বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়। বাবা গোলাম মুস্তাফার পদাঙ্ক অনুসরণ করে অভিনয়ে এসেছেন সুবর্ণা মুস্তাফা। আবুল হায়াত ও বিপাশা হায়াত দুজনেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বাবা আলী যাকেরের পথে অভিনয়ে এসেছেন ইরেশ যাকের। শহীদ বুদ্ধিজীবী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হানের সন্তান অনল রায়হান, বিপুল রায়হান ও তপু রায়হান চলচ্চিত্রজগতের সঙ্গে যুক্ত। বিপুল ও অনল নাট্য নির্মাতা এবং তপু অভিনেতা। প্রখ্যাত নির্মাতা আমজাদ হোসেনের ছেলে সোহেল আরমান অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। ওমর সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদীন আত্মপ্রকাশ করেছেন চিত্র পরিচালক হিসেবে। ইনামুল হক ও লাকি ইনামের সন্তান হৃদি হক অভিনেত্রী ও পরিচালক। রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারের কন্যা ত্রপা মজুমদার অভিনেত্রী হিসেবে খ্যাত।
পশ্চিমবঙ্গে ও বলিউডে ষাটের দশকের প্রখ্যাত নায়ক বিশ্বজিতের ছেলে প্রসেনজিৎ খ্যাতিতে বাবাকে ছাড়িয়ে গেছেন। বিশ্বজিতের দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে বাবা-ছেলের সম্পর্ক ছিল বেশ তিক্ত। তবে দীর্ঘ ২০ বছর পর তাঁদের মধ্যে বরফ গলে। বলিউডে তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম অভিনয়জগতের সঙ্গে থাকেন। যেমন রাজকাপুরদের পরিবারের কথাই বলা যাক, রাজকাপুরের ছেলে রণধীর ও ঋষি বলিউডের পরিচিত মুখ। তাঁদের সন্তান কারিনা, কারিশমা, রণবীরদের জনপ্রিয়তা নিয়েও নতুন করে কিছু বলার নেই। হলিউডেও ডেনজল ওয়াশিংটনের ছেলে জন ডেভিড ইতিমধ্যে নাম কুড়িয়েছেন। ক্লিন্ট ইস্টউডের ছেলে স্কটও হলিউডের পরিচিত মুখ।
পর্দার দাপুটে বাবা
বাংলাদেশে নির্মিত অনেক সিনেমাতেই চিত্রনাট্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বাবার চরিত্র। একসময় পর্দায় দাপুটে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফতেহ লোহানী, খলিল, গোলাম মুস্তাফা, দারাশিকো, আবদুল মতিন। আদর্শবাদী বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন আনোয়ার হোসেন ও প্রবীর মিত্র। পরবর্তী সময়ে রাজীব, আহমদ শরীফ খলনায়ক থেকে রাগী বাবার ভূমিকায় দর্শকপ্রিয়তা পান। পশ্চিমবঙ্গে দাপুটে ও রাশভারী বাবার ভূমিকায় ছবি বিশ্বাস, কমল মিত্র, উৎপল দত্ত ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। স্নেহময় বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন পাহাড়ী স্যানাল, কালী ব্যানার্জি। পরবর্তী সময়ে দীপংকর দে, হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনীল চট্টোপাধ্যায় বাবার ভূমিকায় সার্থক অভিনয় করেছেন। বাবাদের চরিত্র বরাবরই বলিউডের ছবিতে গুরুত্বের সঙ্গে ঠাঁই পায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চরিত্রগুলোর ধরনে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি হারিয়ে গেছেন সেই সব চরিত্র করা প্রিয় মুখগুলোও। অমরেশ পুরি, অমিতাভ বচ্চন, কাদের খান, অলোক নাথ, অনুপম খেররা বাবা চরিত্র করা বলিউডের সবচেয়ে সফল অভিনেতা।
বাবাকেন্দ্রিক সিনেমা
বাংলাদেশে নির্মিত বাবাকেন্দ্রিক সিনেমার মধ্যে ক্ল্যাসিক হলো ‘দ্য ফাদার’। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটির কাহিনিও অত্যন্ত ব্যতিক্রমী। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে ‘বাবা কেন চাকর’ সিনেমাটি। ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ সিনেমায় স্ত্রীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন বুলবুল আহমেদ একক বাবা হিসেবে শিশুসন্তানকে বড় করে তোলেন। আশির দশকে ‘আগুন’ ছবিতে বাবা-ছেলের দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন রাজ্জাক। ‘নয়নের আলো’ ছবিতে ‘আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান’ আশির দশকে লোকের মুখে মুখে ফিরত। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন এন্ড্রু কিশোর আর পর্দায় ছিলেন প্রয়াত জাফর ইকবাল। ‘দীপু নাম্বার টু’ সিনেমায় একক বাবা বুলবুল আহমেদের সঙ্গে তাঁর সন্তানের সম্পর্ককে তুলে ধরা হয়েছে।
উপমহাদেশের বাইরে বাবা-সন্তানের গল্প নিয়ে আরও অসংখ্য সিনেমা রয়েছে। দেখে নিতে পারেন—বাইসাইকেল থিফ (১৯৪৮), ফাইন্ডিং নিমো (২০০৩), ডেসপিকেবল মি (২০১০), দ্য পারসুইট অব হ্যাপিনেস (২০০৬), জারসি গার্ল (২০০৪), দ্য ক্রুডস (২০১৩), লাইফ ইজ বিউটিফুল (১৯৯৭), দ্য কিড (১৯২১), দেয়ার উইল বি ব্লাড (২০০৭), উড়ান (২০১০), আ ট্রি গ্রোস ইন ব্রুকলিন (১৯৪৫), ব্লিডিং স্টিল (২০১৭), ওয়্যার অব দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৫), ফ্লাই অ্যাওয়ে হোম (১৯৯৬), আফটার আর্থ (২০১৩), নিম’স আইল্যান্ড (২০০৮) ইত্যাদি।

ঢাকা: পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়। বাবা গোলাম মুস্তাফার পদাঙ্ক অনুসরণ করে অভিনয়ে এসেছেন সুবর্ণা মুস্তাফা। আবুল হায়াত ও বিপাশা হায়াত দুজনেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বাবা আলী যাকেরের পথে অভিনয়ে এসেছেন ইরেশ যাকের। শহীদ বুদ্ধিজীবী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হানের সন্তান অনল রায়হান, বিপুল রায়হান ও তপু রায়হান চলচ্চিত্রজগতের সঙ্গে যুক্ত। বিপুল ও অনল নাট্য নির্মাতা এবং তপু অভিনেতা। প্রখ্যাত নির্মাতা আমজাদ হোসেনের ছেলে সোহেল আরমান অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। ওমর সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদীন আত্মপ্রকাশ করেছেন চিত্র পরিচালক হিসেবে। ইনামুল হক ও লাকি ইনামের সন্তান হৃদি হক অভিনেত্রী ও পরিচালক। রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারের কন্যা ত্রপা মজুমদার অভিনেত্রী হিসেবে খ্যাত।
পশ্চিমবঙ্গে ও বলিউডে ষাটের দশকের প্রখ্যাত নায়ক বিশ্বজিতের ছেলে প্রসেনজিৎ খ্যাতিতে বাবাকে ছাড়িয়ে গেছেন। বিশ্বজিতের দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে বাবা-ছেলের সম্পর্ক ছিল বেশ তিক্ত। তবে দীর্ঘ ২০ বছর পর তাঁদের মধ্যে বরফ গলে। বলিউডে তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম অভিনয়জগতের সঙ্গে থাকেন। যেমন রাজকাপুরদের পরিবারের কথাই বলা যাক, রাজকাপুরের ছেলে রণধীর ও ঋষি বলিউডের পরিচিত মুখ। তাঁদের সন্তান কারিনা, কারিশমা, রণবীরদের জনপ্রিয়তা নিয়েও নতুন করে কিছু বলার নেই। হলিউডেও ডেনজল ওয়াশিংটনের ছেলে জন ডেভিড ইতিমধ্যে নাম কুড়িয়েছেন। ক্লিন্ট ইস্টউডের ছেলে স্কটও হলিউডের পরিচিত মুখ।
পর্দার দাপুটে বাবা
বাংলাদেশে নির্মিত অনেক সিনেমাতেই চিত্রনাট্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বাবার চরিত্র। একসময় পর্দায় দাপুটে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফতেহ লোহানী, খলিল, গোলাম মুস্তাফা, দারাশিকো, আবদুল মতিন। আদর্শবাদী বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন আনোয়ার হোসেন ও প্রবীর মিত্র। পরবর্তী সময়ে রাজীব, আহমদ শরীফ খলনায়ক থেকে রাগী বাবার ভূমিকায় দর্শকপ্রিয়তা পান। পশ্চিমবঙ্গে দাপুটে ও রাশভারী বাবার ভূমিকায় ছবি বিশ্বাস, কমল মিত্র, উৎপল দত্ত ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। স্নেহময় বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন পাহাড়ী স্যানাল, কালী ব্যানার্জি। পরবর্তী সময়ে দীপংকর দে, হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনীল চট্টোপাধ্যায় বাবার ভূমিকায় সার্থক অভিনয় করেছেন। বাবাদের চরিত্র বরাবরই বলিউডের ছবিতে গুরুত্বের সঙ্গে ঠাঁই পায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চরিত্রগুলোর ধরনে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি হারিয়ে গেছেন সেই সব চরিত্র করা প্রিয় মুখগুলোও। অমরেশ পুরি, অমিতাভ বচ্চন, কাদের খান, অলোক নাথ, অনুপম খেররা বাবা চরিত্র করা বলিউডের সবচেয়ে সফল অভিনেতা।
বাবাকেন্দ্রিক সিনেমা
বাংলাদেশে নির্মিত বাবাকেন্দ্রিক সিনেমার মধ্যে ক্ল্যাসিক হলো ‘দ্য ফাদার’। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটির কাহিনিও অত্যন্ত ব্যতিক্রমী। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে ‘বাবা কেন চাকর’ সিনেমাটি। ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ সিনেমায় স্ত্রীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন বুলবুল আহমেদ একক বাবা হিসেবে শিশুসন্তানকে বড় করে তোলেন। আশির দশকে ‘আগুন’ ছবিতে বাবা-ছেলের দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন রাজ্জাক। ‘নয়নের আলো’ ছবিতে ‘আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান’ আশির দশকে লোকের মুখে মুখে ফিরত। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন এন্ড্রু কিশোর আর পর্দায় ছিলেন প্রয়াত জাফর ইকবাল। ‘দীপু নাম্বার টু’ সিনেমায় একক বাবা বুলবুল আহমেদের সঙ্গে তাঁর সন্তানের সম্পর্ককে তুলে ধরা হয়েছে।
উপমহাদেশের বাইরে বাবা-সন্তানের গল্প নিয়ে আরও অসংখ্য সিনেমা রয়েছে। দেখে নিতে পারেন—বাইসাইকেল থিফ (১৯৪৮), ফাইন্ডিং নিমো (২০০৩), ডেসপিকেবল মি (২০১০), দ্য পারসুইট অব হ্যাপিনেস (২০০৬), জারসি গার্ল (২০০৪), দ্য ক্রুডস (২০১৩), লাইফ ইজ বিউটিফুল (১৯৯৭), দ্য কিড (১৯২১), দেয়ার উইল বি ব্লাড (২০০৭), উড়ান (২০১০), আ ট্রি গ্রোস ইন ব্রুকলিন (১৯৪৫), ব্লিডিং স্টিল (২০১৭), ওয়্যার অব দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৫), ফ্লাই অ্যাওয়ে হোম (১৯৯৬), আফটার আর্থ (২০১৩), নিম’স আইল্যান্ড (২০০৮) ইত্যাদি।
বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়। বাবা গোলাম মুস্তাফার পদাঙ্ক অনুসরণ করে অভিনয়ে এসেছেন সুবর্ণা মুস্তাফা। আবুল হায়াত ও বিপাশা হায়াত দুজনেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বাবা আলী যাকেরের পথে অভিনয়ে এসেছেন ইরেশ যাকের। শহীদ বুদ্ধিজীবী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হানের সন্তান অনল রায়হান, বিপুল রায়হান ও তপু রায়হান চলচ্চিত্রজগতের সঙ্গে যুক্ত। বিপুল ও অনল নাট্য নির্মাতা এবং তপু অভিনেতা। প্রখ্যাত নির্মাতা আমজাদ হোসেনের ছেলে সোহেল আরমান অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। ওমর সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদীন আত্মপ্রকাশ করেছেন চিত্র পরিচালক হিসেবে। ইনামুল হক ও লাকি ইনামের সন্তান হৃদি হক অভিনেত্রী ও পরিচালক। রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারের কন্যা ত্রপা মজুমদার অভিনেত্রী হিসেবে খ্যাত।
পশ্চিমবঙ্গে ও বলিউডে ষাটের দশকের প্রখ্যাত নায়ক বিশ্বজিতের ছেলে প্রসেনজিৎ খ্যাতিতে বাবাকে ছাড়িয়ে গেছেন। বিশ্বজিতের দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে বাবা-ছেলের সম্পর্ক ছিল বেশ তিক্ত। তবে দীর্ঘ ২০ বছর পর তাঁদের মধ্যে বরফ গলে। বলিউডে তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম অভিনয়জগতের সঙ্গে থাকেন। যেমন রাজকাপুরদের পরিবারের কথাই বলা যাক, রাজকাপুরের ছেলে রণধীর ও ঋষি বলিউডের পরিচিত মুখ। তাঁদের সন্তান কারিনা, কারিশমা, রণবীরদের জনপ্রিয়তা নিয়েও নতুন করে কিছু বলার নেই। হলিউডেও ডেনজল ওয়াশিংটনের ছেলে জন ডেভিড ইতিমধ্যে নাম কুড়িয়েছেন। ক্লিন্ট ইস্টউডের ছেলে স্কটও হলিউডের পরিচিত মুখ।
পর্দার দাপুটে বাবা
বাংলাদেশে নির্মিত অনেক সিনেমাতেই চিত্রনাট্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বাবার চরিত্র। একসময় পর্দায় দাপুটে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফতেহ লোহানী, খলিল, গোলাম মুস্তাফা, দারাশিকো, আবদুল মতিন। আদর্শবাদী বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন আনোয়ার হোসেন ও প্রবীর মিত্র। পরবর্তী সময়ে রাজীব, আহমদ শরীফ খলনায়ক থেকে রাগী বাবার ভূমিকায় দর্শকপ্রিয়তা পান। পশ্চিমবঙ্গে দাপুটে ও রাশভারী বাবার ভূমিকায় ছবি বিশ্বাস, কমল মিত্র, উৎপল দত্ত ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। স্নেহময় বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন পাহাড়ী স্যানাল, কালী ব্যানার্জি। পরবর্তী সময়ে দীপংকর দে, হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনীল চট্টোপাধ্যায় বাবার ভূমিকায় সার্থক অভিনয় করেছেন। বাবাদের চরিত্র বরাবরই বলিউডের ছবিতে গুরুত্বের সঙ্গে ঠাঁই পায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চরিত্রগুলোর ধরনে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি হারিয়ে গেছেন সেই সব চরিত্র করা প্রিয় মুখগুলোও। অমরেশ পুরি, অমিতাভ বচ্চন, কাদের খান, অলোক নাথ, অনুপম খেররা বাবা চরিত্র করা বলিউডের সবচেয়ে সফল অভিনেতা।
বাবাকেন্দ্রিক সিনেমা
বাংলাদেশে নির্মিত বাবাকেন্দ্রিক সিনেমার মধ্যে ক্ল্যাসিক হলো ‘দ্য ফাদার’। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটির কাহিনিও অত্যন্ত ব্যতিক্রমী। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে ‘বাবা কেন চাকর’ সিনেমাটি। ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ সিনেমায় স্ত্রীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন বুলবুল আহমেদ একক বাবা হিসেবে শিশুসন্তানকে বড় করে তোলেন। আশির দশকে ‘আগুন’ ছবিতে বাবা-ছেলের দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন রাজ্জাক। ‘নয়নের আলো’ ছবিতে ‘আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান’ আশির দশকে লোকের মুখে মুখে ফিরত। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন এন্ড্রু কিশোর আর পর্দায় ছিলেন প্রয়াত জাফর ইকবাল। ‘দীপু নাম্বার টু’ সিনেমায় একক বাবা বুলবুল আহমেদের সঙ্গে তাঁর সন্তানের সম্পর্ককে তুলে ধরা হয়েছে।
উপমহাদেশের বাইরে বাবা-সন্তানের গল্প নিয়ে আরও অসংখ্য সিনেমা রয়েছে। দেখে নিতে পারেন—বাইসাইকেল থিফ (১৯৪৮), ফাইন্ডিং নিমো (২০০৩), ডেসপিকেবল মি (২০১০), দ্য পারসুইট অব হ্যাপিনেস (২০০৬), জারসি গার্ল (২০০৪), দ্য ক্রুডস (২০১৩), লাইফ ইজ বিউটিফুল (১৯৯৭), দ্য কিড (১৯২১), দেয়ার উইল বি ব্লাড (২০০৭), উড়ান (২০১০), আ ট্রি গ্রোস ইন ব্রুকলিন (১৯৪৫), ব্লিডিং স্টিল (২০১৭), ওয়্যার অব দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৫), ফ্লাই অ্যাওয়ে হোম (১৯৯৬), আফটার আর্থ (২০১৩), নিম’স আইল্যান্ড (২০০৮) ইত্যাদি।

ঢাকা: পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়। বাবা গোলাম মুস্তাফার পদাঙ্ক অনুসরণ করে অভিনয়ে এসেছেন সুবর্ণা মুস্তাফা। আবুল হায়াত ও বিপাশা হায়াত দুজনেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বাবা আলী যাকেরের পথে অভিনয়ে এসেছেন ইরেশ যাকের। শহীদ বুদ্ধিজীবী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হানের সন্তান অনল রায়হান, বিপুল রায়হান ও তপু রায়হান চলচ্চিত্রজগতের সঙ্গে যুক্ত। বিপুল ও অনল নাট্য নির্মাতা এবং তপু অভিনেতা। প্রখ্যাত নির্মাতা আমজাদ হোসেনের ছেলে সোহেল আরমান অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। ওমর সানী-মৌসুমীর ছেলে ফারদীন আত্মপ্রকাশ করেছেন চিত্র পরিচালক হিসেবে। ইনামুল হক ও লাকি ইনামের সন্তান হৃদি হক অভিনেত্রী ও পরিচালক। রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারের কন্যা ত্রপা মজুমদার অভিনেত্রী হিসেবে খ্যাত।
পশ্চিমবঙ্গে ও বলিউডে ষাটের দশকের প্রখ্যাত নায়ক বিশ্বজিতের ছেলে প্রসেনজিৎ খ্যাতিতে বাবাকে ছাড়িয়ে গেছেন। বিশ্বজিতের দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে বাবা-ছেলের সম্পর্ক ছিল বেশ তিক্ত। তবে দীর্ঘ ২০ বছর পর তাঁদের মধ্যে বরফ গলে। বলিউডে তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম অভিনয়জগতের সঙ্গে থাকেন। যেমন রাজকাপুরদের পরিবারের কথাই বলা যাক, রাজকাপুরের ছেলে রণধীর ও ঋষি বলিউডের পরিচিত মুখ। তাঁদের সন্তান কারিনা, কারিশমা, রণবীরদের জনপ্রিয়তা নিয়েও নতুন করে কিছু বলার নেই। হলিউডেও ডেনজল ওয়াশিংটনের ছেলে জন ডেভিড ইতিমধ্যে নাম কুড়িয়েছেন। ক্লিন্ট ইস্টউডের ছেলে স্কটও হলিউডের পরিচিত মুখ।
পর্দার দাপুটে বাবা
বাংলাদেশে নির্মিত অনেক সিনেমাতেই চিত্রনাট্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বাবার চরিত্র। একসময় পর্দায় দাপুটে বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফতেহ লোহানী, খলিল, গোলাম মুস্তাফা, দারাশিকো, আবদুল মতিন। আদর্শবাদী বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন আনোয়ার হোসেন ও প্রবীর মিত্র। পরবর্তী সময়ে রাজীব, আহমদ শরীফ খলনায়ক থেকে রাগী বাবার ভূমিকায় দর্শকপ্রিয়তা পান। পশ্চিমবঙ্গে দাপুটে ও রাশভারী বাবার ভূমিকায় ছবি বিশ্বাস, কমল মিত্র, উৎপল দত্ত ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। স্নেহময় বাবার ভূমিকায় মানানসই ছিলেন পাহাড়ী স্যানাল, কালী ব্যানার্জি। পরবর্তী সময়ে দীপংকর দে, হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনীল চট্টোপাধ্যায় বাবার ভূমিকায় সার্থক অভিনয় করেছেন। বাবাদের চরিত্র বরাবরই বলিউডের ছবিতে গুরুত্বের সঙ্গে ঠাঁই পায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চরিত্রগুলোর ধরনে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি হারিয়ে গেছেন সেই সব চরিত্র করা প্রিয় মুখগুলোও। অমরেশ পুরি, অমিতাভ বচ্চন, কাদের খান, অলোক নাথ, অনুপম খেররা বাবা চরিত্র করা বলিউডের সবচেয়ে সফল অভিনেতা।
বাবাকেন্দ্রিক সিনেমা
বাংলাদেশে নির্মিত বাবাকেন্দ্রিক সিনেমার মধ্যে ক্ল্যাসিক হলো ‘দ্য ফাদার’। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটির কাহিনিও অত্যন্ত ব্যতিক্রমী। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে ‘বাবা কেন চাকর’ সিনেমাটি। ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ সিনেমায় স্ত্রীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন বুলবুল আহমেদ একক বাবা হিসেবে শিশুসন্তানকে বড় করে তোলেন। আশির দশকে ‘আগুন’ ছবিতে বাবা-ছেলের দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন রাজ্জাক। ‘নয়নের আলো’ ছবিতে ‘আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান’ আশির দশকে লোকের মুখে মুখে ফিরত। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন এন্ড্রু কিশোর আর পর্দায় ছিলেন প্রয়াত জাফর ইকবাল। ‘দীপু নাম্বার টু’ সিনেমায় একক বাবা বুলবুল আহমেদের সঙ্গে তাঁর সন্তানের সম্পর্ককে তুলে ধরা হয়েছে।
উপমহাদেশের বাইরে বাবা-সন্তানের গল্প নিয়ে আরও অসংখ্য সিনেমা রয়েছে। দেখে নিতে পারেন—বাইসাইকেল থিফ (১৯৪৮), ফাইন্ডিং নিমো (২০০৩), ডেসপিকেবল মি (২০১০), দ্য পারসুইট অব হ্যাপিনেস (২০০৬), জারসি গার্ল (২০০৪), দ্য ক্রুডস (২০১৩), লাইফ ইজ বিউটিফুল (১৯৯৭), দ্য কিড (১৯২১), দেয়ার উইল বি ব্লাড (২০০৭), উড়ান (২০১০), আ ট্রি গ্রোস ইন ব্রুকলিন (১৯৪৫), ব্লিডিং স্টিল (২০১৭), ওয়্যার অব দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৫), ফ্লাই অ্যাওয়ে হোম (১৯৯৬), আফটার আর্থ (২০১৩), নিম’স আইল্যান্ড (২০০৮) ইত্যাদি।

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ মিনিট আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২০ মিনিট আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২৪ মিনিট আগে
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম।
২৬ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়।
২০ জুন ২০২১
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২০ মিনিট আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২৪ মিনিট আগে
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম।
২৬ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়।
২০ জুন ২০২১
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ মিনিট আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২৪ মিনিট আগে
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম।
২৬ মিনিট আগেবিনোদন ডেস্ক

৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন। নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে বানানো সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু এত বছরের ক্যারিয়ারে কখনো যা হয়নি, সেটাই ঘটে। বক্স অফিসে একেবারে ডাহা ফেল!
মেগালোপলিস তৈরি করতে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার খরচ হয় ১২০ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু বক্স অফিস থেকে ফেরত আসে মাত্র ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার। এক সিনেমার পেছনে এত অর্থ খরচ করে এবং লগ্নি হারিয়ে বলতে গেলে পথে বসেছেন কপোলা। সর্বস্ব খুইয়ে এখন চোখে অন্ধকার দেখছেন। এই বিপুল ক্ষতি পোষাতে নিজের কাছে অবশিষ্ট যা কিছু আছে, তা-ই বিক্রি করছেন।
গত অক্টোবরের শেষের দিকে নিজের দামি ঘড়িগুলো নিলামে তুলেছেন কপোলা। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল বিলাসবহুল অনেক ঘড়ি, যার মধ্যে একটির দামই ১ মিলিয়ন ডলারের ওপরে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিজের সংগ্রহ থেকে সাতটি ঘড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কপোলা। আগামী ৬ ও ৭ ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের ফিলিপস অকশন হাউসে বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হবে ঘড়িগুলো। এর মধ্যে সবচেয়ে দামি ঘড়িটি তিনি আগলে রেখেছিলেন প্রায় আট বছর। নিজেই ডিজাইন করেছিলেন ঘড়িটি। এত শখের ঘড়ি ছাড়াও কপোলাকে বিক্রি করতে হয়েছে তাঁর কেনা একটি দ্বীপ।
৮ নভেম্বর হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, মধ্য আমেরিকার বেলিজে একটি দ্বীপ কিনেছিলেন কপোলা। কোরাল কে নামের ওই দ্বীপটি আয়তনে ৮ মাইল লম্বা। মাঝে মাঝে অবকাশ যাপনে সেখানে যেতেন নির্মাতা। নিজের খুবই পছন্দের দ্বীপটি ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছেন কপোলা।
গডফাদার সিনেমা দিয়ে প্রথম সাফল্য পেয়েছিলেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। পরবর্তী সময়ে সিনেমা বানানোর পাশাপাশি রিসোর্ট, লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। এর মাধ্যমে বিপুল সম্পদের অধিকারী হন। তবে মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব সঞ্চয় হারিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে এখন কোনো টাকা নেই। কারণ, মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব অর্থ বিনিয়োগ করেছিলাম। আরও কিছু ঋণ নিয়েছিলাম। সবই চলে গেছে। এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে ১৫-২০ বছর লাগবে। কিন্তু সেই সময়টা আমার হাতে নেই।’
সায়েন্স ফিকশন গল্পের সিনেমা মেগালোপলিস তৈরি হয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের পটভূমিতে। এতে অভিনয় করেছেন অ্যাডাম ড্রাইভার, জন ভয়েট, জিয়ানকার্লো এসপোসিতো, নাথালি ইমানুয়েল, ডাস্টিন হফম্যান প্রমুখ। মুক্তির পর কিছু সমালোচকের প্রশংসা পেলেও বেশির ভাগই সমালোচনার তিরে বিদ্ধ করেছেন কপোলাকে। সবচেয়ে বাজে সিনেমা হিসেবে গোল্ডেন রাস্পবেরি পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে পাঁচবার অস্কারজয়ী এই নির্মাতাকে।
তবে এই অপমানেও দমে যাননি কপোলা। নিজের এই পরিস্থিতিকে তুলনা করছেন ফরাসি নির্মাতা জ্যাজ টাটির সঙ্গে। ১৯৬৭ সালে ‘প্লেটাইম’ বানিয়ে তাঁকেও দেউলিয়া হতে হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সর্বকালের অন্যতম সেরা সিনেমা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল প্লেটাইম। কপোলাও আশা করছেন, মেগালোপলিসও হয়তো ভবিষ্যতে দর্শকদের প্রশংসা পাবে।

৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন। নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে বানানো সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু এত বছরের ক্যারিয়ারে কখনো যা হয়নি, সেটাই ঘটে। বক্স অফিসে একেবারে ডাহা ফেল!
মেগালোপলিস তৈরি করতে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার খরচ হয় ১২০ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু বক্স অফিস থেকে ফেরত আসে মাত্র ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার। এক সিনেমার পেছনে এত অর্থ খরচ করে এবং লগ্নি হারিয়ে বলতে গেলে পথে বসেছেন কপোলা। সর্বস্ব খুইয়ে এখন চোখে অন্ধকার দেখছেন। এই বিপুল ক্ষতি পোষাতে নিজের কাছে অবশিষ্ট যা কিছু আছে, তা-ই বিক্রি করছেন।
গত অক্টোবরের শেষের দিকে নিজের দামি ঘড়িগুলো নিলামে তুলেছেন কপোলা। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল বিলাসবহুল অনেক ঘড়ি, যার মধ্যে একটির দামই ১ মিলিয়ন ডলারের ওপরে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিজের সংগ্রহ থেকে সাতটি ঘড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কপোলা। আগামী ৬ ও ৭ ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের ফিলিপস অকশন হাউসে বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হবে ঘড়িগুলো। এর মধ্যে সবচেয়ে দামি ঘড়িটি তিনি আগলে রেখেছিলেন প্রায় আট বছর। নিজেই ডিজাইন করেছিলেন ঘড়িটি। এত শখের ঘড়ি ছাড়াও কপোলাকে বিক্রি করতে হয়েছে তাঁর কেনা একটি দ্বীপ।
৮ নভেম্বর হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, মধ্য আমেরিকার বেলিজে একটি দ্বীপ কিনেছিলেন কপোলা। কোরাল কে নামের ওই দ্বীপটি আয়তনে ৮ মাইল লম্বা। মাঝে মাঝে অবকাশ যাপনে সেখানে যেতেন নির্মাতা। নিজের খুবই পছন্দের দ্বীপটি ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছেন কপোলা।
গডফাদার সিনেমা দিয়ে প্রথম সাফল্য পেয়েছিলেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। পরবর্তী সময়ে সিনেমা বানানোর পাশাপাশি রিসোর্ট, লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। এর মাধ্যমে বিপুল সম্পদের অধিকারী হন। তবে মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব সঞ্চয় হারিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে এখন কোনো টাকা নেই। কারণ, মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব অর্থ বিনিয়োগ করেছিলাম। আরও কিছু ঋণ নিয়েছিলাম। সবই চলে গেছে। এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে ১৫-২০ বছর লাগবে। কিন্তু সেই সময়টা আমার হাতে নেই।’
সায়েন্স ফিকশন গল্পের সিনেমা মেগালোপলিস তৈরি হয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের পটভূমিতে। এতে অভিনয় করেছেন অ্যাডাম ড্রাইভার, জন ভয়েট, জিয়ানকার্লো এসপোসিতো, নাথালি ইমানুয়েল, ডাস্টিন হফম্যান প্রমুখ। মুক্তির পর কিছু সমালোচকের প্রশংসা পেলেও বেশির ভাগই সমালোচনার তিরে বিদ্ধ করেছেন কপোলাকে। সবচেয়ে বাজে সিনেমা হিসেবে গোল্ডেন রাস্পবেরি পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে পাঁচবার অস্কারজয়ী এই নির্মাতাকে।
তবে এই অপমানেও দমে যাননি কপোলা। নিজের এই পরিস্থিতিকে তুলনা করছেন ফরাসি নির্মাতা জ্যাজ টাটির সঙ্গে। ১৯৬৭ সালে ‘প্লেটাইম’ বানিয়ে তাঁকেও দেউলিয়া হতে হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সর্বকালের অন্যতম সেরা সিনেমা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল প্লেটাইম। কপোলাও আশা করছেন, মেগালোপলিসও হয়তো ভবিষ্যতে দর্শকদের প্রশংসা পাবে।

পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়।
২০ জুন ২০২১
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ মিনিট আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২০ মিনিট আগে
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম।
২৬ মিনিট আগেবিনোদন ডেস্ক

গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম। শুনেই আনন্দে ফেটে পড়েন ব্ল্যাকপিঙ্কের সদস্যরা। আর রোজে তো বলেই দিলেন, ‘আমি আমার জীবনকেই বিশ্বাস করে উঠতে পারছি না! সবকিছু বুঝে উঠতে এখনো সময় লাগছে।’
৭ নভেম্বর ঘোষিত গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন তালিকায় শুধু এক বিভাগে নয়, রোজের নাম উঠে এসেছে তিন বিভাগে। রেকর্ড অব দ্য ইয়ার, সং অব দ্য ইয়ার এবং বেস্ট পপ ডুয়ো/ গ্রুপ পারফরম্যান্স বিভাগে জায়গা পেয়েছেন তিনি। এর মাধ্যমে কে-পপে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন রোজে। তিনিই গ্র্যামিতে মনোনয়ন পাওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নারী শিল্পী।
রোজে এই সাফল্য পেয়েছেন ‘আপাতে’ গান দিয়ে। এতে তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ব্রুনো মার্স। গত বছর প্রকাশ পাওয়া রোজের প্রথম একক অ্যালবাম ‘রোজি’তে ছিল গানটি। প্রকাশের পর থেকেই ইউটিউব থেকে বিলবোর্ডের টপ লিস্ট—সবখানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্থান করে নেয় আপাতে। ফলে রোজে যে এবার গ্র্যামিতে মনোনয়ন পেতে পারেন, এ জল্পনা ছিল বছরজুড়ে। অবশেষে সে ধারণাই সত্যি হয়ে ধরা দিল।
ব্যাড বানি, সাবরিনা কার্পেন্টার, দোয়েচি, বিলি আইলিশ, লেডি গাগা, কেনড্রিক লামারদের পেছনে ফেলে রোজে যদি এবার সত্যিই গ্র্যামি জিতে যান; তাহলে সেটা হবে কে-পপের ইতিহাসে আরেকটি বড় অর্জন।

গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন ঘোষণার সময় টিভির পর্দার সামনে বসে ছিলেন রোজে। ভিডিও কলে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্ল্যাকপিঙ্ক ব্যান্ডের বাকি তিন সদস্য জিসু, জেনি ও লিসা। টিভিতে ঘোষণা করা হচ্ছিল রেকর্ড অব দ্য ইয়ার বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া শিল্পীদের নাম। একেবারে শেষে এল রোজের নাম। শুনেই আনন্দে ফেটে পড়েন ব্ল্যাকপিঙ্কের সদস্যরা। আর রোজে তো বলেই দিলেন, ‘আমি আমার জীবনকেই বিশ্বাস করে উঠতে পারছি না! সবকিছু বুঝে উঠতে এখনো সময় লাগছে।’
৭ নভেম্বর ঘোষিত গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন তালিকায় শুধু এক বিভাগে নয়, রোজের নাম উঠে এসেছে তিন বিভাগে। রেকর্ড অব দ্য ইয়ার, সং অব দ্য ইয়ার এবং বেস্ট পপ ডুয়ো/ গ্রুপ পারফরম্যান্স বিভাগে জায়গা পেয়েছেন তিনি। এর মাধ্যমে কে-পপে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন রোজে। তিনিই গ্র্যামিতে মনোনয়ন পাওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নারী শিল্পী।
রোজে এই সাফল্য পেয়েছেন ‘আপাতে’ গান দিয়ে। এতে তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন ব্রুনো মার্স। গত বছর প্রকাশ পাওয়া রোজের প্রথম একক অ্যালবাম ‘রোজি’তে ছিল গানটি। প্রকাশের পর থেকেই ইউটিউব থেকে বিলবোর্ডের টপ লিস্ট—সবখানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে স্থান করে নেয় আপাতে। ফলে রোজে যে এবার গ্র্যামিতে মনোনয়ন পেতে পারেন, এ জল্পনা ছিল বছরজুড়ে। অবশেষে সে ধারণাই সত্যি হয়ে ধরা দিল।
ব্যাড বানি, সাবরিনা কার্পেন্টার, দোয়েচি, বিলি আইলিশ, লেডি গাগা, কেনড্রিক লামারদের পেছনে ফেলে রোজে যদি এবার সত্যিই গ্র্যামি জিতে যান; তাহলে সেটা হবে কে-পপের ইতিহাসে আরেকটি বড় অর্জন।

পর্দায় কখনো কঠোর, কখনো স্নেহময়, কখনো আদর্শবাদী, আবার কখনো বিপথগামী বাবার দেখা পেয়েছি। বাংলাদেশের সিনেমায়ও বাবা চরিত্রর দেখা পেয়েছি নানাভাবে। বাস্তবে নায়করাজ রাজ্জাকের দুই ছেলে বাপ্পারাজ ও সম্রাট সিনেমায় এসেছেন। সোহেল রানার ছেলে ইয়ুলও অভিনয় করছেন সিনেমায়।
২০ জুন ২০২১
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ মিনিট আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২০ মিনিট আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২৪ মিনিট আগে