মীর রাকিব হাসান
আমাদের সিনেমার গানের রাজা, সম্রাট যা-ই বলি, সেটা এন্ড্রু কিশোর। তার মতো শিল্পী, সর্বোপরি ভালো মনের মানুষ খুব কমই আছে। ওর সঙ্গে আমার হাজার হাজার গান আছে। সেটা আমি গুনে বলতে পারব না। কিশোরের সঙ্গে ঠিক কত আগে পরিচয়, সেই সালটাও আমি এখন মনে করতে পারি না। কিশোর আমাকে বলত, রাজশাহীতে আমার একটা অনুষ্ঠানে আমার গান শুনতে গিয়ে নাকি দর্শকের ভিড়ে পুলিশের লাঠির বাড়ি খেতে হয়েছিল তাঁকে। আমি তাকে বলতাম, সেই কিশোর আজ কোথায় দেখো! আজ তোমার গান আমি চোখ বুজে শুনি। তোমার গান শুনে অবসর কাটে। বয়সে ছোট হলেও আমাদের এত এত কাজ হয়েছে, অসাধারণ সব সৃষ্টির মধ্য দিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব না হয়ে উপায় ছিল না। গানের মাধ্যমে আমাদের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আমরা যেমন বন্ধু ছিলাম, তেমনি ভাইবোনের মতো ছিলাম। কতশত স্মৃতি যে মনে পড়ে। শুধু রেকর্ডিংয়ে যে অজস্র স্মৃতি আছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। ও ছিলেন স্বভাবরসিক, পরিমিত জীবনযাপন করত। হাজার হাজার জনপ্রিয় গান তার, কখনোই এ নিয়ে কোনো দম্ভ দেখিনি। বরং আমরা কথা তুললে লাজুক হাসিতে অন্য প্রসঙ্গে চলে যেত।
আমাদের এত এত কাজ হয়েছে যে আমরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে উঠেছিলাম। বহু দেশে একসঙ্গে অনুষ্ঠানে গিয়েছি। এক মঞ্চে গান গেয়েছি। দর্শকের করতালি পেয়েছি। বহু সিনেমায় একসঙ্গে ডুয়েট গান গেয়েছি। সেসব স্মৃতি কখনোই ভোলার নয়। কিশোর যখন অসুস্থ হলো, তাকে বললাম, তুমি ভালো চিকিৎসা নাও। ও যখন সিঙ্গাপুরে গেল তারও মাস তিনেক আগে বলেছিলাম, তুমি গুরুত্ব দিচ্ছ না কেন? দেশের বাইরে গিয়ে ভালো চিকিৎসা নাও। সে কিছুতেই গেল না। দেশেই চিকিৎসা নিল।
জানি, সবই ওপরওয়ালার ইচ্ছে। তবু আমার কেন যেন আফসোস হয়, মনে হয় সে যদি আরও একটু আগে চিকিৎসা নেওয়া শুরু করত, হয়তো এভাবে চলে যেতে হত না। ওকে আমরা আবারও ফিরে পেতাম গানে। নিজের প্রতি ওর এসব উদাসীনতা হেসেই উড়িয়ে দিত। এখনো আমার বিশ্বাস হয় না কিশোর নেই। মনে হয়, দেখা হচ্ছে না অনেক দিন, হুট করেই আবার দেখা হয়ে যাবে নতুন কোনো গানের রেকর্ডিংয়ে।
আমাদের সিনেমার গানের রাজা, সম্রাট যা-ই বলি, সেটা এন্ড্রু কিশোর। তার মতো শিল্পী, সর্বোপরি ভালো মনের মানুষ খুব কমই আছে। ওর সঙ্গে আমার হাজার হাজার গান আছে। সেটা আমি গুনে বলতে পারব না। কিশোরের সঙ্গে ঠিক কত আগে পরিচয়, সেই সালটাও আমি এখন মনে করতে পারি না। কিশোর আমাকে বলত, রাজশাহীতে আমার একটা অনুষ্ঠানে আমার গান শুনতে গিয়ে নাকি দর্শকের ভিড়ে পুলিশের লাঠির বাড়ি খেতে হয়েছিল তাঁকে। আমি তাকে বলতাম, সেই কিশোর আজ কোথায় দেখো! আজ তোমার গান আমি চোখ বুজে শুনি। তোমার গান শুনে অবসর কাটে। বয়সে ছোট হলেও আমাদের এত এত কাজ হয়েছে, অসাধারণ সব সৃষ্টির মধ্য দিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব না হয়ে উপায় ছিল না। গানের মাধ্যমে আমাদের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আমরা যেমন বন্ধু ছিলাম, তেমনি ভাইবোনের মতো ছিলাম। কতশত স্মৃতি যে মনে পড়ে। শুধু রেকর্ডিংয়ে যে অজস্র স্মৃতি আছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। ও ছিলেন স্বভাবরসিক, পরিমিত জীবনযাপন করত। হাজার হাজার জনপ্রিয় গান তার, কখনোই এ নিয়ে কোনো দম্ভ দেখিনি। বরং আমরা কথা তুললে লাজুক হাসিতে অন্য প্রসঙ্গে চলে যেত।
আমাদের এত এত কাজ হয়েছে যে আমরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে উঠেছিলাম। বহু দেশে একসঙ্গে অনুষ্ঠানে গিয়েছি। এক মঞ্চে গান গেয়েছি। দর্শকের করতালি পেয়েছি। বহু সিনেমায় একসঙ্গে ডুয়েট গান গেয়েছি। সেসব স্মৃতি কখনোই ভোলার নয়। কিশোর যখন অসুস্থ হলো, তাকে বললাম, তুমি ভালো চিকিৎসা নাও। ও যখন সিঙ্গাপুরে গেল তারও মাস তিনেক আগে বলেছিলাম, তুমি গুরুত্ব দিচ্ছ না কেন? দেশের বাইরে গিয়ে ভালো চিকিৎসা নাও। সে কিছুতেই গেল না। দেশেই চিকিৎসা নিল।
জানি, সবই ওপরওয়ালার ইচ্ছে। তবু আমার কেন যেন আফসোস হয়, মনে হয় সে যদি আরও একটু আগে চিকিৎসা নেওয়া শুরু করত, হয়তো এভাবে চলে যেতে হত না। ওকে আমরা আবারও ফিরে পেতাম গানে। নিজের প্রতি ওর এসব উদাসীনতা হেসেই উড়িয়ে দিত। এখনো আমার বিশ্বাস হয় না কিশোর নেই। মনে হয়, দেখা হচ্ছে না অনেক দিন, হুট করেই আবার দেখা হয়ে যাবে নতুন কোনো গানের রেকর্ডিংয়ে।
নিজের ভুলের জন্য সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদারের কছে ক্ষমা চাইলেন গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদ। এক অডিও বার্তায় নিজের ভুল স্বীকার করে মেজবাহ জানিয়েছেন, যা ঘটেছে, তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
১২ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
১২ ঘণ্টা আগে