জাতিসংঘের নবগঠিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা পরিষদে বহিরাগত সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. সালিমুল হক। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস তাঁকে নিয়োগ দেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ড. সালিমুল হক ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইক্যাড) পরিচালক ও এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক।
জাতিসংঘের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নবগঠিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা পরিষদ হাইব্রিড মডেলে কাজ করবে। সারা বিশ্বে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত যেসব আবিষ্কার হচ্ছে সে বিষয়ে জাতিংঘের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওয়াকিবহাল করা হবে এর অন্যতম প্রধান কাজ। কীভাবে নতুন আবিষ্কার মানুষের কল্যাণে কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে জাতিসংঘকে পরামর্শ দেবেন তাঁরা। বিজ্ঞানীদের যেসব নেটওয়ার্ক বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে, সেগুলোর বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে এই পরিষদ।
অধ্যাপক ড. সালিমুল হকের সঙ্গে অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেনজিও (মন্ট্রিয়ল বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা), অধ্যাপক স্যান্ড্রা ডিয়াজ (ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব কর্ডোবা, আর্জেন্টিনা), অধ্যাপক ফেই-ফেই লি (স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যায়, যুক্তরাষ্ট্র), অধ্যাপক অ্যালান লাইটম্যান (এমআইটি, যুক্তরাষ্ট্র); অধ্যাপক থুলি ম্যান্ডনসেলা (স্টেলেনবশ ইউনিভার্সিটি, দক্ষিণ আফ্রিকা); এবং অধ্যাপক টমাস সি সুডহফ (স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন, যুক্তরাষ্ট্র) এই পরিষদের বহিরাগত সদস্য। সবাই জলবায়ু পরিবর্তন ও উন্নয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, বাস্তুসংস্থান, মানবকেন্দ্রিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মানবিকী, আইন, আণবিক ও কোষীয় শারীরতত্ত্বসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, জাতিসংঘকে তথ্য-উপাত্তের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে এই পরিষদ। এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা পরিষদকে নানা বিষয়ে পরামর্শ দেবে এই বিশেষজ্ঞ দল।
অধ্যাপক ড. সালিমুল হক বলেন, ‘জাতিসংঘের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পারাটা আমার জন্য বিরাট সম্মানের। জলবায়ু বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিতে এবং পৃথিবী এখন যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে সেগুলোর টেকসই সমাধান খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে এই সম্মান আমাকে আরো অনেক বেশি উৎসাহ প্রদান করবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আমরা সবাই মিলে একটি টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারব।”
আইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক তানভীর হাসান বলেন, ‘অধ্যাপক ড. সালিমুল হককে প্রাণঢালা অভিনন্দন। জাতিসংঘের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত হওয়াটা জলবায়ু বিষয়ে তাঁর জ্ঞান, নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের একটি বড় স্বীকৃতি। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের পরিচালক হিসেবে আইইউবিতে বিভিন্ন সমস্যার টেকসই সমাধান নিরূপণে তিনি বড় চালিকাশক্তি। আইইউবি পরিবারের একজন গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে তাঁকে পেয়ে আমরা গর্বিত।’
জাতিসংঘের নবগঠিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা পরিষদে বহিরাগত সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. সালিমুল হক। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস তাঁকে নিয়োগ দেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ড. সালিমুল হক ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইক্যাড) পরিচালক ও এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক।
জাতিসংঘের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নবগঠিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা পরিষদ হাইব্রিড মডেলে কাজ করবে। সারা বিশ্বে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত যেসব আবিষ্কার হচ্ছে সে বিষয়ে জাতিংঘের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওয়াকিবহাল করা হবে এর অন্যতম প্রধান কাজ। কীভাবে নতুন আবিষ্কার মানুষের কল্যাণে কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে জাতিসংঘকে পরামর্শ দেবেন তাঁরা। বিজ্ঞানীদের যেসব নেটওয়ার্ক বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে, সেগুলোর বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে এই পরিষদ।
অধ্যাপক ড. সালিমুল হকের সঙ্গে অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেনজিও (মন্ট্রিয়ল বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা), অধ্যাপক স্যান্ড্রা ডিয়াজ (ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব কর্ডোবা, আর্জেন্টিনা), অধ্যাপক ফেই-ফেই লি (স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যায়, যুক্তরাষ্ট্র), অধ্যাপক অ্যালান লাইটম্যান (এমআইটি, যুক্তরাষ্ট্র); অধ্যাপক থুলি ম্যান্ডনসেলা (স্টেলেনবশ ইউনিভার্সিটি, দক্ষিণ আফ্রিকা); এবং অধ্যাপক টমাস সি সুডহফ (স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন, যুক্তরাষ্ট্র) এই পরিষদের বহিরাগত সদস্য। সবাই জলবায়ু পরিবর্তন ও উন্নয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, বাস্তুসংস্থান, মানবকেন্দ্রিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মানবিকী, আইন, আণবিক ও কোষীয় শারীরতত্ত্বসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, জাতিসংঘকে তথ্য-উপাত্তের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে এই পরিষদ। এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপনা পরিষদকে নানা বিষয়ে পরামর্শ দেবে এই বিশেষজ্ঞ দল।
অধ্যাপক ড. সালিমুল হক বলেন, ‘জাতিসংঘের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পারাটা আমার জন্য বিরাট সম্মানের। জলবায়ু বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিতে এবং পৃথিবী এখন যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে সেগুলোর টেকসই সমাধান খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে এই সম্মান আমাকে আরো অনেক বেশি উৎসাহ প্রদান করবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আমরা সবাই মিলে একটি টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারব।”
আইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক তানভীর হাসান বলেন, ‘অধ্যাপক ড. সালিমুল হককে প্রাণঢালা অভিনন্দন। জাতিসংঘের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত হওয়াটা জলবায়ু বিষয়ে তাঁর জ্ঞান, নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের একটি বড় স্বীকৃতি। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের পরিচালক হিসেবে আইইউবিতে বিভিন্ন সমস্যার টেকসই সমাধান নিরূপণে তিনি বড় চালিকাশক্তি। আইইউবি পরিবারের একজন গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে তাঁকে পেয়ে আমরা গর্বিত।’
আজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১১টা ২০ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৭।
২১ ঘণ্টা আগেএদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
২ দিন আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৩ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
৩ দিন আগে