ঢাকা: তীব্র দাবদাহে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তায় পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার প্রশাসন। সম্ভাব্য বিদ্যুৎ বিপর্যয় সামলাতে এখনই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে রাজ্য প্রশাসন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিপজ্জনক উচ্চ তাপমাত্রার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। অ্যারিজোনা, ক্যালিফোর্নিয়া এবং নেভাদা ও উটাহর দক্ষিণাঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকায় অতি উচ্চ তাপমাত্রার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে অবস্থান করতে এবং বাইরে রোদের মধ্যে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়া সরকার পিক আওয়ারের সময়গুলোতে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। কারণ আগামী রোববার পর্যন্ত তাপমাত্রা ৩৭–৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসোম বলেছেন, শনিবার পর্যন্ত জরুরি অবস্থা কার্যকর থাকবে। বিদ্যুতের ওপর অবকাঠামোগত চাপ কমিয়ে আনা এবং সরবরাহ সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে ফার্নেস ক্রিক ভিজিটর সেন্টারের একটি থার্মোমিটারে গতকাল বৃহস্পতিবার ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা দেখা গেছে। ডেথ ভ্যালিকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রার অঞ্চল বলে বিবেচনা করা হয়।
সান ফ্রান্সিসকো বে এলাকায় উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। সেখানে সরকার বেশ কয়েকটি শহরে শীতল কেন্দ্র স্থাপন করেছে। অ্যারিজোনার ফিনিক্সে বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছায়। লাস ভেগাসে টানা তৃতীয় দিনের মতো তাপমাত্রা ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ডেনভারে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির রয়েছে।
প্রায় ৫ কোটি মানুষের বসতি দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকা জুড়ে অতিরিক্ত তাপমাত্রার বিষয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে সৃষ্ট উচ্চ-চাপ এই তাপপ্রবাহের সৃষ্টি করেছে। এর এক সপ্তাহ পরেই উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল শুরু হতে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতি একটি ভয়ানক খরার পূর্বাভাস দিচ্ছে। এরই মধ্যে নদী এবং জলাধার শুকিয়ে গেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলের অঙ্গরাজ্যগুলোতে সামনে এমন ঘটনা ঘন ঘন ঘটবে।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জলবায়ু ও আগুন বিষয়ক বিশেষজ্ঞ পার্ক উইলিয়ামসের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমের উপকূল অঞ্চলে তাপপ্রবাহগুলো আরও ভয়ানক রূপ নিচ্ছে। কারণ এ অঞ্চলের মাটি খুব শুষ্ক। গ্রীষ্মকাল শেষের আগে দুটি, তিন, চার বা পাঁচটি তাপ প্রবাহ দেখা যেতে পারে।
ঢাকা: তীব্র দাবদাহে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তায় পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার প্রশাসন। সম্ভাব্য বিদ্যুৎ বিপর্যয় সামলাতে এখনই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে রাজ্য প্রশাসন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিপজ্জনক উচ্চ তাপমাত্রার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। অ্যারিজোনা, ক্যালিফোর্নিয়া এবং নেভাদা ও উটাহর দক্ষিণাঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকায় অতি উচ্চ তাপমাত্রার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে অবস্থান করতে এবং বাইরে রোদের মধ্যে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়া সরকার পিক আওয়ারের সময়গুলোতে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। কারণ আগামী রোববার পর্যন্ত তাপমাত্রা ৩৭–৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসোম বলেছেন, শনিবার পর্যন্ত জরুরি অবস্থা কার্যকর থাকবে। বিদ্যুতের ওপর অবকাঠামোগত চাপ কমিয়ে আনা এবং সরবরাহ সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে ফার্নেস ক্রিক ভিজিটর সেন্টারের একটি থার্মোমিটারে গতকাল বৃহস্পতিবার ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা দেখা গেছে। ডেথ ভ্যালিকে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রার অঞ্চল বলে বিবেচনা করা হয়।
সান ফ্রান্সিসকো বে এলাকায় উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। সেখানে সরকার বেশ কয়েকটি শহরে শীতল কেন্দ্র স্থাপন করেছে। অ্যারিজোনার ফিনিক্সে বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছায়। লাস ভেগাসে টানা তৃতীয় দিনের মতো তাপমাত্রা ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ডেনভারে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির রয়েছে।
প্রায় ৫ কোটি মানুষের বসতি দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকা জুড়ে অতিরিক্ত তাপমাত্রার বিষয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে সৃষ্ট উচ্চ-চাপ এই তাপপ্রবাহের সৃষ্টি করেছে। এর এক সপ্তাহ পরেই উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল শুরু হতে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতি একটি ভয়ানক খরার পূর্বাভাস দিচ্ছে। এরই মধ্যে নদী এবং জলাধার শুকিয়ে গেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলের অঙ্গরাজ্যগুলোতে সামনে এমন ঘটনা ঘন ঘন ঘটবে।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জলবায়ু ও আগুন বিষয়ক বিশেষজ্ঞ পার্ক উইলিয়ামসের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমের উপকূল অঞ্চলে তাপপ্রবাহগুলো আরও ভয়ানক রূপ নিচ্ছে। কারণ এ অঞ্চলের মাটি খুব শুষ্ক। গ্রীষ্মকাল শেষের আগে দুটি, তিন, চার বা পাঁচটি তাপ প্রবাহ দেখা যেতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১৯ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে