তামিম আদনান, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের আরও ১০টি গ্রাম নতুন করে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮টিতে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দেওয়া তথ্যমতে, গত রোববার এ পানি প্রবাহিত হয়েছিল বিপৎসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে।
এদিকে কুষ্টিয়ার হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ১৪ দশমিক ২৫ মিটার। কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে বন্যা ও ভাঙনের শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে দৌলতপুর উপজেলার পদ্মাপারের আরও তিনটি ইউনিয়নের মানুষ। বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে দ্রুতই এসব এলাকা প্লাবিত হবে। উজানে পানি বৃদ্ধির ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে। ইতিমধ্যে পানিতে ডুবেছে উপজেলার রামকৃষ্ণপুর, চিলমারী, ফিলিপনগর ও মরিচা ইউনিয়নের পদ্মার চরের আবাদি জমি।
এ বিষয়ে চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত ১৮টি গ্রামের অন্তত ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী। প্রতিদিনই নদীতে পানি বাড়ছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে নতুন করে আরও গ্রাম পানিবন্দী হতে পারে।
কথা হয় চিলমারী আব্দুল জব্বার হাজী পাণ্ডব আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বোরহান উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর বিদ্যালয়ের তিন পাশে এখন বন্যার পানি। যে কারণে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি অনেক কমে গেছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে তাঁর বিদ্যালয়ের মাঠ প্লাবিত হয়ে যাবে।
বাজুমারা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার হারুনুর রশিদ জানান, তাঁর মাদ্রাসার মাঠে পানি চলে এসেছে। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। তবে তাঁর প্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু রয়েছে বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সর্দার মোহাম্মদ আবু সালেহ বলেন, ‘চিলমারী ইউনিয়নের তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা পানিবন্দী হয়েছে বলে আমরা খবর পেয়েছি। পানিবন্দী প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা তাঁদের বন্যা পরিস্থিতির চিত্রসহ লিখিতভাবে জানালে তা যাচাই করে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে কি না, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল জাব্বার জানিয়েছেন, উপজেলার পানিবন্দী এলাকায় সরকারি সহায়তা পাঠানো হয়েছে। কাল (বুধবার) তা বিতরণ করা হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের আরও ১০টি গ্রাম নতুন করে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮টিতে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দেওয়া তথ্যমতে, গত রোববার এ পানি প্রবাহিত হয়েছিল বিপৎসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে।
এদিকে কুষ্টিয়ার হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ১৪ দশমিক ২৫ মিটার। কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে বন্যা ও ভাঙনের শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে দৌলতপুর উপজেলার পদ্মাপারের আরও তিনটি ইউনিয়নের মানুষ। বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে দ্রুতই এসব এলাকা প্লাবিত হবে। উজানে পানি বৃদ্ধির ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে। ইতিমধ্যে পানিতে ডুবেছে উপজেলার রামকৃষ্ণপুর, চিলমারী, ফিলিপনগর ও মরিচা ইউনিয়নের পদ্মার চরের আবাদি জমি।
এ বিষয়ে চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত ১৮টি গ্রামের অন্তত ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী। প্রতিদিনই নদীতে পানি বাড়ছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে নতুন করে আরও গ্রাম পানিবন্দী হতে পারে।
কথা হয় চিলমারী আব্দুল জব্বার হাজী পাণ্ডব আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বোরহান উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর বিদ্যালয়ের তিন পাশে এখন বন্যার পানি। যে কারণে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি অনেক কমে গেছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে তাঁর বিদ্যালয়ের মাঠ প্লাবিত হয়ে যাবে।
বাজুমারা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার হারুনুর রশিদ জানান, তাঁর মাদ্রাসার মাঠে পানি চলে এসেছে। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। তবে তাঁর প্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু রয়েছে বলে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সর্দার মোহাম্মদ আবু সালেহ বলেন, ‘চিলমারী ইউনিয়নের তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও একটি মাদ্রাসা পানিবন্দী হয়েছে বলে আমরা খবর পেয়েছি। পানিবন্দী প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা তাঁদের বন্যা পরিস্থিতির চিত্রসহ লিখিতভাবে জানালে তা যাচাই করে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে কি না, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল জাব্বার জানিয়েছেন, উপজেলার পানিবন্দী এলাকায় সরকারি সহায়তা পাঠানো হয়েছে। কাল (বুধবার) তা বিতরণ করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪