নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন। গতকাল শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় না। তাই জোর দাবি জানাচ্ছি আগামী নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে হোক। নির্বাচনের লক্ষ্যেই বলছি, দলনিরপেক্ষ সরকার হলে অন্তত আশা করা যায়, একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন আমরা পেতে পারি।’
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে কামাল হোসেন বলেন, ‘প্রয়োজন হলে, জনগণের দাবি উঠলে তো করতেই হবে।’
সরকার নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মেনে না নিলে কী হবে— এমন প্রশ্নে প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, ‘দেশে সংকট সৃষ্টি হবে, তারপর আন্দোলনের দাবি উঠবে। দেশের মানুষ যদি বিক্ষুব্ধ হয় তাহলে জোরদার আন্দোলন হবে।’
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ৬
ইলেকশন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে আইন করে করা উচিত জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, আইন করে করলে ভালো হয়। সার্চ কমিটিতে নিরপেক্ষ লোক না থাকলে সার্চ কমিটিও নিরপেক্ষ হয় না।
আইন করেও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘কিছুটা সম্ভব হবে, কেননা একেবারে আইন অমান্য করে সবকিছু করতে যাবে সেটা বিশ্বাস করি না কিন্তু তা-ও যদি আইনকে অমান্য করা হয়, তাহলে ঠিক করে করা যাবে না। উদ্দেশ্য সৎ হতে হয়।’
ঐক্যফ্রন্ট আবারও জোট হিসেবে সক্রিয় হবে কি না, এমন প্রশ্নে কামাল হোসেন বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমরা বসব, আলোচনা করব। ঐক্যফ্রন্টের ওই অর্থে অস্তিত্ব নেই। কিন্তু নতুনভাবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা অবশ্যই আছে।’
ডিজেলের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে ড. কামাল বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়ানোর অজুহাতে যানবাহনের ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরিবহন ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা অনুচিত হয়েছে। ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ার কথা না।’
এ ছাড়া কামাল হোসেন আরও জানিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বরের ৪ তারিখে অনুষ্ঠেয় গণফোরামের সম্মেলন আপাতত মুলতবি করা হচ্ছে। জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে সম্মেলনের আয়োজন করবে সংগঠনটি।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন। গতকাল শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় না। তাই জোর দাবি জানাচ্ছি আগামী নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে হোক। নির্বাচনের লক্ষ্যেই বলছি, দলনিরপেক্ষ সরকার হলে অন্তত আশা করা যায়, একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন আমরা পেতে পারি।’
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে—এমন প্রশ্নের উত্তরে কামাল হোসেন বলেন, ‘প্রয়োজন হলে, জনগণের দাবি উঠলে তো করতেই হবে।’
সরকার নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মেনে না নিলে কী হবে— এমন প্রশ্নে প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, ‘দেশে সংকট সৃষ্টি হবে, তারপর আন্দোলনের দাবি উঠবে। দেশের মানুষ যদি বিক্ষুব্ধ হয় তাহলে জোরদার আন্দোলন হবে।’
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ৬
ইলেকশন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে আইন করে করা উচিত জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, আইন করে করলে ভালো হয়। সার্চ কমিটিতে নিরপেক্ষ লোক না থাকলে সার্চ কমিটিও নিরপেক্ষ হয় না।
আইন করেও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘কিছুটা সম্ভব হবে, কেননা একেবারে আইন অমান্য করে সবকিছু করতে যাবে সেটা বিশ্বাস করি না কিন্তু তা-ও যদি আইনকে অমান্য করা হয়, তাহলে ঠিক করে করা যাবে না। উদ্দেশ্য সৎ হতে হয়।’
ঐক্যফ্রন্ট আবারও জোট হিসেবে সক্রিয় হবে কি না, এমন প্রশ্নে কামাল হোসেন বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমরা বসব, আলোচনা করব। ঐক্যফ্রন্টের ওই অর্থে অস্তিত্ব নেই। কিন্তু নতুনভাবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা অবশ্যই আছে।’
ডিজেলের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে ড. কামাল বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়ানোর অজুহাতে যানবাহনের ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরিবহন ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা অনুচিত হয়েছে। ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ার কথা না।’
এ ছাড়া কামাল হোসেন আরও জানিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বরের ৪ তারিখে অনুষ্ঠেয় গণফোরামের সম্মেলন আপাতত মুলতবি করা হচ্ছে। জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে সম্মেলনের আয়োজন করবে সংগঠনটি।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫