ঢালিউডের অন্যতম সফল নির্মাতা ও এফডিসির নিয়মিত মুখ শিল্পী চক্রবর্তী না ফেরার দেশে চলে গেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে প্রয়াত হন এই নির্মাতা। রাতে তাঁর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে সহকর্মীদের মধ্যে শোকের সৃষ্টি হয়। পরে তার মৃতদেহ শেষ শ্রদ্ধার জন্য শুক্রবার প্রিয় কর্মস্থল এফডিসির পরিচালক সমিতির প্রাঙ্গণে আনা হয়। সকাল ১০টায় এফডিসিতে আনা হলে অনেক সহকর্মী তাকে শেষবারের মতো দেখতে ছুটে আসেন।
এ সময় হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সূচনা হয়। পরে এদিন বিকেলে পোস্তগোলা শ্মশানঘাটে তার শবদেহ সৎকার করা হয়। শবদেহের পাশে এ সময় তাঁর ভাগনে সংগীত পরিচালক ইমন সাহা ও পরিচালক দেবাশীষ বিশ্বাসসহ তাঁর নিকটজন উপস্থিত ছিলেন।
এদিন তাকে শেষবারের মতো বিদায় জানাতে এফডিসিতে এসেছিলেন-পরিচালক সমিতির মহাপরিচালক শাহীন সুমন, যুগ্ম মহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক ছটকু আহমেদ, পরিচালক ও এডিটর গিল্ডের সভাপতি আবু মুসা দেবু, দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, সাইদুর রহমান সাঈদ, ড. মতিন রহমান, ওয়াকিল আহমেদ, সাফি উদ্দিন সাফি, এম এন ইস্পাহানি, শাহ আলম মন্ডল, দেবাশীষ বিশ্বাস, এস এ হক অলিক, সংগীত পরিচালক ইমন সাহা, আনোয়ার সিরাজী, এম এ আউয়াল, সালাউদ্দিন, বজলুর রাশেদ চৌধুরী, রেজা হাসমত, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সায়মন তারিক, আনোয়ার শিকদার টিটন, এন এস বুলবুল বিশ্বাস, পরিচালক সমিতির সাবেক সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, প্রযোজক সমিতির সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু, অভিনেতা নানা শাহ প্রমুখ। এ সময় শিল্পীর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়।
এদিকে শিল্পী চক্রবর্তীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি, চিত্রগ্রাহক সমিতি, এডিটর গিল্ড।
শিল্পী চক্রবর্তীর কর্ম জীবন শুরু হয় পরিচালক আজিজুর রহমানের সহকারী হিসেবে। এরপর তিনি সত্য সাহা, দীলিপ বিশ্বাস, সিবি জামানের মতো গুণী নির্মাতাদের সঙ্গে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। শিল্পী চক্রবর্তী পরিচালিত প্রথম ছবি ‘মীমাংসা’ মুক্তি পায় ১৯৮৩ সালে। তাঁর পরিচালনায় অন্যান্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘চরমপত্র’, ‘আমার আদালত’, ‘রঙিন উজান ভাটি’, ‘রঙিন বিনি সুতার মালা’, ‘সবার অজান্তে’, ‘অন্তরে ঝড়’, ‘তোমার জন্য পাগল’। প্রখ্যাত পরিচালক দীলিপ বিশ্বাস এবং সংগীত পরিচালক সত্য সাহা ছিলেন তাঁর ভগ্নিপতি। সুরকার ইমন সাহা এবং পরিচালক ও উপস্থাপক দেবাশীষ বিশ্বাসের মামা তিনি।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টা নাগাদ দ্বিতীয়বার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ জনিত কারণে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। মৃত্যুকালে নির্মাতার বয়স ছিল ৭১ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে রেখে যান। ১৯৫৩ সালের ১৯ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শিল্পী চক্রবর্তী।
ঢালিউডের অন্যতম সফল নির্মাতা ও এফডিসির নিয়মিত মুখ শিল্পী চক্রবর্তী না ফেরার দেশে চলে গেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে প্রয়াত হন এই নির্মাতা। রাতে তাঁর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে সহকর্মীদের মধ্যে শোকের সৃষ্টি হয়। পরে তার মৃতদেহ শেষ শ্রদ্ধার জন্য শুক্রবার প্রিয় কর্মস্থল এফডিসির পরিচালক সমিতির প্রাঙ্গণে আনা হয়। সকাল ১০টায় এফডিসিতে আনা হলে অনেক সহকর্মী তাকে শেষবারের মতো দেখতে ছুটে আসেন।
এ সময় হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সূচনা হয়। পরে এদিন বিকেলে পোস্তগোলা শ্মশানঘাটে তার শবদেহ সৎকার করা হয়। শবদেহের পাশে এ সময় তাঁর ভাগনে সংগীত পরিচালক ইমন সাহা ও পরিচালক দেবাশীষ বিশ্বাসসহ তাঁর নিকটজন উপস্থিত ছিলেন।
এদিন তাকে শেষবারের মতো বিদায় জানাতে এফডিসিতে এসেছিলেন-পরিচালক সমিতির মহাপরিচালক শাহীন সুমন, যুগ্ম মহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক ছটকু আহমেদ, পরিচালক ও এডিটর গিল্ডের সভাপতি আবু মুসা দেবু, দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, সাইদুর রহমান সাঈদ, ড. মতিন রহমান, ওয়াকিল আহমেদ, সাফি উদ্দিন সাফি, এম এন ইস্পাহানি, শাহ আলম মন্ডল, দেবাশীষ বিশ্বাস, এস এ হক অলিক, সংগীত পরিচালক ইমন সাহা, আনোয়ার সিরাজী, এম এ আউয়াল, সালাউদ্দিন, বজলুর রাশেদ চৌধুরী, রেজা হাসমত, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সায়মন তারিক, আনোয়ার শিকদার টিটন, এন এস বুলবুল বিশ্বাস, পরিচালক সমিতির সাবেক সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, প্রযোজক সমিতির সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু, অভিনেতা নানা শাহ প্রমুখ। এ সময় শিল্পীর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়।
এদিকে শিল্পী চক্রবর্তীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি, চিত্রগ্রাহক সমিতি, এডিটর গিল্ড।
শিল্পী চক্রবর্তীর কর্ম জীবন শুরু হয় পরিচালক আজিজুর রহমানের সহকারী হিসেবে। এরপর তিনি সত্য সাহা, দীলিপ বিশ্বাস, সিবি জামানের মতো গুণী নির্মাতাদের সঙ্গে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। শিল্পী চক্রবর্তী পরিচালিত প্রথম ছবি ‘মীমাংসা’ মুক্তি পায় ১৯৮৩ সালে। তাঁর পরিচালনায় অন্যান্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘চরমপত্র’, ‘আমার আদালত’, ‘রঙিন উজান ভাটি’, ‘রঙিন বিনি সুতার মালা’, ‘সবার অজান্তে’, ‘অন্তরে ঝড়’, ‘তোমার জন্য পাগল’। প্রখ্যাত পরিচালক দীলিপ বিশ্বাস এবং সংগীত পরিচালক সত্য সাহা ছিলেন তাঁর ভগ্নিপতি। সুরকার ইমন সাহা এবং পরিচালক ও উপস্থাপক দেবাশীষ বিশ্বাসের মামা তিনি।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টা নাগাদ দ্বিতীয়বার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ জনিত কারণে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। মৃত্যুকালে নির্মাতার বয়স ছিল ৭১ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে রেখে যান। ১৯৫৩ সালের ১৯ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শিল্পী চক্রবর্তী।
গত বছরের আগস্টে সারা দেশে যখন উত্তাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে, সেই সময় দেশের শোবিজ ইন্ডাস্ট্রিও হয়ে পড়েছিল স্থবির। প্রায় সব মাধ্যমে বন্ধ ছিল শুটিং। অনেকটা সাহস নিয়ে ‘ফ্যাঁকড়া’ নামের ওয়েব সিরিজের শুটিং শুরু করেন আসিফ চৌধুরী। নান বাধা পেরিয়ে শেষ করেন শুটিং। এবার সিরিজটি মুক্তির পালা।
৬ মিনিট আগে১৫ বছর আগে বলিউডে একটি অধ্যায় শুরু হয়েছিল। ২০১০ সালের ৩০ এপ্রিল মুক্তি পায় ‘হাউসফুল’। সিনেমাটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে, এর পর একে একে মুক্তি পেয়েছে হাউসফুলের চারটি পর্ব। চারটি পর্ব বিশ্বব্যাপী ৮০০ কোটি রুপির বেশি আয় করেছে। চারটি সিনেমা তৈরি হয়েছে আলাদা গল্পে, তবে প্রতিটিতে কমেডি ছিল কমন।
৯ মিনিট আগেসম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
১৪ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে