ঢাকার মঞ্চে আবারও আসছে নাটক ‘আ নিউ টেস্টামেন্ট অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’। উইলিয়াম শেকসপিয়ারের ‘দ্য ট্রাজেডি অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’-এর আখ্যান অবলম্বনে লেখা হয়েছে নাটকটি।
এম্পটি স্পেস নাট্যদলের প্রযোজনায় নাটকটি লিখেছেন সাইমন জাকারিয়া। আগামীকাল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মঞ্চে নাটকটির সপ্তম মঞ্চায়ন হবে।
এর আগে দেশ ও দেশের বাইরে নাটকটির ছয়টি প্রদর্শনী হয়েছে। এক ঝাঁক তরুণ নাট্যশিল্পীদেরকে সঙ্গে নিয়ে নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন নূর জামান রাজা। নাটকের মঞ্চ সজ্জা, আলোক ও পোশাক পরিকল্পনাসহ আবহ সংগীতও করেছেন তিনি।
নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র এ সময়ের একজন কবি। পূর্ণিমা রাতে সমাধিতে ফোঁটা ফুলের গন্ধে যিনি মাতোয়ারা হন, গেয়ে ওঠেন নিষ্ঠাপ্রেমের গান। এমন এক রাতে তাঁর গানে রোমিও আর জুলিয়েট এসে হাজির হন কবির সামনে। কবি জুলিয়েটকে জানিয়ে দেন, রোমিও আসলে জুলিয়েটের আগে ভালোবাসতো রোজালিনকে। তাঁকে দেখার জন্য বন্ধুদের সঙ্গে রাতের এক ভোজসভায় যায় সে। সেখানেই জুলিয়েটের রূপে মুগ্ধ হয়ে ভুলে যায় রোজালিনকে। এ কথায় অসহায় বোধ করে প্রেমিক যুগল। তাঁরা সাহায্য চান ফাদারের।
এই ফাদার গোপনে রোমিও-জুলিয়েটের বিয়ে সম্পন্ন করেছিলেন। সত্য প্রকাশ না করে তিনিই আবার প্যারিসের সঙ্গে জুলিয়েটের বিয়ে দিতে রাজি হয়েছিলেন। নিজের এ গোপন কর্মকে আড়াল করতে জুলিয়েটকে আত্মহত্যায় বাধ্য করেছিলেন। কবি সেটাও মনে করিয়ে দেন। কবির এসব কাণ্ডে ফাদার আহবান করেন উইলিয়াম শেকসপিয়ারকে। শেকসপিয়ারকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে ‘দ্য ট্র্যাজেডি অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’ নাটকের গঠন ভেঙে দেন কবি।
নাটকটির নির্দেশক নূর জামান রাজা বলেন, ‘রোমিও জুলিয়েটের বিখ্যাত বিয়োগান্তক প্রেমোপাখ্যানকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন এর রচয়িতা সাইমন জাকারিয়া। একজন সমালোচকের অবস্থান থেকে তিনি রোমিও জুলিয়েটের প্রেম-পরিণয় ও বিয়োগের ঘটনাপ্রবাহগুলোকে দেখিয়েছেন একজন কবির চরিত্রের মধ্য দিয়ে। ধর্ম থেকে রাজনীতি কিংবা সংস্কৃতি যে ক্ষমতার প্রভাব বলয়ের বাইরে নয় তা উঠে এসেছে নাটকীয়তার মাধ্যমে।’
নাটকে জুলিয়েট চরিত্রে অভিনয় করেছেন লোবা আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বিখ্যাত এ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছি। দেশে যতটা প্রশংসিত হয়েছি, ভারতেও একাধিক শোতে দর্শকের প্রশংসা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। করোনা মহামারির পর আবারও মঞ্চের আলোয় দাঁড়াতে পারছি এটা খুব আনন্দের। সকলকে আমন্ত্রণ জানাই প্রাণের মঞ্চে।’
তিনি ছাড়াও এ নাটকে অভিনয় করেছেন গোলাম শাহরিয়ার সিক্ত, স্বাধীন বিশ্বাস, নুরজামান রাজা, লোবা আহমেদ, নাসিমুল হোসাইন বাঁধন, বাপ্পি সরদার, শুভ্র আহম্মেদ ও আরিফুল ইসলাম। আবহ সংগীত প্রক্ষেপণ ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা ইসমাইল হোসেন নয়ন।
ঢাকার মঞ্চে আবারও আসছে নাটক ‘আ নিউ টেস্টামেন্ট অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’। উইলিয়াম শেকসপিয়ারের ‘দ্য ট্রাজেডি অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’-এর আখ্যান অবলম্বনে লেখা হয়েছে নাটকটি।
এম্পটি স্পেস নাট্যদলের প্রযোজনায় নাটকটি লিখেছেন সাইমন জাকারিয়া। আগামীকাল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মঞ্চে নাটকটির সপ্তম মঞ্চায়ন হবে।
এর আগে দেশ ও দেশের বাইরে নাটকটির ছয়টি প্রদর্শনী হয়েছে। এক ঝাঁক তরুণ নাট্যশিল্পীদেরকে সঙ্গে নিয়ে নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন নূর জামান রাজা। নাটকের মঞ্চ সজ্জা, আলোক ও পোশাক পরিকল্পনাসহ আবহ সংগীতও করেছেন তিনি।
নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র এ সময়ের একজন কবি। পূর্ণিমা রাতে সমাধিতে ফোঁটা ফুলের গন্ধে যিনি মাতোয়ারা হন, গেয়ে ওঠেন নিষ্ঠাপ্রেমের গান। এমন এক রাতে তাঁর গানে রোমিও আর জুলিয়েট এসে হাজির হন কবির সামনে। কবি জুলিয়েটকে জানিয়ে দেন, রোমিও আসলে জুলিয়েটের আগে ভালোবাসতো রোজালিনকে। তাঁকে দেখার জন্য বন্ধুদের সঙ্গে রাতের এক ভোজসভায় যায় সে। সেখানেই জুলিয়েটের রূপে মুগ্ধ হয়ে ভুলে যায় রোজালিনকে। এ কথায় অসহায় বোধ করে প্রেমিক যুগল। তাঁরা সাহায্য চান ফাদারের।
এই ফাদার গোপনে রোমিও-জুলিয়েটের বিয়ে সম্পন্ন করেছিলেন। সত্য প্রকাশ না করে তিনিই আবার প্যারিসের সঙ্গে জুলিয়েটের বিয়ে দিতে রাজি হয়েছিলেন। নিজের এ গোপন কর্মকে আড়াল করতে জুলিয়েটকে আত্মহত্যায় বাধ্য করেছিলেন। কবি সেটাও মনে করিয়ে দেন। কবির এসব কাণ্ডে ফাদার আহবান করেন উইলিয়াম শেকসপিয়ারকে। শেকসপিয়ারকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে ‘দ্য ট্র্যাজেডি অব রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট’ নাটকের গঠন ভেঙে দেন কবি।
নাটকটির নির্দেশক নূর জামান রাজা বলেন, ‘রোমিও জুলিয়েটের বিখ্যাত বিয়োগান্তক প্রেমোপাখ্যানকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন এর রচয়িতা সাইমন জাকারিয়া। একজন সমালোচকের অবস্থান থেকে তিনি রোমিও জুলিয়েটের প্রেম-পরিণয় ও বিয়োগের ঘটনাপ্রবাহগুলোকে দেখিয়েছেন একজন কবির চরিত্রের মধ্য দিয়ে। ধর্ম থেকে রাজনীতি কিংবা সংস্কৃতি যে ক্ষমতার প্রভাব বলয়ের বাইরে নয় তা উঠে এসেছে নাটকীয়তার মাধ্যমে।’
নাটকে জুলিয়েট চরিত্রে অভিনয় করেছেন লোবা আহমেদ। তিনি বলেন, ‘বিখ্যাত এ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছি। দেশে যতটা প্রশংসিত হয়েছি, ভারতেও একাধিক শোতে দর্শকের প্রশংসা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। করোনা মহামারির পর আবারও মঞ্চের আলোয় দাঁড়াতে পারছি এটা খুব আনন্দের। সকলকে আমন্ত্রণ জানাই প্রাণের মঞ্চে।’
তিনি ছাড়াও এ নাটকে অভিনয় করেছেন গোলাম শাহরিয়ার সিক্ত, স্বাধীন বিশ্বাস, নুরজামান রাজা, লোবা আহমেদ, নাসিমুল হোসাইন বাঁধন, বাপ্পি সরদার, শুভ্র আহম্মেদ ও আরিফুল ইসলাম। আবহ সংগীত প্রক্ষেপণ ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা ইসমাইল হোসেন নয়ন।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৫ ঘণ্টা আগে