কুমিল্লা প্রতিনিধি
জেলা শহরে দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। পাশাপাশি উপজেলাগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৮ জন। তবে ১ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২২ দিনে জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৩ জন।
সব মিলে চলতি বছরের ৯ মাসে জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭১ জন।
সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলার ছয়জন, সদর দক্ষিণে তিন, বুড়িচংয়ে এক, ব্রাহ্মণপাড়ায় দুই, চান্দিনায় দুই, চৌদ্দগ্রামে আট, নাঙ্গলকোটে পাঁচ, লালমাইয়ে এক, দেবিদ্বারে দুই, বরুড়ায় নয়, দাউদকান্দিতে দুই, মনোহরগঞ্জে তিন, লাকসামে দুই, মুরাদনগরে দুই ও হোমনায় পাঁচজন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২২ সেপ্টেম্বর ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন চারজন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে পাঁচজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা নিতে এসেছেন বরুড়া উপজেলার বাতাইছড়ি এলাকার রিয়াজ উদ্দিন। তিনি চট্টগ্রামের একটি প্যারামেডিকেল কলেজের ফাইনাল বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম থেকে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লায় চলে এসেছেন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন লাকসাম উপজেলার আজগরার বাসিন্দা মো. মাসুক মিয়া। তিনি পেশায় সবজি ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, দোকানে বেচাকেনার সময় হয়তো তিনি আক্রান্ত হয়েছেন।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. সৌমেন রায় বলেন, এখন করোনা ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব চলছে। কেউ যদি একসঙ্গে দুটিতে আক্রান্ত হয়, তাহলে পরিস্থিতি কঠিন হবে। এ দুটি রোগ এক অপরের বিপরীত মাত্রার।
করোনা আক্রান্ত হলে শরীরে রক্ত জমাট হয়ে যায়। তখন রক্ত তরল করার জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। আর ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্ত পাতলা হয়ে যায়।
তখন রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধ দেওয়া হয়। একসঙ্গে দুটো হলে জীবন বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশা দিনের বেলায় কামড়ায়। তাই এতে শিশুদের ঝুঁকি বেশি থাকে। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে সবাইকে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার উৎসস্থল ধ্বংস করতে হবে।
জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন বলেন, জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে।
মশকনিধন কার্যক্রম জোরদার করার জন্য সিটি মেয়রসহ বিভিন্ন উপজেলা চেয়ারম্যানকে অবহিত করা হয়েছে। এ ছাড়া ডেঙ্গু চিকিৎসার বিষয়ে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বিশেষ তদারকি করছে।
জেলা শহরে দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। পাশাপাশি উপজেলাগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৮ জন। তবে ১ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২২ দিনে জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৩ জন।
সব মিলে চলতি বছরের ৯ মাসে জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭১ জন।
সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলার ছয়জন, সদর দক্ষিণে তিন, বুড়িচংয়ে এক, ব্রাহ্মণপাড়ায় দুই, চান্দিনায় দুই, চৌদ্দগ্রামে আট, নাঙ্গলকোটে পাঁচ, লালমাইয়ে এক, দেবিদ্বারে দুই, বরুড়ায় নয়, দাউদকান্দিতে দুই, মনোহরগঞ্জে তিন, লাকসামে দুই, মুরাদনগরে দুই ও হোমনায় পাঁচজন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২২ সেপ্টেম্বর ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন চারজন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে পাঁচজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা নিতে এসেছেন বরুড়া উপজেলার বাতাইছড়ি এলাকার রিয়াজ উদ্দিন। তিনি চট্টগ্রামের একটি প্যারামেডিকেল কলেজের ফাইনাল বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম থেকে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লায় চলে এসেছেন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন লাকসাম উপজেলার আজগরার বাসিন্দা মো. মাসুক মিয়া। তিনি পেশায় সবজি ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, দোকানে বেচাকেনার সময় হয়তো তিনি আক্রান্ত হয়েছেন।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. সৌমেন রায় বলেন, এখন করোনা ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব চলছে। কেউ যদি একসঙ্গে দুটিতে আক্রান্ত হয়, তাহলে পরিস্থিতি কঠিন হবে। এ দুটি রোগ এক অপরের বিপরীত মাত্রার।
করোনা আক্রান্ত হলে শরীরে রক্ত জমাট হয়ে যায়। তখন রক্ত তরল করার জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। আর ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্ত পাতলা হয়ে যায়।
তখন রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধ দেওয়া হয়। একসঙ্গে দুটো হলে জীবন বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশা দিনের বেলায় কামড়ায়। তাই এতে শিশুদের ঝুঁকি বেশি থাকে। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে সবাইকে আরও বেশি সচেতন হতে হবে। ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার উৎসস্থল ধ্বংস করতে হবে।
জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসাইন বলেন, জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে।
মশকনিধন কার্যক্রম জোরদার করার জন্য সিটি মেয়রসহ বিভিন্ন উপজেলা চেয়ারম্যানকে অবহিত করা হয়েছে। এ ছাড়া ডেঙ্গু চিকিৎসার বিষয়ে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বিশেষ তদারকি করছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫