ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশুসহ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। জেলা হাসপাতালে প্রতিদিন শিশুসহ ৬০-৭০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছেন। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যার চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বেশি রোগী ভর্তি করা হয়েছে। ফলে ওয়ার্ডের ভেতরে ও বাইরের মেঝেতে চাটাই ফেলে ভর্তি হওয়া রোগীদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে বলে জানা গেছে।
গতকাল বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা ২৫টি। কিন্তু গত কয়েক দিন এ ওয়ার্ডে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের শয্যা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। গতকাল সকালে ৯৬ জন ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি হয়েছেন। একই সময় এর আগের দিনের ১৪ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ ছাড়া গত মঙ্গলবার ডায়রিয়া আক্রান্ত ১০৪ জন রোগী ভর্তি ছিল। এর মধ্যে শিশু ছিল ৯০ জন ও প্রাপ্তবয়স্ক রোগী ১৪ জন।
হাসপাতালে আসা রোগীর স্বজনেরা জানান, বমির পাশাপাশি পাতলা পায়খানা হওয়ায় তাঁরা রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক এসব রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করানোর পরামর্শ দেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজ বলেন, ‘জরুরি বিভাগে প্রতিদিন ৩ শিফটে ৩ জন চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। কয়েক দিন ধরে জরুরি বিভাগে প্রতিদিন ৬০-৭০ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। অনেকেই আবার চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। আমরা রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করাচ্ছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ড. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে আমাদের হাসপাতালে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা বেশি থাকে। এ সময় নদী-খালের পানি প্রায় শুকিয়ে যায়। গ্রামের অনেক মানুষ এ পানিতে গোসলসহ আনুষঙ্গিক কাজ করেন। ফলে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে অধিকাংশ মানুষ। তাই আমাদের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বরাদ্দ সিটের চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বেশি রোগী ভর্তি আছে।’
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ বলেন, শুধু জেলা সদর হাসপাতালেই নয়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোয় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি। হাসপাতালগুলোয় পর্যাপ্ত ওষুধ মজুত আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশুসহ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। জেলা হাসপাতালে প্রতিদিন শিশুসহ ৬০-৭০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছেন। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যার চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বেশি রোগী ভর্তি করা হয়েছে। ফলে ওয়ার্ডের ভেতরে ও বাইরের মেঝেতে চাটাই ফেলে ভর্তি হওয়া রোগীদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে বলে জানা গেছে।
গতকাল বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা ২৫টি। কিন্তু গত কয়েক দিন এ ওয়ার্ডে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের শয্যা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। গতকাল সকালে ৯৬ জন ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি হয়েছেন। একই সময় এর আগের দিনের ১৪ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ ছাড়া গত মঙ্গলবার ডায়রিয়া আক্রান্ত ১০৪ জন রোগী ভর্তি ছিল। এর মধ্যে শিশু ছিল ৯০ জন ও প্রাপ্তবয়স্ক রোগী ১৪ জন।
হাসপাতালে আসা রোগীর স্বজনেরা জানান, বমির পাশাপাশি পাতলা পায়খানা হওয়ায় তাঁরা রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক এসব রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করানোর পরামর্শ দেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজ বলেন, ‘জরুরি বিভাগে প্রতিদিন ৩ শিফটে ৩ জন চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। কয়েক দিন ধরে জরুরি বিভাগে প্রতিদিন ৬০-৭০ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। অনেকেই আবার চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। আমরা রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করাচ্ছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ড. মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে আমাদের হাসপাতালে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা বেশি থাকে। এ সময় নদী-খালের পানি প্রায় শুকিয়ে যায়। গ্রামের অনেক মানুষ এ পানিতে গোসলসহ আনুষঙ্গিক কাজ করেন। ফলে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে অধিকাংশ মানুষ। তাই আমাদের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বরাদ্দ সিটের চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বেশি রোগী ভর্তি আছে।’
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ বলেন, শুধু জেলা সদর হাসপাতালেই নয়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোয় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি। হাসপাতালগুলোয় পর্যাপ্ত ওষুধ মজুত আছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫