প্রতিনিধি, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম)
উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা পার্ক থেকে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির একটি লজ্জাবতী বানর উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকালে বনবিভাগ দুধ পুকুরিয়া ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে বানরটিকে ছেড়ে দেয়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা পার্কের কর্মচারীরা বানরটিকে লোকালয়ে দেখতে পান। তাঁরা প্রাণীটিকে উদ্ধার করেন। পরে পার্কের চেয়ারম্যান এরশাদ মাহমুদ সেটিকে খাবার দেন। বন বিভাগকে খবর দিলে তাঁরা শনিবার বিকালের দিকে দুধপুকুরিয়া ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে লজ্জাবতী বানরটি অবমুক্ত করা হয়।
এ বিষয়ে খুরুশিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, উদ্ধারকৃত বানরটি দেখতে বড় আকারের বিড়ালের মতো। এটি দুধপুকুরিয়ার অভয়ারণ্যে অবমুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, পদুয়া ইউনিয়নের সুখবিলাস গ্রামটি পাহাড় বেষ্টিত। প্রায় সময় সেখানে বানর, অজগরসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী ধরা পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, লজ্জাবতী বানরটি পথ হারিয়ে লোকালয়ে চলে এসেছিল।
আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, লজ্জাবতী বানরকে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) ২০২০ সালের তালিকায় সংকটাপন্ন (রেড লিস্ট) প্রজাতি হিসেবে দেখানো হয়েছে। এটি বেঙ্গল স্লো লরিস নামে পরিচিত। এই বানর বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনের তফসিল-১ অনুসারে সংরক্ষিত প্রাণী। লজ্জাবতী বানরের বৈজ্ঞানিক নাম Nycticebus bengalensis। এরা নিশাচর। এই বানর দিনের বেলায় গাছের উঁচু ডালে নিজেদের আড়াল করে উল্টো হয়ে ঝুলে থাকে। লজ্জাবতী বানর কচি পাতা, পোকামাকড়, পাখির ডিম খেয়ে থাকে।
উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা পার্ক থেকে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির একটি লজ্জাবতী বানর উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকালে বনবিভাগ দুধ পুকুরিয়া ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে বানরটিকে ছেড়ে দেয়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা পার্কের কর্মচারীরা বানরটিকে লোকালয়ে দেখতে পান। তাঁরা প্রাণীটিকে উদ্ধার করেন। পরে পার্কের চেয়ারম্যান এরশাদ মাহমুদ সেটিকে খাবার দেন। বন বিভাগকে খবর দিলে তাঁরা শনিবার বিকালের দিকে দুধপুকুরিয়া ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে লজ্জাবতী বানরটি অবমুক্ত করা হয়।
এ বিষয়ে খুরুশিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, উদ্ধারকৃত বানরটি দেখতে বড় আকারের বিড়ালের মতো। এটি দুধপুকুরিয়ার অভয়ারণ্যে অবমুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, পদুয়া ইউনিয়নের সুখবিলাস গ্রামটি পাহাড় বেষ্টিত। প্রায় সময় সেখানে বানর, অজগরসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী ধরা পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, লজ্জাবতী বানরটি পথ হারিয়ে লোকালয়ে চলে এসেছিল।
আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, লজ্জাবতী বানরকে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) ২০২০ সালের তালিকায় সংকটাপন্ন (রেড লিস্ট) প্রজাতি হিসেবে দেখানো হয়েছে। এটি বেঙ্গল স্লো লরিস নামে পরিচিত। এই বানর বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনের তফসিল-১ অনুসারে সংরক্ষিত প্রাণী। লজ্জাবতী বানরের বৈজ্ঞানিক নাম Nycticebus bengalensis। এরা নিশাচর। এই বানর দিনের বেলায় গাছের উঁচু ডালে নিজেদের আড়াল করে উল্টো হয়ে ঝুলে থাকে। লজ্জাবতী বানর কচি পাতা, পোকামাকড়, পাখির ডিম খেয়ে থাকে।
বাংলাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত বঙ্গোপসাগর ও আরও দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত আন্দামান সাগরে বর্ষা মৌসুম পৌঁছে গেছে। এর প্রভাবে এরই মধ্যে, আন্দামান সাগরে অবস্থিত ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ আন্দামান-নিকোবরে গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে এমন খবরই দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
৭ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি হলেও সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিতই থাকবে। তবে, সামান্য বাড়তে পারে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে দিনের তাপমাত্রা। কিন্তু গোপালগঞ্জ, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু এলাকায় প্রশমিত হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ১৭৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকাল সোমবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩২, যা ছিল সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে কমে গেছে। গতকাল যেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেখানে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৬ ডিগ্রির কিছু বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগে