জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদারের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ টালিউড। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে গতকাল ২৭ জানুয়ারি প্রয়াত হোন তিনি। শ্রীলা মজুমদারের মৃত্যুর পর টালিউড নির্মাতা থেকে অভিনেতারা দিয়েছেন শোকবার্তা। তাদের মতে শ্রীলা মজুমদারের মতো মানুষকে হারানোর ক্ষতি পোষানোর নয়।
অভিনেত্রীর মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশ্যে আসার পরই শোক প্রকাশ করেছেন অভিনেতা ও পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘শ্রীলা দি আর নেই এটা মানতেই পারছি না। নিজের কানকেই প্রথমে বিশ্বাস করিনি। এখনো মনে হচ্ছে যেন দুঃস্বপ্ন দেখছি কোনও।’
তিনি এদিন আরও বলেন, ‘শ্রীলা দি যে এতটা অসুস্থ জানতামই না আমরা। উনি কখনো আমাদের তাঁর অসুস্থতার কথাটা বুঝতে দেননি। তবে শারীরিক ভাবে যে কোনও সমস্যা ছিল সেটা তাঁকে দেখে বোঝা যেত। কোথাও একটা কষ্ট আছে বোঝা যেত। কিন্তু উনি যেহেতু কখনো অসুস্থতার কথা বলেননি তাই সৌজন্য দেখিয়ে আমরাও কখনো জিজ্ঞেস করিনি। উনি কখনো কাজ থেকে বিশ্রাম চাননি, নিজের সবটা উজাড় করে কাজ করে গিয়েছেন। শুটিংয়ে কেমন চাও থাকে সবাই জানেন। তবুও সবার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তিনি ওই শরীরে কাজ করে গিয়েছেন। কিন্তু কীভাবে করেছেন সেটা এখন ভাবলেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে।’
বন্ধু শ্রীলাকে স্মরণ করেছেন গায়ক ও নির্মাতা অঞ্জন দত্ত। ভারতের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদার, এমনটাই জানালেন তিনি। মৃণাল সেনকেই মেন্টর মনে করতেন দুজন। সে কথাও উঠে এল অঞ্জন দত্তর স্মৃতিকথায়।
বন্ধুর ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে অঞ্জন দত্ত লিখেছেন, ‘এ দেশের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদার। এমন দুর্দান্ত অভিনেতাদের খোঁজার একটা দারুণ নেশা ছিল মৃণাল সেনের। তিনিই শ্রীলাকে ইনট্রোডিউস করেছিলেন। ও ভারতীয় সিনেমায় ঝড় তুলেছিল। দেশের কয়েকজন সেরা পরিচালক ও অভিনেতা ওর গুণমুগ্ধ ছিলেন। কালো, তীব্র সুন্দর অভিনেত্রী যার শক্তি ছিল তার চোখ এবং বিরক্তি। আমার সৌভাগ্য যে আমি কিছু সময় ওর সহকর্মী ছিলাম আর পরিচালক ও বন্ধুও ছিলাম।
এরপরই অভিনেতা-পরিচালক জানান শ্রীলার মতো বন্ধুকে সব সময় মিস করবেন তিনি। লিখেছেন, ‘আমরা সব সময় আমাদের মেন্টর সেনকে (কিংবদন্তি মৃণাল সেন) নিয়ে হাসাহাসি করতাম। তাঁর এমন বাচ্চা ছিলাম যাদের সব সময় সেনের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত ছিল। সিনেমার জগতে আমাদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা হয়েছিল, তা নিয়ে কখনো বিলাপ ছিল না। আমরা কখনো কোনও ক্ষোভ রাখিনি। আমি জানতাম ও যন্ত্রণায় আছে। আমার আরেক সহকর্মী মমতা শঙ্করের থেকে জানতে পেরেছিলাম। শ্রীলা কখনো আমাকে বলেনি। আমি ওর এই মর্যাদাবোধ ও সুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার সাহসকে কুর্নিশ জানাই। এই সাহস সত্যিই বিরল।’
নিজের বক্তব্যের শেষে শ্রীলার শেষ ছবি ‘পালান’-এ একসঙ্গে কাজ করার কথা স্মরণ করেন অঞ্জন দত্ত। জানান, তাঁর ‘চালচিত্র এখন’ সিনেমায় মৃণাল সেনের আবিষ্কার হিসেবে শুধুমাত্র শ্রীলার চরিত্রই রয়েছে। একজন বন্ধু, পরিচালক, অভিনেতা হিসেবে তিনি শ্রীলা মজুমদারকে গর্ব বোধ করেন অঞ্জন। এমন একজন মানুষ চলে যাওয়ায় তিনি শোকাহত ও বিধ্বস্ত বলেও জানান। শ্রীলা মজুমদারের পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সমবেদনা জানান অঞ্জন দত্ত। শ্রীলা তাঁর ছবির মাধ্যমেই বেঁচে থাকবেন বলেই মত শিল্পীর।
অভিনেত্রীর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন পরিবার এবং সতীর্থরা। এদিন অভিনেত্রীর প্রয়াণের খবর প্রকাশ্যে আসার পরই শোক প্রকাশ করেছেন মৃণাল সেন পুত্র কুণাল সেন।
মৃণাল সেনের পরিবারেরই যেন অংশ ছিলেন শ্রীলা দেবী। বিনোদন জগতে পদার্পণের পর বরেণ্য পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরেই শিখেছিলেন অভিনয়ের নানান দিক। স্কুল থেকে বেরিয়েই কিশোরী শ্রীলা চলে যেতেন মৃণালের বাড়িতে। ওয়ার্কশপ করতেন মৃণাল পত্নীর কাছে। পারিবারিক বন্ধুকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ মৃণাল সেন পুত্র। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করে শোক প্রকাশ করেছেন কুণাল সেন।
বরেণ্য পরিচালক মৃণাল সেনের সিনেমা থেকে শ্রীলা মজুমদারের একটি ছবি পোস্ট করে কুণাল লিখেছেন, ‘এই ছবিটা কয়েক দশক ধরে আমাদের বাড়ির দেওয়ালে রয়েছে। সবে শুনলাম শ্রীলা আর আমাদের মধ্যে নেই। এক অনবদ্য অভিনেত্রী ছিলেন তিনি এবং আমাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য। এই সংবাদ মেনে নেওয়া খুব কঠিন’। আরও লিখেছেন, ‘অনেকের তুলনায় ভালো ছিলেন তিনি। কিন্তু কালো চামড়ার প্রতি আমাদের সম্মিলিত কুসংস্কার তাঁকে তাঁর যথাযোগ্য উচ্চতায় পৌঁছতে দেয়নি।’
উল্লেখ্য, ১৯৮০ সালে মৃণাল সেনের ‘পরশুরাম’ সিনেমার মাধ্যমে অভিনয় জগতে হাতেখড়ি শ্রীলার। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর। নাটকের মহড়ায় শ্রীলার অভিনয় দেখেই তাঁকে নিজের সিনেমার অভিনেত্রী হিসাবে বেছেছিলেন মৃণাল সেন। বরেণ্য পরিচালকের মোট ৬টি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন শ্রীলা। মৃণাল সেনের ‘একদিন প্রতিদিন’, ‘আকালের সন্ধানে’, ‘খারিজ’-এর মতো আইকনিক ছবিতে অভিনয় করেছেন শ্রীলা। বাংলা এবং হিন্দি দুই ভাষার সিনেমার জগতেই অভিনয় করেছেন।
জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদারের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ টালিউড। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে গতকাল ২৭ জানুয়ারি প্রয়াত হোন তিনি। শ্রীলা মজুমদারের মৃত্যুর পর টালিউড নির্মাতা থেকে অভিনেতারা দিয়েছেন শোকবার্তা। তাদের মতে শ্রীলা মজুমদারের মতো মানুষকে হারানোর ক্ষতি পোষানোর নয়।
অভিনেত্রীর মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশ্যে আসার পরই শোক প্রকাশ করেছেন অভিনেতা ও পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘শ্রীলা দি আর নেই এটা মানতেই পারছি না। নিজের কানকেই প্রথমে বিশ্বাস করিনি। এখনো মনে হচ্ছে যেন দুঃস্বপ্ন দেখছি কোনও।’
তিনি এদিন আরও বলেন, ‘শ্রীলা দি যে এতটা অসুস্থ জানতামই না আমরা। উনি কখনো আমাদের তাঁর অসুস্থতার কথাটা বুঝতে দেননি। তবে শারীরিক ভাবে যে কোনও সমস্যা ছিল সেটা তাঁকে দেখে বোঝা যেত। কোথাও একটা কষ্ট আছে বোঝা যেত। কিন্তু উনি যেহেতু কখনো অসুস্থতার কথা বলেননি তাই সৌজন্য দেখিয়ে আমরাও কখনো জিজ্ঞেস করিনি। উনি কখনো কাজ থেকে বিশ্রাম চাননি, নিজের সবটা উজাড় করে কাজ করে গিয়েছেন। শুটিংয়ে কেমন চাও থাকে সবাই জানেন। তবুও সবার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তিনি ওই শরীরে কাজ করে গিয়েছেন। কিন্তু কীভাবে করেছেন সেটা এখন ভাবলেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে।’
বন্ধু শ্রীলাকে স্মরণ করেছেন গায়ক ও নির্মাতা অঞ্জন দত্ত। ভারতের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদার, এমনটাই জানালেন তিনি। মৃণাল সেনকেই মেন্টর মনে করতেন দুজন। সে কথাও উঠে এল অঞ্জন দত্তর স্মৃতিকথায়।
বন্ধুর ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে অঞ্জন দত্ত লিখেছেন, ‘এ দেশের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদার। এমন দুর্দান্ত অভিনেতাদের খোঁজার একটা দারুণ নেশা ছিল মৃণাল সেনের। তিনিই শ্রীলাকে ইনট্রোডিউস করেছিলেন। ও ভারতীয় সিনেমায় ঝড় তুলেছিল। দেশের কয়েকজন সেরা পরিচালক ও অভিনেতা ওর গুণমুগ্ধ ছিলেন। কালো, তীব্র সুন্দর অভিনেত্রী যার শক্তি ছিল তার চোখ এবং বিরক্তি। আমার সৌভাগ্য যে আমি কিছু সময় ওর সহকর্মী ছিলাম আর পরিচালক ও বন্ধুও ছিলাম।
এরপরই অভিনেতা-পরিচালক জানান শ্রীলার মতো বন্ধুকে সব সময় মিস করবেন তিনি। লিখেছেন, ‘আমরা সব সময় আমাদের মেন্টর সেনকে (কিংবদন্তি মৃণাল সেন) নিয়ে হাসাহাসি করতাম। তাঁর এমন বাচ্চা ছিলাম যাদের সব সময় সেনের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত ছিল। সিনেমার জগতে আমাদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা হয়েছিল, তা নিয়ে কখনো বিলাপ ছিল না। আমরা কখনো কোনও ক্ষোভ রাখিনি। আমি জানতাম ও যন্ত্রণায় আছে। আমার আরেক সহকর্মী মমতা শঙ্করের থেকে জানতে পেরেছিলাম। শ্রীলা কখনো আমাকে বলেনি। আমি ওর এই মর্যাদাবোধ ও সুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার সাহসকে কুর্নিশ জানাই। এই সাহস সত্যিই বিরল।’
নিজের বক্তব্যের শেষে শ্রীলার শেষ ছবি ‘পালান’-এ একসঙ্গে কাজ করার কথা স্মরণ করেন অঞ্জন দত্ত। জানান, তাঁর ‘চালচিত্র এখন’ সিনেমায় মৃণাল সেনের আবিষ্কার হিসেবে শুধুমাত্র শ্রীলার চরিত্রই রয়েছে। একজন বন্ধু, পরিচালক, অভিনেতা হিসেবে তিনি শ্রীলা মজুমদারকে গর্ব বোধ করেন অঞ্জন। এমন একজন মানুষ চলে যাওয়ায় তিনি শোকাহত ও বিধ্বস্ত বলেও জানান। শ্রীলা মজুমদারের পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সমবেদনা জানান অঞ্জন দত্ত। শ্রীলা তাঁর ছবির মাধ্যমেই বেঁচে থাকবেন বলেই মত শিল্পীর।
অভিনেত্রীর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন পরিবার এবং সতীর্থরা। এদিন অভিনেত্রীর প্রয়াণের খবর প্রকাশ্যে আসার পরই শোক প্রকাশ করেছেন মৃণাল সেন পুত্র কুণাল সেন।
মৃণাল সেনের পরিবারেরই যেন অংশ ছিলেন শ্রীলা দেবী। বিনোদন জগতে পদার্পণের পর বরেণ্য পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরেই শিখেছিলেন অভিনয়ের নানান দিক। স্কুল থেকে বেরিয়েই কিশোরী শ্রীলা চলে যেতেন মৃণালের বাড়িতে। ওয়ার্কশপ করতেন মৃণাল পত্নীর কাছে। পারিবারিক বন্ধুকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ মৃণাল সেন পুত্র। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করে শোক প্রকাশ করেছেন কুণাল সেন।
বরেণ্য পরিচালক মৃণাল সেনের সিনেমা থেকে শ্রীলা মজুমদারের একটি ছবি পোস্ট করে কুণাল লিখেছেন, ‘এই ছবিটা কয়েক দশক ধরে আমাদের বাড়ির দেওয়ালে রয়েছে। সবে শুনলাম শ্রীলা আর আমাদের মধ্যে নেই। এক অনবদ্য অভিনেত্রী ছিলেন তিনি এবং আমাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য। এই সংবাদ মেনে নেওয়া খুব কঠিন’। আরও লিখেছেন, ‘অনেকের তুলনায় ভালো ছিলেন তিনি। কিন্তু কালো চামড়ার প্রতি আমাদের সম্মিলিত কুসংস্কার তাঁকে তাঁর যথাযোগ্য উচ্চতায় পৌঁছতে দেয়নি।’
উল্লেখ্য, ১৯৮০ সালে মৃণাল সেনের ‘পরশুরাম’ সিনেমার মাধ্যমে অভিনয় জগতে হাতেখড়ি শ্রীলার। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর। নাটকের মহড়ায় শ্রীলার অভিনয় দেখেই তাঁকে নিজের সিনেমার অভিনেত্রী হিসাবে বেছেছিলেন মৃণাল সেন। বরেণ্য পরিচালকের মোট ৬টি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন শ্রীলা। মৃণাল সেনের ‘একদিন প্রতিদিন’, ‘আকালের সন্ধানে’, ‘খারিজ’-এর মতো আইকনিক ছবিতে অভিনয় করেছেন শ্রীলা। বাংলা এবং হিন্দি দুই ভাষার সিনেমার জগতেই অভিনয় করেছেন।
প্রথম দিন ভারতে মাত্র ১১ কোটি রুপি আয় করে ‘সিতারে জমিন পার’। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ভরাডুবির পথে এগোচ্ছে সিতারে জমিন পার। কিন্তু দ্বিতীয় দিনেই বদলে গেল চিত্র। এদিন ভারতে সিনেমাটির আয় দাঁড়িয়েছে ২১ কোটি রুপি।
৬ ঘণ্টা আগেআয়কর বকেয়া থাকার অভিযোগে ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সময়মতো কর পরিশোধ না করার এই তালিকায় আছে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া, সাবিলা নূর, রেজাউল করিম (বাপ্পারাজ), শবনম পারভীন, পারভীন জাহান মৌসুমী, আহমেদ শরীফ ও নৃত্যশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নৃত্যাঞ্চলের নাম।
৭ ঘণ্টা আগেনিজের ভুলের জন্য সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদারের কছে ক্ষমা চাইলেন গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদ। এক অডিও বার্তায় নিজের ভুল স্বীকার করে মেজবাহ জানিয়েছেন, যা ঘটেছে, তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে