নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খরা সংকট মোকাবিলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগগুলো বিশ্লেষণের আহ্বান জানিয়েছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম। আজ শনিবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় খরা সম্মেলন-২০২৩–এ আহ্বান জানান।
তিনি রবীন্দ্রনাথের সমাজচিন্তার প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরে বলেন, ‘১৯০৪ সালে ব্রিটিশ গভর্নমেন্টের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ ‘স্বদেশি সমাজ’ প্রবন্ধটি লিখেন। যেখানে ভারতবাসীর জলকষ্ট বিষয়টি উঠে আসে। আজ থেকে ১২৫ বছর আগেও খরা সমস্যায় আমরা ছিলাম, তা এই লেখায় প্রমাণ করে। রবীন্দ্রনাথ বীরভূমে ১৯২২,১৯২৬–এ প্রকট খরার কারণে কৃষি সমন্বয়ের আদলে সেচ সমন্বয় প্রথার সূচনা করেছিলেন। ৪৯৯টি সেচ প্রকল্পের উদ্যোগ গ্রহণ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।’
রবীন্দ্র উপাচার্য জানান, ‘১৯৬০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ১৯টি খরা হয়েছিল। এ ছাড়া বাংলাদেশ ১৯৫১,১৯৫৭, ১৯৬১,১৯৭২, ১৯৭৬,১৯৭৯, ১৯৮৯ এবং ১৯৯৭ সালে মারাত্মক খরার সম্মুখীন হয়েছিল। সুতরাং, আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষিতে জলবায়ু পরিবর্তন একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। প্রতিনিয়ত দেশটি জলবায়ুগত নানাবিধ সমস্যা মোকাবিলা করছে যার মধ্যে অন্যতম হলো খরা।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দুর্যোগপ্রবণ দেশ। প্রায় প্রতি বছরই, দেশে একাধিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় হয়, যেমন গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়, ঝড়বৃষ্টি, উপকূলীয় ক্ষয়, বন্যা এবং খরা, যার ফলে ব্যাপক জীবন ও সম্পদের ক্ষতি হয় এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে হুমকির মুখে ফেলে।
খরা সংকট মোকাবিলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগগুলো বিশ্লেষণের আহ্বান জানিয়েছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম। আজ শনিবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় খরা সম্মেলন-২০২৩–এ আহ্বান জানান।
তিনি রবীন্দ্রনাথের সমাজচিন্তার প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরে বলেন, ‘১৯০৪ সালে ব্রিটিশ গভর্নমেন্টের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ ‘স্বদেশি সমাজ’ প্রবন্ধটি লিখেন। যেখানে ভারতবাসীর জলকষ্ট বিষয়টি উঠে আসে। আজ থেকে ১২৫ বছর আগেও খরা সমস্যায় আমরা ছিলাম, তা এই লেখায় প্রমাণ করে। রবীন্দ্রনাথ বীরভূমে ১৯২২,১৯২৬–এ প্রকট খরার কারণে কৃষি সমন্বয়ের আদলে সেচ সমন্বয় প্রথার সূচনা করেছিলেন। ৪৯৯টি সেচ প্রকল্পের উদ্যোগ গ্রহণ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।’
রবীন্দ্র উপাচার্য জানান, ‘১৯৬০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ১৯টি খরা হয়েছিল। এ ছাড়া বাংলাদেশ ১৯৫১,১৯৫৭, ১৯৬১,১৯৭২, ১৯৭৬,১৯৭৯, ১৯৮৯ এবং ১৯৯৭ সালে মারাত্মক খরার সম্মুখীন হয়েছিল। সুতরাং, আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষিতে জলবায়ু পরিবর্তন একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। প্রতিনিয়ত দেশটি জলবায়ুগত নানাবিধ সমস্যা মোকাবিলা করছে যার মধ্যে অন্যতম হলো খরা।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দুর্যোগপ্রবণ দেশ। প্রায় প্রতি বছরই, দেশে একাধিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় হয়, যেমন গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়, ঝড়বৃষ্টি, উপকূলীয় ক্ষয়, বন্যা এবং খরা, যার ফলে ব্যাপক জীবন ও সম্পদের ক্ষতি হয় এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে হুমকির মুখে ফেলে।
এদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
১৮ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
২ দিন আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মুহুরী, গোমতী, সোমেশ্বরী ও তিস্তা নদীর পানি বাড়ার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।
২ দিন আগে