঘুমিয়ে পড়েন। এমনও দেখা গেছে, শিশুটি রাত জেগে মায়ের ঘুম না ভাঙিয়ে দুধ খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়েছে।
আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালন করা হয়। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান শিশুকে মায়ের দুধ পানের বিষয়টিকে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। এটি মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
কত বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে?
পুরো দুই বছর। তবে চার বা পাঁচ মাস বয়স থেকে শিশুকে বুকের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য পারিবারিক খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। পাঁচ মাস বয়সের পর শুধু মায়ের বুকের দুধে শিশুর পুষ্টির পুরো চাহিদা মেটে না। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বুকের দুধ পারিবারিক অন্যান্য খাবারের উৎকর্ষ অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। সে জন্য অন্যান্য খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি অবশ্যই শিশুকে বুকের দুধ পান করাতে হবে।
কখন দুধ বন্ধ করতে হবে?
চার-পাঁচ মাস বয়স থেকে ধীরে ধীরে বুকের দুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। এ সময় থেকে শিশুকে ফলের রস, সুজি, পায়েস, বিশেষ ধরনের খিচুড়ি, ডিম ইত্যাদি খাবার আস্তে-ধীরে খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে। তড়িঘড়ি করে বুকের দুধ ছাড়ানো একেবারে ঠিক নয়।
মা গর্ভবতী হয়ে পড়লে কি বুকের দুধ বন্ধ করতে হবে?
এমনটি করার কোনো প্রয়োজন নেই। গর্ভকালে বুকের দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। কিন্তু দুধের গুণগত মানে কোনো ঘাটতি দেখা দেবে না; কিংবা বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে গর্ভের কোনো ক্ষতি হয় না। সে জন্য গর্ভবতী মায়েরা নিশ্চিন্তে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন। তবে বুকের দুধ খাওয়াতে হলে অবশ্যই গর্ভবতীদের অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তবে শিশু বুকের দুধ খাওয়ার সময় সন্তান নেবেন কি না, সেটা বিবেচনা করতে পারেন। ঘন ঘন সন্তান নেওয়া মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, কখনো কখনো মারাত্মক।
কর্মজীবী মায়েরা শিশুদের ব্যাপারে কী করবেন?
যদি মা অল্প সময়ের জন্য বাইরে যান, তবে বেরোনোর ঠিক আগের মুহূর্তে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াবেন। আর যদি বেশি সময়ের জন্য বাইরে বের হতে হয়, তবে পারলে শিশুকে সঙ্গে নিয়ে বেরোনো ভালো। মনে রাখা দরকার, যেকোনো জায়গায় শিশুকে বুকের দুধ পান করানো যায়। শিশুকে যদি সঙ্গে নেওয়া সম্ভব না হয়, তবে এমন কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছে রেখে যাওয়া দরকার, যিনি শিশুকে খাওয়াতে পারবেন। আর যদি অন্য কোনো স্তন্যদাত্রী পাওয়া যায়, তবে তাঁর কাছে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য রাখা উত্তম। নতুবা মায়ের শেখানো পদ্ধতিতে দাদি বা নানি অথবা অন্য কেউ শিশুকে খাবার তৈরি করে দিতে পারেন। তা ছাড়া দেশে প্রসূতি মায়েদের ক্ষেত্রে ছুটি নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
মাঝে মাঝে বোতলে করে কি দুধ দেওয়া উচিত?
মোটেও না। বোতলের ভেতর জীবাণু থাকা অস্বাভাবিক নয়। বোতলে করে দুধ কিংবা পানি দেওয়া বিপজ্জনক। আপনার বাসায় যদি শিশুকে খাওয়ানোর বোতল থাকে, তবে সেটি ব্যবহার বন্ধ করুন। অনেকেই বলেন, গরম পানি আর সাবান মিশিয়ে বোতল ধুয়ে ফেললে সেটি জীবাণুমুক্ত হয়ে যায়। এমন যুক্তি অবশ্য অকাট্য। কিন্তু সব সময় নিখুঁতভাবে গরম পানি দিয়ে জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব নয়। সে জন্য শিশুকে যদি অতিরিক্ত কোনো দুধ খাওয়াতেই হয়, তবে বাটি বা কাপে দুধ নিয়ে চামচ দিয়ে খাওয়ান। এগুলো সহজে জীবাণুমুক্ত করা যায়। কিন্তু বোতল জীবাণুমুক্ত করা কঠিন।
দুধ দেওয়ার সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খাওয়া উচিত কি না?
জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বুকের দুধের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। সে জন্য স্তন্যদানের সময় এ ধরনের বড়ি খাওয়া উচিত নয়। জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য এ সময় বিকল্প পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে। সে জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মনে রাখা ভালো, শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে কোনো দ্বিধা করা যাবে না। যদি এ বিষয়ে মায়ের মনে কোনো প্রশ্ন তৈরি হয় তা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে। নিজে নিজে বা অন্য কারও কথা শুনে শিশুকে দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা বা অন্য কিছু করা যাবে না।
লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ, মেডিসিন স্পেশালিস্ট ও এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট সিএমএইচ, ঢাকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪