কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড ও এন্থেম অ্যাওয়ার্ডের পর এবার ইন্টারন্যাশনাল টেলি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘সিসিমপুর’। সিরিজটিতে নতুন চরিত্র জুলিয়ার এবং নতুন পর্বগুলোয় ইশারা ভাষা যুক্ত করে সমাজে ‘ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখায়’ ৪৫তম টেলি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে সিসিমপুর। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিসিমপুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গেল তিন বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তিনটি পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের শিশুদের জন্য নির্মিত জনপ্রিয় এই সিরিজটি।
সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘নিঃসন্দেহে এটি ভীষণ আনন্দের সংবাদ। টেলি অ্যাওয়ার্ড অত্যন্ত সম্মানজনক একটি পুরস্কার। এটি অত্যন্ত গর্বের বিষয়, যা আমাদের ভবিষ্যতের কাজকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করবে। প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শিক্ষা এবং তাদের শৈশবকে বিকশিত, আনন্দময় ও মজাদার করতে ১৯ বছর যাবৎ সিসিমপুর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি এই সাফল্য শুধু আমাদের একার নয়। আমাদের নির্মাণ সহযোগী, সম্প্রচার সহযোগী, লেখক, আঁকিয়ে, পাপেটিয়ার, কলাকুশলী এবং আমাদের দেশের সকল শিশু এই সাফল্যের অংশীদার।’
ভিজ্যুয়াল মাধ্যমে অর্থপূর্ণ কাজ করে সমাজ ও বিশ্বে ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখার জন্য ১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনুষ্ঠানকে টেলি অ্যাওয়ার্ড দিয়ে আসছে।
এ বছরের পুরস্কারের জন্য ৫০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রায় ১৩ হাজার অনুষ্ঠান জমা পড়ে। বাংলাদেশের সিসিমপুর ছাড়াও এ বছর পুরস্কার পাওয়া বিশ্বখ্যাত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আছে— দ্য নিউজ উইক, লিংকডিন, আল জাজিরা, ডিজনি, পেপসি ফাউন্ডেশন, এনবিসি টেলিভিশন, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, স্কাই নিউজ, নাসা টেলিভিশন, ক্লিনটন ফাউন্ডেশন, ওয়ালমার্ট, ওয়ার্নার ব্রাদার্স।
২০২২ সালে ছোটদের অস্কারখ্যাত কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড জিতেছিল সিসিমপুর। এরপর ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে জয় করে বিশ্বখ্যাত এন্থেম অ্যাওয়ার্ড।
তারও আগে ২০১০ সালে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস ট্রাস্ট পরিচালিত জরিপে সিসিমপুর বাংলাদেশে শিশুতোষ অনুষ্ঠান হিসেবে সেরা এবং সামগ্রিকভাবে তৃতীয় জনপ্রিয় অনুষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছিল।
২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’-এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সিসেমি স্ট্রিটের বাংলাদেশি সংস্করণ ‘সিসিমপুর’।
ইউএসএআইডি বাংলাদেশের আর্থিক সহায়তায় নির্মিত হয়ে আসছে জনপ্রিয় এই শিশুতোষ সিরিজ।
কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড ও এন্থেম অ্যাওয়ার্ডের পর এবার ইন্টারন্যাশনাল টেলি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘সিসিমপুর’। সিরিজটিতে নতুন চরিত্র জুলিয়ার এবং নতুন পর্বগুলোয় ইশারা ভাষা যুক্ত করে সমাজে ‘ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখায়’ ৪৫তম টেলি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে সিসিমপুর। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিসিমপুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গেল তিন বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তিনটি পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের শিশুদের জন্য নির্মিত জনপ্রিয় এই সিরিজটি।
সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘নিঃসন্দেহে এটি ভীষণ আনন্দের সংবাদ। টেলি অ্যাওয়ার্ড অত্যন্ত সম্মানজনক একটি পুরস্কার। এটি অত্যন্ত গর্বের বিষয়, যা আমাদের ভবিষ্যতের কাজকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করবে। প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শিক্ষা এবং তাদের শৈশবকে বিকশিত, আনন্দময় ও মজাদার করতে ১৯ বছর যাবৎ সিসিমপুর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি এই সাফল্য শুধু আমাদের একার নয়। আমাদের নির্মাণ সহযোগী, সম্প্রচার সহযোগী, লেখক, আঁকিয়ে, পাপেটিয়ার, কলাকুশলী এবং আমাদের দেশের সকল শিশু এই সাফল্যের অংশীদার।’
ভিজ্যুয়াল মাধ্যমে অর্থপূর্ণ কাজ করে সমাজ ও বিশ্বে ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখার জন্য ১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনুষ্ঠানকে টেলি অ্যাওয়ার্ড দিয়ে আসছে।
এ বছরের পুরস্কারের জন্য ৫০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রায় ১৩ হাজার অনুষ্ঠান জমা পড়ে। বাংলাদেশের সিসিমপুর ছাড়াও এ বছর পুরস্কার পাওয়া বিশ্বখ্যাত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আছে— দ্য নিউজ উইক, লিংকডিন, আল জাজিরা, ডিজনি, পেপসি ফাউন্ডেশন, এনবিসি টেলিভিশন, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, স্কাই নিউজ, নাসা টেলিভিশন, ক্লিনটন ফাউন্ডেশন, ওয়ালমার্ট, ওয়ার্নার ব্রাদার্স।
২০২২ সালে ছোটদের অস্কারখ্যাত কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড জিতেছিল সিসিমপুর। এরপর ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে জয় করে বিশ্বখ্যাত এন্থেম অ্যাওয়ার্ড।
তারও আগে ২০১০ সালে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস ট্রাস্ট পরিচালিত জরিপে সিসিমপুর বাংলাদেশে শিশুতোষ অনুষ্ঠান হিসেবে সেরা এবং সামগ্রিকভাবে তৃতীয় জনপ্রিয় অনুষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছিল।
২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’-এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সিসেমি স্ট্রিটের বাংলাদেশি সংস্করণ ‘সিসিমপুর’।
ইউএসএআইডি বাংলাদেশের আর্থিক সহায়তায় নির্মিত হয়ে আসছে জনপ্রিয় এই শিশুতোষ সিরিজ।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৮ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১০ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে