সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পলক মুছল এবং সুরকার ও সংগীত পরিচালক মিঠুন। গতকাল রোববার মুম্বাইয়ে বিয়ে করেন তাঁরা। পলক-মিঠুনের বিয়ে নিয়ে অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন চলছিল বলিউডে। বিয়ে পূর্ববর্তী একাধিক অনুষ্ঠানের ছবিও ভাইরাল হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
এবার এই জুটির বিয়ের ছবি ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। বিশেষ এই দিনে লাল ও সোনালি লেহেঙ্গায় সেজেছিলেন পলক। পাশে ঘিয়ে রঙের শেরওয়ানি আর মেরুন রঙা পাগড়িতে দেখা যায় মিঠুনকে। একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে লেন্সবন্দি হয়েছেন দুজনে। অবশেষে রোববার রাতে পলক ও মিঠুন দুজনেই বিয়ের ছবি প্রকাশ করেছেন। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন রোমান্টিক ক্যাপশন।
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মুম্বাইয়ের একটি পাঁচতারকা হোটেলে বসেছিল পলক-মিঠুনের বিয়ের আসর। পরিবার-পরিজন এবং বন্ধুদের উপস্থিতিতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে। দুজনেই চেয়েছিলেন অনুষ্ঠানটা ছিমছামভাবেই হোক। তবে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার অনুষ্ঠান ধুমধামের সঙ্গে করার পরিকল্পনা আছে বলে জানা গেছে।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, দুই পরিবারের মাধ্যমে দেখাশোনা করেই হয়েছে বিয়েটা। কিন্তু বলিউডের অন্দরের গুঞ্জন বলছে অন্য কথা। ‘আশিকি ২’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করার সময় থেকেই নাকি একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন এই দুই তারকা শিল্পী।
২০১৩ সালে মুক্তি পায় ‘আশিকি ২ ’। সেই ছবি থেকে সুরেলা এই জুটির যাত্রা শুরু। সে ছবিতেই প্রথমবার মিঠুনের সংগীত পরিচালনায় গান গেয়েছিলেন পলক। ‘মেরি আশিকি’ এবং ‘চাহু ম্যায় ইয়া না’, দুটি গানই বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল।
এরপর দীর্ঘদিনের বিরতির পর মিঠুনের সংগীত পরিচালনায় ২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ট্রাফিক’ সিনেমায় দুজন এক সঙ্গে ফের কাজ করেন। সেখানে মিঠুনের সুরে দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন পলক।
বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা পলক মুছল, আশিকি ২ ছাড়াও আর রাজকুমার, কিক, গব্বর ইজ ব্যক, প্রেম রতন ধন পায়ো, এম এস ধোনির মতো ছবিতে গান গেয়েছেন। আর অন্যদিকে ২০০৫ সালে ও লামহে গান দিয়ে সুরকার হিসাবে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন মিঠুন। আনওয়ার, মার্ডার, জিসম ২, আশিকি ২, এক ভিলেন, হাফ গার্লফ্রেন্ড, কবীর সিং, রাধে শ্যাম, শামসেরার মতো একাধিক ছবির গানে সুর দিয়েছেন মিঠুন।
সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পলক মুছল এবং সুরকার ও সংগীত পরিচালক মিঠুন। গতকাল রোববার মুম্বাইয়ে বিয়ে করেন তাঁরা। পলক-মিঠুনের বিয়ে নিয়ে অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন চলছিল বলিউডে। বিয়ে পূর্ববর্তী একাধিক অনুষ্ঠানের ছবিও ভাইরাল হয়েছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
এবার এই জুটির বিয়ের ছবি ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। বিশেষ এই দিনে লাল ও সোনালি লেহেঙ্গায় সেজেছিলেন পলক। পাশে ঘিয়ে রঙের শেরওয়ানি আর মেরুন রঙা পাগড়িতে দেখা যায় মিঠুনকে। একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে লেন্সবন্দি হয়েছেন দুজনে। অবশেষে রোববার রাতে পলক ও মিঠুন দুজনেই বিয়ের ছবি প্রকাশ করেছেন। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন রোমান্টিক ক্যাপশন।
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, মুম্বাইয়ের একটি পাঁচতারকা হোটেলে বসেছিল পলক-মিঠুনের বিয়ের আসর। পরিবার-পরিজন এবং বন্ধুদের উপস্থিতিতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে। দুজনেই চেয়েছিলেন অনুষ্ঠানটা ছিমছামভাবেই হোক। তবে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার অনুষ্ঠান ধুমধামের সঙ্গে করার পরিকল্পনা আছে বলে জানা গেছে।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, দুই পরিবারের মাধ্যমে দেখাশোনা করেই হয়েছে বিয়েটা। কিন্তু বলিউডের অন্দরের গুঞ্জন বলছে অন্য কথা। ‘আশিকি ২’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করার সময় থেকেই নাকি একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন এই দুই তারকা শিল্পী।
২০১৩ সালে মুক্তি পায় ‘আশিকি ২ ’। সেই ছবি থেকে সুরেলা এই জুটির যাত্রা শুরু। সে ছবিতেই প্রথমবার মিঠুনের সংগীত পরিচালনায় গান গেয়েছিলেন পলক। ‘মেরি আশিকি’ এবং ‘চাহু ম্যায় ইয়া না’, দুটি গানই বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল।
এরপর দীর্ঘদিনের বিরতির পর মিঠুনের সংগীত পরিচালনায় ২০১৬ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ট্রাফিক’ সিনেমায় দুজন এক সঙ্গে ফের কাজ করেন। সেখানে মিঠুনের সুরে দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন পলক।
বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা পলক মুছল, আশিকি ২ ছাড়াও আর রাজকুমার, কিক, গব্বর ইজ ব্যক, প্রেম রতন ধন পায়ো, এম এস ধোনির মতো ছবিতে গান গেয়েছেন। আর অন্যদিকে ২০০৫ সালে ও লামহে গান দিয়ে সুরকার হিসাবে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন মিঠুন। আনওয়ার, মার্ডার, জিসম ২, আশিকি ২, এক ভিলেন, হাফ গার্লফ্রেন্ড, কবীর সিং, রাধে শ্যাম, শামসেরার মতো একাধিক ছবির গানে সুর দিয়েছেন মিঠুন।
প্রাচ্যনাটের ৩৫তম প্রযোজনা ‘পুলসিরাত’। ফিলিস্তিনি লেখক ঘাসান কানাফানির ‘মেন ইন দ্য সান’ উপন্যাস অবলম্বনে অনুবাদ করেছেন মাসুমুল আলম, নাট্যরূপ দিয়েছেন মনিরুল ইসলাম রুবেল, নির্দেশনায় কাজী তৌফিকুল ইসলাম ইমন।
৭ ঘণ্টা আগেঅনেক দিন ধরে হাতে কাজ না থাকায় অর্থকষ্টে ভুগছেন বলে জানিয়েছেন রুদ্রনীল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানালেন, অর্থাভাবে নিজের বাড়ি-গাড়িও বিক্রি করতে হয়েছে তাঁকে।
১২ ঘণ্টা আগেসালমান খান নাকি রাত ৮টার আগে সেটেই আসেন না! সারা দিন শুটিং ইউনিটকে বসে থাকতে হয় সালমানের অপেক্ষায়। তিনি আসেন রাত ৮টার দিকে। এরপর গভীর রাত পর্যন্ত চলে শুটিং।
১৫ ঘণ্টা আগে‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হলিউড’ তাঁর পছন্দের সিনেমা, আর ‘ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস’কে মনে করেন নিজের সেরা নির্মাণ। তবে যে সিনেমাটির জন্য নিজেকে নির্মাতা হিসেবে পরিচয় দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেটা হলো ‘কিল বিল’।
১৬ ঘণ্টা আগে