ব্রিটিশ চ্যানেল ও উত্তর সমুদ্রে বর্জ্য ফেলে ফ্রান্সের উপকূলের মানুষের স্বাস্থ্য ও নাবিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ফেলছে যুক্তরাজ্য। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের তিন ফরাসি এমপি এ অভিযোগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের প্রায় ৫০টি সৈকতে দূষণের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারী বৃষ্টিতে বর্জ্যগুলো নদী-সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের তিন ফরাসি এমপি অভিযোগ করে বলেন, প্রাকৃতিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে নাবিকদের জীবন ও মাছ শিকারকে হুমকির মুখে ফেলেছে যুক্তরাজ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে যুক্তরাজ্য পরিবেশগত প্রতিশ্রুতি মানছে না। এক চিঠিতে ফরাসি এমপিরা ইউরোপীয় কমিশন থেকে এ বিষয়ে আইনি বা রাজনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
এমপিরা যুক্তি দিয়ে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইনের অধীনে না থাকলেও যুক্তরাজ্য জাতিসংঘের পানিবণ্টন সুরক্ষায় স্বাক্ষরকারী দেশ। সুতরাং এই দূষণ নিয়ন্ত্রণের দায় তাদের রয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ওই তিন ফরাসি এমপি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর দলের অনুসারী।
যুক্তরাজ্য সরকারের এক মুখপাত্র অবশ্য বলেছেন, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ওই তিন ফরাসি এমপির অভিযোগ সত্য নয়। তবে যুক্তরাজ্যের বেসরকারি পানি ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলো বলছে, সমস্যা সমাধানে তারা বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করছে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ফরাসি এমপিরা সতর্ক করে বলেছেন, বর্জ্য পয়োনিষ্কাশনে স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা ফ্রান্স উপকূলে ঝুঁকি বয়ে আনবে। তাহলে সেই পানি আর গোসলের উপযোগী থাকবে না। সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য, মাছ শিকার এবং শেল ফিশ (ঝিনুক, চিংড়ি ইত্যাদি) চাষের ক্ষতি হতে পারে।
ইইউ পার্লামেন্টের মৎস্য কমিটির সদস্য স্টেফানি ইয়ন কোর্টিন বলেছেন, ‘ব্রিটিশ চ্যানেল এবং উত্তর সাগর বর্জ্য ফেলার স্থান নয়।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যের বেশির ভাগ অংশে একটি সম্মিলিত পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা রয়েছে। তাই টয়লেটের বর্জ্য ও বৃষ্টির পানি একই পাইপের মাধ্যমে পয়োনিষ্কাশন প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা এ জন্য পানি ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলোকে দায়ী করছেন। তাঁরা বলছেন, অনেক মনিটরিং ডিভাইস এখনো ইনস্টল করা হয়নি কিংবা ইনস্টল করা হলেও সেগুলো কাজ করে না।
পরিবেশ, খাদ্য ও পল্লি বিষয়ক বিভাগের মুখপাত্র বলেছেন, ঝড়ের সময় বর্জ্য ছড়িয়ে পড়া কমাতে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে বড় পরিকল্পনা হাতে নেবে।
ব্রিটিশ চ্যানেল ও উত্তর সমুদ্রে বর্জ্য ফেলে ফ্রান্সের উপকূলের মানুষের স্বাস্থ্য ও নাবিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ফেলছে যুক্তরাজ্য। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের তিন ফরাসি এমপি এ অভিযোগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের প্রায় ৫০টি সৈকতে দূষণের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারী বৃষ্টিতে বর্জ্যগুলো নদী-সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের তিন ফরাসি এমপি অভিযোগ করে বলেন, প্রাকৃতিক সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে নাবিকদের জীবন ও মাছ শিকারকে হুমকির মুখে ফেলেছে যুক্তরাজ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে যুক্তরাজ্য পরিবেশগত প্রতিশ্রুতি মানছে না। এক চিঠিতে ফরাসি এমপিরা ইউরোপীয় কমিশন থেকে এ বিষয়ে আইনি বা রাজনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
এমপিরা যুক্তি দিয়ে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইনের অধীনে না থাকলেও যুক্তরাজ্য জাতিসংঘের পানিবণ্টন সুরক্ষায় স্বাক্ষরকারী দেশ। সুতরাং এই দূষণ নিয়ন্ত্রণের দায় তাদের রয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ওই তিন ফরাসি এমপি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর দলের অনুসারী।
যুক্তরাজ্য সরকারের এক মুখপাত্র অবশ্য বলেছেন, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ওই তিন ফরাসি এমপির অভিযোগ সত্য নয়। তবে যুক্তরাজ্যের বেসরকারি পানি ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলো বলছে, সমস্যা সমাধানে তারা বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করছে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ফরাসি এমপিরা সতর্ক করে বলেছেন, বর্জ্য পয়োনিষ্কাশনে স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা ফ্রান্স উপকূলে ঝুঁকি বয়ে আনবে। তাহলে সেই পানি আর গোসলের উপযোগী থাকবে না। সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য, মাছ শিকার এবং শেল ফিশ (ঝিনুক, চিংড়ি ইত্যাদি) চাষের ক্ষতি হতে পারে।
ইইউ পার্লামেন্টের মৎস্য কমিটির সদস্য স্টেফানি ইয়ন কোর্টিন বলেছেন, ‘ব্রিটিশ চ্যানেল এবং উত্তর সাগর বর্জ্য ফেলার স্থান নয়।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যের বেশির ভাগ অংশে একটি সম্মিলিত পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা রয়েছে। তাই টয়লেটের বর্জ্য ও বৃষ্টির পানি একই পাইপের মাধ্যমে পয়োনিষ্কাশন প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা এ জন্য পানি ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলোকে দায়ী করছেন। তাঁরা বলছেন, অনেক মনিটরিং ডিভাইস এখনো ইনস্টল করা হয়নি কিংবা ইনস্টল করা হলেও সেগুলো কাজ করে না।
পরিবেশ, খাদ্য ও পল্লি বিষয়ক বিভাগের মুখপাত্র বলেছেন, ঝড়ের সময় বর্জ্য ছড়িয়ে পড়া কমাতে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে বড় পরিকল্পনা হাতে নেবে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১৯ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে