জামালপুর প্রতিনিধি
সারা দেশের মতো জামালপুরেও বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে চাল, মাছ, শাক সবজিসহ প্রায় সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। সব কিছুই সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার প্রায় বাইরে চলে যাচ্ছে। এতে বেকায়দায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত।
সাধারণ ক্রেতারা জানিয়েছেন, সবকিছুর দাম বাড়ায় আয়ের চেয়ে এখন ব্যয় বেশি। ব্যয় বেশি হওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। আর নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বেকায়দায়। বাজার মনিটরিংয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় ক্রেতারা।
তবে উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, বাজার মনিটরিং করতে কমিটি আছে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে।
জামালপুর শহরের দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজার, স্টেশন বাজার, বানিয়াবাজার, ফৌজদারি মোড় বাজার, বটতলা বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজারে চাল, মাছ এবং সবজি বাজারে মাছের বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে শিং, চিড়িং, রুই, কাতলা, মাছ এক সপ্তাহে প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৩০ থেকে ৫০ টাকা। শিং মাছ গত সপ্তাহে ছিল ৩০০ টাকা কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা কেজি। পুকুরে চাষ করা চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজি। আর নদীর চিংড়ি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি। বোয়াল মাছ ১০ কেজির উপড়ে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি। ছোট বোয়াল ৭০০ টাকা কেজি। কাতলা রুই ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি। তেলাপিয়া প্রতিকেজি ১৫০ টাকা। সবজি বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। পেঁয়াজের দাম প্রতিকেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
গত সপ্তাহে পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা কেজি। বর্তমান বাজার ৫০ টাকা। বেগুন গত সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। সিম ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি প্রতিকেজিতে দাম বেড়েছে ১০ টাকা। ৩০ টাকার ফুলকপি ৪০ টাকা। বাজারে আসা সাধারণ মানুষ বলছেন, বাড়িতে থেকে যে বাজেট নিয়ে বাজারে আসছি সেই বাজেটে কোনো কিছুতেই মিলছে না। অনেকেই সপ্তাহে একদিন বাজারে আসেন।
গত সপ্তাহের বাজার দাম নিয়ে এসে তাদের বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সরকারের উচিত বাজার নিয়ন্ত্রণ করা। বাজার স্থিতিশীল না করা হলে সামনের রমজানে মানুষের দ্রব্যমূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। আলী আকবর বলেন, শুধু মাছ সবজি না এমন কোনো পণ্য নেই যেটার দাম বাড়েনি। চিনি গত সপ্তাহে ছিল ৮০ টাকা কেজি এখন নিতে এসে দেখি ৯০ টাকা টাকা কেজি। শিশু খাদ্যের নামও নাকালের বাইরে। এভাবে স্বল্প বেতনে চাকরি করে সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
মোতালেব হোসেন বলেন, সয়াবিন তেলের দাম বেড়ে গেছে। খোলা সয়াবিন কেজিতে বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। ১৬০ টাকা কেজির সয়াবিন বাজারে ১৭৫ টাকা কেজি। সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতিতে ৩ থেকে ৫ টাকা। মাছ ব্যবসায়ী নাছির বলেন, বাজারে মাছ কম আসায় কিছুটা বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। যার কারণে দাম একটু বেশি। দেশি মাছ তো পাওয়াই যায় না।
সবজি ব্যবসায়ী লিটন বলেন, বাজারে শীতকালীন সবজি কম আমদানি হচ্ছে। তাই দাম বেড়েছে সব ধরনের সবজির। আব্দুল করিম বলেন, বাজারের নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ ফুসে উঠছে।
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিটুস চিরাণ লরেন্স বলেছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং কমিটি আছে। তাদের বাজার মনিটংয়ের নির্দেশনা দেওয়া আছে। তবে রমজান উপলক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো নির্দেশনা এখনো পাইনি বলে তিনি জানান। নির্দেশনা পেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন।
সারা দেশের মতো জামালপুরেও বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে চাল, মাছ, শাক সবজিসহ প্রায় সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। সব কিছুই সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার প্রায় বাইরে চলে যাচ্ছে। এতে বেকায়দায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত।
সাধারণ ক্রেতারা জানিয়েছেন, সবকিছুর দাম বাড়ায় আয়ের চেয়ে এখন ব্যয় বেশি। ব্যয় বেশি হওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। আর নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বেকায়দায়। বাজার মনিটরিংয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় ক্রেতারা।
তবে উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, বাজার মনিটরিং করতে কমিটি আছে। তারা বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে।
জামালপুর শহরের দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজার, স্টেশন বাজার, বানিয়াবাজার, ফৌজদারি মোড় বাজার, বটতলা বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। দৈনিক আনন্দগঞ্জ বাজারে চাল, মাছ এবং সবজি বাজারে মাছের বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে শিং, চিড়িং, রুই, কাতলা, মাছ এক সপ্তাহে প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৩০ থেকে ৫০ টাকা। শিং মাছ গত সপ্তাহে ছিল ৩০০ টাকা কেজি এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা কেজি। পুকুরে চাষ করা চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজি। আর নদীর চিংড়ি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি। বোয়াল মাছ ১০ কেজির উপড়ে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি। ছোট বোয়াল ৭০০ টাকা কেজি। কাতলা রুই ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি। তেলাপিয়া প্রতিকেজি ১৫০ টাকা। সবজি বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। পেঁয়াজের দাম প্রতিকেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
গত সপ্তাহে পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা কেজি। বর্তমান বাজার ৫০ টাকা। বেগুন গত সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। সিম ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি প্রতিকেজিতে দাম বেড়েছে ১০ টাকা। ৩০ টাকার ফুলকপি ৪০ টাকা। বাজারে আসা সাধারণ মানুষ বলছেন, বাড়িতে থেকে যে বাজেট নিয়ে বাজারে আসছি সেই বাজেটে কোনো কিছুতেই মিলছে না। অনেকেই সপ্তাহে একদিন বাজারে আসেন।
গত সপ্তাহের বাজার দাম নিয়ে এসে তাদের বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সরকারের উচিত বাজার নিয়ন্ত্রণ করা। বাজার স্থিতিশীল না করা হলে সামনের রমজানে মানুষের দ্রব্যমূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। আলী আকবর বলেন, শুধু মাছ সবজি না এমন কোনো পণ্য নেই যেটার দাম বাড়েনি। চিনি গত সপ্তাহে ছিল ৮০ টাকা কেজি এখন নিতে এসে দেখি ৯০ টাকা টাকা কেজি। শিশু খাদ্যের নামও নাকালের বাইরে। এভাবে স্বল্প বেতনে চাকরি করে সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
মোতালেব হোসেন বলেন, সয়াবিন তেলের দাম বেড়ে গেছে। খোলা সয়াবিন কেজিতে বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। ১৬০ টাকা কেজির সয়াবিন বাজারে ১৭৫ টাকা কেজি। সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতিতে ৩ থেকে ৫ টাকা। মাছ ব্যবসায়ী নাছির বলেন, বাজারে মাছ কম আসায় কিছুটা বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। যার কারণে দাম একটু বেশি। দেশি মাছ তো পাওয়াই যায় না।
সবজি ব্যবসায়ী লিটন বলেন, বাজারে শীতকালীন সবজি কম আমদানি হচ্ছে। তাই দাম বেড়েছে সব ধরনের সবজির। আব্দুল করিম বলেন, বাজারের নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ ফুসে উঠছে।
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিটুস চিরাণ লরেন্স বলেছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং কমিটি আছে। তাদের বাজার মনিটংয়ের নির্দেশনা দেওয়া আছে। তবে রমজান উপলক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো নির্দেশনা এখনো পাইনি বলে তিনি জানান। নির্দেশনা পেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪