কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
প্রতিবছর ১ জানুয়ারি নতুন বইয়ের সুবাস নিয়ে আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে নতুন বছরের শিক্ষাজীবন শুরু করে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। তবে এ বছর সারা দেশের ন্যায় কুলাউড়ায় প্রাথমিকের ৩০ সহস্রাধিক শিশুশিক্ষার্থীর বই পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো বই উপজেলা শিক্ষা অফিস-সংশ্লিষ্টদের কাছে এখনো আসেনি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন ও এনজিও শিখনসহ প্রাথমিক স্তর পর্যায়ে ৪১৬টি বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড উপজেলা শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে বিনা মূল্যে শিক্ষার্থীদের বই প্রদান করে। প্রাথমিক স্তরের তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ২ লাখ ৮ হাজার ৫৪৯ কপি বই এসেছে উপজেলা শিক্ষা অফিসে।
চাহিদা অনুযায়ী প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ৯০ হাজার কপি বই এখনো আসেনি। অথচ এসব শ্রেণির ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর জন্য ৯০ হাজার বইয়ের তালিকা দেওয়া হয়।
উপজেলার কয়েকটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরা জানান, প্রতিবছর ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে উৎসবের মাধ্যমে বই তুলে দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ১৫ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে বই পেয়ে যাওয়ার কথা। এ বছর প্রায় শেষ। কিন্তু এখনো কোনো বই পাওয়া যায়নি। চাহিদা অনুযায়ী প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বই এখনো কর্তৃপক্ষের হাতে এসে পৌঁছায়নি।
এদিকে ডিসেম্বর মাসের ৩০ তারিখ সব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এরপর বইগুলো বিতরণ করতে হবে। তাই নির্দিষ্ট সময়ে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া যাবে কি না এ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়ের হোসেন ভূঞা বলেন, ‘তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ২ লাখের অধিক বই আমাদের হাতে এসেছে। প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাহিদা অনুযায়ী ৯০ হাজার বই বাকি রয়েছে। ছাপাখানার দরপত্র-সংক্রান্ত জটিলতায় নির্দিষ্ট সময়ে ওই ৯০ হাজার বই এখনো পাইনি।’
এই শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি নিজে ছাপাখানার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করেছি। তাঁরা ২৯ ডিসেম্বর বাকি বই আমাদের কাছে পৌঁছাবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন। বইগুলো পেয়ে গেলে একসঙ্গে ৩০ তারিখে সব বিদ্যালয়ে বই পাঠানো হবে।’
প্রতিবছর ১ জানুয়ারি নতুন বইয়ের সুবাস নিয়ে আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে নতুন বছরের শিক্ষাজীবন শুরু করে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। তবে এ বছর সারা দেশের ন্যায় কুলাউড়ায় প্রাথমিকের ৩০ সহস্রাধিক শিশুশিক্ষার্থীর বই পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো বই উপজেলা শিক্ষা অফিস-সংশ্লিষ্টদের কাছে এখনো আসেনি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন ও এনজিও শিখনসহ প্রাথমিক স্তর পর্যায়ে ৪১৬টি বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড উপজেলা শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে বিনা মূল্যে শিক্ষার্থীদের বই প্রদান করে। প্রাথমিক স্তরের তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ২ লাখ ৮ হাজার ৫৪৯ কপি বই এসেছে উপজেলা শিক্ষা অফিসে।
চাহিদা অনুযায়ী প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ৯০ হাজার কপি বই এখনো আসেনি। অথচ এসব শ্রেণির ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর জন্য ৯০ হাজার বইয়ের তালিকা দেওয়া হয়।
উপজেলার কয়েকটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরা জানান, প্রতিবছর ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে উৎসবের মাধ্যমে বই তুলে দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ১৫ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে বই পেয়ে যাওয়ার কথা। এ বছর প্রায় শেষ। কিন্তু এখনো কোনো বই পাওয়া যায়নি। চাহিদা অনুযায়ী প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বই এখনো কর্তৃপক্ষের হাতে এসে পৌঁছায়নি।
এদিকে ডিসেম্বর মাসের ৩০ তারিখ সব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে বই তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এরপর বইগুলো বিতরণ করতে হবে। তাই নির্দিষ্ট সময়ে সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া যাবে কি না এ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়ের হোসেন ভূঞা বলেন, ‘তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ২ লাখের অধিক বই আমাদের হাতে এসেছে। প্রাক-প্রাথমিকসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাহিদা অনুযায়ী ৯০ হাজার বই বাকি রয়েছে। ছাপাখানার দরপত্র-সংক্রান্ত জটিলতায় নির্দিষ্ট সময়ে ওই ৯০ হাজার বই এখনো পাইনি।’
এই শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমি নিজে ছাপাখানার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করেছি। তাঁরা ২৯ ডিসেম্বর বাকি বই আমাদের কাছে পৌঁছাবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন। বইগুলো পেয়ে গেলে একসঙ্গে ৩০ তারিখে সব বিদ্যালয়ে বই পাঠানো হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪